সকাল থেকে দুপুর, ঠিক যেন আগের মতই
প্রাণঘাতি করোনা ভাইরাসের থাবা বাংলাদেশে পড়ার পর সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে সরকারি নির্দেশনা প্রথম দিকে অনুসরণ হলেও গেল ক’দিন ধরে তা ঢিলেঢালাভাবে দেখা যাচ্ছে চাঁপাইনবাবগঞ্জে।
বিশ্ব মহামারি হিসেবে দেখা দেয়া করোনা ভাইরাসে দেশে সন্তাক্তের পর অঞ্চলভেদে বিভিন্ন এলাকাকে করা ‘লকডাউন’। গেল ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা ভাইরাস সন্তাক্ত হয়। মানুষ থেকে মানুষে ছড়ানো এই ভাইরাসের সংক্রামণ স্বল্প সময়ে প্রায় পুরোদেশে ছড়িয়ে পড়লে বলা যায় পুরো দেশই লকডাউনের আওতায় চলে আসে।
দেশে ৮ মার্চ প্রথম করোনা ভাইরাস সনাক্ত হলেও চাঁপাইনবাবগঞ্জে প্রথম সন্তাক্ত হয়েছে গেল ২০ এপ্রিল। চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার চরমোহনপুর এলাকার নারায়ণগঞ্জ ফেরত এক যুবকের দেহে প্রথম ধারা পড়ে করোনা। এরপরের দিন ২১ এপ্রিল সদর উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়নের কবিরাজপাড়ার অপর যুবকের দেহে ধরা পড়ে করোনা ভাইরাস। তিনিও নারায়ণগঞ্জ থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জে এসেছেন।
দু’ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার আগে ও পরে প্রশাসন, সেনা সদস্য, পুলিশ সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করে। গুরুত্বপুর্ণ এলাকায় জনসমাগম কম করতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে দফায় দফায় অভিযান চালানো হয়েছে। বিভিন্ন ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে সরকারি নির্দেশনা না মানায় জরিমানাও করা হয়েছে। প্রশাসন কঠোর অবস্থানে গেলে শহর ও গুরুত্বপুর্ণ এলাকায় মোটামুটি সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে দেখা যায় মানুষকে। তবে, শহরতলীতে এবং গ্রামাঞ্চলে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার চিত্র কম দেখা গেছে।
এদিকে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরে দিনে দিনে জনসাধারণের উপস্থিতি বাড়ছে। গতকাল সোমবার হটাৎ করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের নিউ মার্কেট, ক্লাব সুপার মার্কেট ও সরকারি কলেজ এলাকার সড়ক বাঁশ দিয়ে ঘিরে ‘লকডাউন’ জোরদার করা হলেও মঙ্গলবারের চিত্র ভিন্ন। সরকারের একজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তার চাঁপাইনবাবগঞ্জে উপস্থিতির কারণে পুলিশ শহরের কয়েকটি সড়কে মাঝে মধ্যে ‘ভুমিকা’ রাখলেও দিনের পুরো সময় সড়ক থাকছে উন্মুক্ত। মঙ্গলবার শহরের পুরাতন বাজার, নিউমার্কেট এলাকাগুলোয় সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত মানুষের সমাগম দেখা গেছে প্রায় আগের মতই।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৫-০৫-২০
বিশ্ব মহামারি হিসেবে দেখা দেয়া করোনা ভাইরাসে দেশে সন্তাক্তের পর অঞ্চলভেদে বিভিন্ন এলাকাকে করা ‘লকডাউন’। গেল ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা ভাইরাস সন্তাক্ত হয়। মানুষ থেকে মানুষে ছড়ানো এই ভাইরাসের সংক্রামণ স্বল্প সময়ে প্রায় পুরোদেশে ছড়িয়ে পড়লে বলা যায় পুরো দেশই লকডাউনের আওতায় চলে আসে।
দেশে ৮ মার্চ প্রথম করোনা ভাইরাস সনাক্ত হলেও চাঁপাইনবাবগঞ্জে প্রথম সন্তাক্ত হয়েছে গেল ২০ এপ্রিল। চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার চরমোহনপুর এলাকার নারায়ণগঞ্জ ফেরত এক যুবকের দেহে প্রথম ধারা পড়ে করোনা। এরপরের দিন ২১ এপ্রিল সদর উপজেলার মহারাজপুর ইউনিয়নের কবিরাজপাড়ার অপর যুবকের দেহে ধরা পড়ে করোনা ভাইরাস। তিনিও নারায়ণগঞ্জ থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জে এসেছেন।
দু’ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার আগে ও পরে প্রশাসন, সেনা সদস্য, পুলিশ সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করে। গুরুত্বপুর্ণ এলাকায় জনসমাগম কম করতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে দফায় দফায় অভিযান চালানো হয়েছে। বিভিন্ন ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিকে সরকারি নির্দেশনা না মানায় জরিমানাও করা হয়েছে। প্রশাসন কঠোর অবস্থানে গেলে শহর ও গুরুত্বপুর্ণ এলাকায় মোটামুটি সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে দেখা যায় মানুষকে। তবে, শহরতলীতে এবং গ্রামাঞ্চলে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার চিত্র কম দেখা গেছে।
এদিকে, চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরে দিনে দিনে জনসাধারণের উপস্থিতি বাড়ছে। গতকাল সোমবার হটাৎ করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের নিউ মার্কেট, ক্লাব সুপার মার্কেট ও সরকারি কলেজ এলাকার সড়ক বাঁশ দিয়ে ঘিরে ‘লকডাউন’ জোরদার করা হলেও মঙ্গলবারের চিত্র ভিন্ন। সরকারের একজন উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তার চাঁপাইনবাবগঞ্জে উপস্থিতির কারণে পুলিশ শহরের কয়েকটি সড়কে মাঝে মধ্যে ‘ভুমিকা’ রাখলেও দিনের পুরো সময় সড়ক থাকছে উন্মুক্ত। মঙ্গলবার শহরের পুরাতন বাজার, নিউমার্কেট এলাকাগুলোয় সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত মানুষের সমাগম দেখা গেছে প্রায় আগের মতই।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৫-০৫-২০