ভোলাহাট মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানকে চাঁদাবাজির মামলার হুমকির অভিযোগ
নিম্নমানের ধান কেনার প্রতিবাদ ও বাধা দেওয়ায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলার উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যানকে চাঁদাবাজির মামলার দেয়ার হুমকির অভিযোগ করা হয়েছে। রবিবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের একটি রেস্টুরেন্টে এক সাংবাদিক সম্মেলনে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শাহনাজ খাতুন ভোলাহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিবুল আলম ও উপজেলা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সামিউল ইসলামের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করেন।
লিখিত বক্তব্যে শাহনাজ খাতুন অভিযোগ করেন, গত মঙ্গলবার ভোলাহাট উপজেলা খাদ্য গুদামে গিয়ে তিনি দেখতে পান নিম্নমানের ধান কেনা হচ্ছে। কর্মকর্তার উপস্থিতি ছাড়ায় খাদ্য গুদামের একজন প্রহরি ধান কিনছেন। এর তিনি প্রতিবাদ করেন এবং বাধা দেন। ওই প্রহরি বিষয়টি উপজেলা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জানালে তিনি শাহনাজকে চলে যেতে বলেন। কিন্তু শাহনাজ সেখান থেকে না গেলে এক পর্যায়ে খাদ্য গুদামে আসেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিবুল আলম ও উপজেলা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সামিউল ইসলাম। তারা আবার শাহনাজকে ঘটনাস্থল থেকে চলে যেতে বলেন এবং চাঁদাবাজি মামলার দেয়ার হুমকি প্রদান করেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সামিউল ইসলাম জানান, শাহনাজকে হুমকি দেয়ার অভিযোগ সত্য নয়। উনি যেদিন খাদ্য গুদামে এসেছিলেন সেদিন নিয়ম মেনেই ধান কেনা হয়েছে। এরপরও তিনি বাধা দেয়ার চেষ্টা করলে তাকে শুধু বলা হয়েছিলো আপনি অনুমতি ছাড়া সংরক্ষিত এলাকায় কেনো এসেছেন।
তবে এ বিষয়ে কথা বলার জন্য ফোনে যোগাযোগ করেও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিবুল আলমকে পাওয়া যায়নি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৯-০১-২০
লিখিত বক্তব্যে শাহনাজ খাতুন অভিযোগ করেন, গত মঙ্গলবার ভোলাহাট উপজেলা খাদ্য গুদামে গিয়ে তিনি দেখতে পান নিম্নমানের ধান কেনা হচ্ছে। কর্মকর্তার উপস্থিতি ছাড়ায় খাদ্য গুদামের একজন প্রহরি ধান কিনছেন। এর তিনি প্রতিবাদ করেন এবং বাধা দেন। ওই প্রহরি বিষয়টি উপজেলা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জানালে তিনি শাহনাজকে চলে যেতে বলেন। কিন্তু শাহনাজ সেখান থেকে না গেলে এক পর্যায়ে খাদ্য গুদামে আসেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিবুল আলম ও উপজেলা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সামিউল ইসলাম। তারা আবার শাহনাজকে ঘটনাস্থল থেকে চলে যেতে বলেন এবং চাঁদাবাজি মামলার দেয়ার হুমকি প্রদান করেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা খাদ্য গুদামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সামিউল ইসলাম জানান, শাহনাজকে হুমকি দেয়ার অভিযোগ সত্য নয়। উনি যেদিন খাদ্য গুদামে এসেছিলেন সেদিন নিয়ম মেনেই ধান কেনা হয়েছে। এরপরও তিনি বাধা দেয়ার চেষ্টা করলে তাকে শুধু বলা হয়েছিলো আপনি অনুমতি ছাড়া সংরক্ষিত এলাকায় কেনো এসেছেন।
তবে এ বিষয়ে কথা বলার জন্য ফোনে যোগাযোগ করেও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রাজিবুল আলমকে পাওয়া যায়নি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৯-০১-২০