যে সব জেলায় প্রবাসী রয়েছে সেইসব জেলা এইডস ঝুঁকিপূর্ণ
যেসব জেলায় প্রবাসী রয়েছে সেইসব জেলায় এইচআইভি/এইডস’র ঝুঁকি রয়েছে। কারণ, প্রবাসীদের মাধ্যমেও এইচআইভি ভাইরাস ছড়াতে পারে। কাজেই তাদের পরিবার কিংবা সমাজ সম্পূর্ণ নিরাপদ নয়। এইভারাস থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হচ্ছে জনসাধরণের মাঝে এ বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি। রোববার বিকেলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা ও স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের সাথে এ্যাডভোকেসী সভায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর কবীর এ সব কথা বলেন।
সেভ দ্যা চিল্ড্রেন ইন বাংলাদেশের সহযোগিতায় সিভিল সার্জন অফিস, প্রয়াস মানবিক উন্নয়ন সোসাইটি, কেয়ার ও বিডব্লিউএইচসি যৌথভাবে এই সভার আয়োজন করে।
সিভিল সার্জনের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন, সিভিল সার্জ ডা. একেএম মোজাহার হোসেন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, পৌর মেয়র আব্দুল মতিন, জেলা পরিবার পরিকল্পণা বিভাগের উপ পরিচালক পরিমল কুমার পাল। এইচআইভি/এইডস বিষয়ক তথ্য উপস্থাপন করেন, সেভ দ্যা চিল্ড্রেন ইন বাংলাদেশের ডেপুটি ম্যানেজার ডা. জুবায়ের সামস। বিভিন্ন প্রশ্নে উত্তর দেন প্রয়াস মানবিক উন্নয়ন সোসাইটির নির্বাহী পরিচালক হাসিব হোসেন।
সভায় জানানো হয় এইচআইভি/এইডস চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধরা না পড়লেও হেপাটাইটিস-সিতে ঝুঁকিপূণ। এক সার্ভে দেখা গেছে শিরায় মাদক গ্রহণকারীদের মধ্যে শতকরা ৮০ ভাগ ব্যক্তি হেপাটাইটিস-সি রোঘে আক্রান্ত। এ প্রসঙ্গে জানানো হয় চাঁপাইনবাবগঞ্জে শিরায় মাদক গ্রহণকারী রয়েছেন ৪৮৭ জন। এই তথ্য জেলার ২টি এলাকার। গোটা জেলায় আরো বেশি হবে। এইচআইভি/এইডস প্রতিরোধে জনসচেতনা বৃদ্ধির উপর গুরুত্বারোপ করে বক্তারা বলেন, নিরাপদ যৌন মিলন, অপরীক্ষিত রক্ত নেয়া এবং অপরীক্ষিত সুই সিরিঞ্জ ব্যবহার থেকে বিরত থাকার আহান জানানো হয়।
সেভ দ্যা চিল্ড্রেন ইন বাংলাদেশের সহযোগিতায় সিভিল সার্জন অফিস, প্রয়াস মানবিক উন্নয়ন সোসাইটি, কেয়ার ও বিডব্লিউএইচসি যৌথভাবে এই সভার আয়োজন করে।
সিভিল সার্জনের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন, সিভিল সার্জ ডা. একেএম মোজাহার হোসেন। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, পৌর মেয়র আব্দুল মতিন, জেলা পরিবার পরিকল্পণা বিভাগের উপ পরিচালক পরিমল কুমার পাল। এইচআইভি/এইডস বিষয়ক তথ্য উপস্থাপন করেন, সেভ দ্যা চিল্ড্রেন ইন বাংলাদেশের ডেপুটি ম্যানেজার ডা. জুবায়ের সামস। বিভিন্ন প্রশ্নে উত্তর দেন প্রয়াস মানবিক উন্নয়ন সোসাইটির নির্বাহী পরিচালক হাসিব হোসেন।
সভায় জানানো হয় এইচআইভি/এইডস চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধরা না পড়লেও হেপাটাইটিস-সিতে ঝুঁকিপূণ। এক সার্ভে দেখা গেছে শিরায় মাদক গ্রহণকারীদের মধ্যে শতকরা ৮০ ভাগ ব্যক্তি হেপাটাইটিস-সি রোঘে আক্রান্ত। এ প্রসঙ্গে জানানো হয় চাঁপাইনবাবগঞ্জে শিরায় মাদক গ্রহণকারী রয়েছেন ৪৮৭ জন। এই তথ্য জেলার ২টি এলাকার। গোটা জেলায় আরো বেশি হবে। এইচআইভি/এইডস প্রতিরোধে জনসচেতনা বৃদ্ধির উপর গুরুত্বারোপ করে বক্তারা বলেন, নিরাপদ যৌন মিলন, অপরীক্ষিত রক্ত নেয়া এবং অপরীক্ষিত সুই সিরিঞ্জ ব্যবহার থেকে বিরত থাকার আহান জানানো হয়।