শিশু হত্যার দায়ে সৎ মায়ের ২০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে শিশু হত্যার দায়ে রোজিনা খাতুন ওরফে খাদিজা নামে এক সৎ মাকে ২০ বছর সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরো ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।
সোমবার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক শওকত আলী আসামীর উপস্থিতিতে এই রায় প্রদান করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত রোজিনা খাতুন ওরফে খাদিজা চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার হরিপুর-শিবপুর মহল্লার মোঃ রমজান আলীর মেয়ে ও আব্দুর রহিমের স্ত্রী।
অতিরিক্ত সরকারি কৌশলী আঞ্জুমান আরা জানান, পারিবারিক দ্বন্দ্বের জের ধরে ২০১৮ সালের ৭ অক্টোবর রাতে রোজিনা খাতুন তার সৎ ছেলে রেদওয়ানকে গলাটিপে স্বাসরোধ করে হত্যা করে মরদেহ ফেলে রাখে। পরে পুলিশ এসে তার মরদেহ উদ্ধার করে। এর আগে ওইদিন বিকেল ৩টায় রেদুয়ান নিখোঁজ হলে তার পিতা রাতে থানায় ডাইরি করে ও মাইকিং করে ছেলের খোঁজ করে।
এদিকে, ছেলে হত্যার ঘটনায় পিতা আব্দুর রহিম পরদিন ৮অক্টোবর বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামী করে নবাবগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তে সৎ মা রোজিনার সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে ওইদিনই তাকে আটক করে পুলিশ। এরপর আদালতে রোজিনা হত্যার দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী প্রদান করে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও সদর থানার তৎকালীন পরিদর্শক (অপারেশন) ইদ্রিস আলী ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর রোজিনাকে একমাত্র অভিযুক্ত করে আদালতে চার্যশীট দাখিল করেন। দীর্ঘ সাক্ষ্য প্রমানাদি শেষে বিচারক এই রায় প্রদান করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৭-০১-২০
সোমবার দুপুরে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক শওকত আলী আসামীর উপস্থিতিতে এই রায় প্রদান করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত রোজিনা খাতুন ওরফে খাদিজা চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার হরিপুর-শিবপুর মহল্লার মোঃ রমজান আলীর মেয়ে ও আব্দুর রহিমের স্ত্রী।
অতিরিক্ত সরকারি কৌশলী আঞ্জুমান আরা জানান, পারিবারিক দ্বন্দ্বের জের ধরে ২০১৮ সালের ৭ অক্টোবর রাতে রোজিনা খাতুন তার সৎ ছেলে রেদওয়ানকে গলাটিপে স্বাসরোধ করে হত্যা করে মরদেহ ফেলে রাখে। পরে পুলিশ এসে তার মরদেহ উদ্ধার করে। এর আগে ওইদিন বিকেল ৩টায় রেদুয়ান নিখোঁজ হলে তার পিতা রাতে থানায় ডাইরি করে ও মাইকিং করে ছেলের খোঁজ করে।
এদিকে, ছেলে হত্যার ঘটনায় পিতা আব্দুর রহিম পরদিন ৮অক্টোবর বাদী হয়ে অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামী করে নবাবগঞ্জ সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তে সৎ মা রোজিনার সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে ওইদিনই তাকে আটক করে পুলিশ। এরপর আদালতে রোজিনা হত্যার দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী প্রদান করে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও সদর থানার তৎকালীন পরিদর্শক (অপারেশন) ইদ্রিস আলী ২০১৮ সালের ৩১ ডিসেম্বর রোজিনাকে একমাত্র অভিযুক্ত করে আদালতে চার্যশীট দাখিল করেন। দীর্ঘ সাক্ষ্য প্রমানাদি শেষে বিচারক এই রায় প্রদান করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৭-০১-২০