হাতে লাল সবুজের পতাকা, মুখে জয় বাংলা শ্লোগান > শহর ঘুরলেন হাজার হাজার মানুষ
চাঁপাইনবাবগঞ্জের মহান বিজয় দিবসের সপ্তাহব্যাপি কর্মসুচির অংশ হিসেবে মঙ্গলবার বর্ণাঢ্য পতাকা র্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসন আয়োজিত ব্যতিক্রমি এই আয়োজনে হাজার হাজার মানুষের অংশ গ্রহণ চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরে ভিন্ন আবহ সৃষ্টি করে।
সকাল ১০ টায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা কার্যালয়ের সামনে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে কর্মসুচির শুভ সুচনা করেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসক এজেডএম নূরুল হক।
পরে মুক্তিযোদ্ধা, জনপ্রতিনিধি, সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, নানান শ্রেণী পেশার মানুষ, শিক্ষক শিক্ষার্থী মিলিয়ে হাজার হাজার মানুষের অংশ গ্রহণে বের হয় বর্ণাঢ্য পতাকা র্যালি। মুখে জয় বাংলা শ্লোগান আর লাল সবুজের প্রিয় পতাকা নাড়িয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান জানানো র্যালিটি শহর প্রদক্ষিণকালে শহরজুড়ে ভিন্ন রকমের আবহ সৃষ্টি হয়। শহরের বাড়ি ছাদে ও ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে শত শত নারী পুরুষ অভিবাদন জানায় র্যালিতে অংশগ্রহণার্থীদের। র্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সকারি কলেজ শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে জেলা প্রশাসক এজেডএম নূরুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তারা, মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতান উজ্জিবিত হয়ে নতুন প্রজন্মকে জাতি গঠনে কাজ করার আহবান জানান। সমাবেশে অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন, সংসদ সদস্য ফেরদৌসী ইসলাম জেসি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ড. শংকর কুমার কুন্ড, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইকবাল হোসাইন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা চেযারম্যান তসিকুল ইসলাম তসি, শিবগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ নজরুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, আইনজীবি সমিতির সভাপতি আব্দুস সামাদ, বণিক সমিতির সভাপতি এরফান আলী, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহমান, তরিকুল ইসলাম টুকু, শিবগঞ্জ উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান শিউলি খাতুন, আওয়ামী লীগ নেতা মেসবাহুল সাকের জ্যোতি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক তাজকির উজ্জামান জানান, উত্তর প্রজন্মের উন্নত বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে এবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসন নতুন শ্লোগানে সপ্তাহব্যাপি কর্মসুচি গ্রহণ করেছে। এরই অংশ হিসেবে জেলার প্রায় দেড়শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ সরকারি-আধা সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারি মিলিয়ে প্রায় ২০ হাজার মানুষ এই র্যালিতে অংশ নেন।
মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সামাদ তাঁর অনুভূতিব্যক্ত করে বলেন, ‘চাঁপাইনবাবগঞ্জে আমার দেখা সবচেয়ে বড় পতাকা র্যালি এটি। এর আগে আমরা খুব ছোট ছোট পতাকা র্যালি দেখেছি। নতুন প্রজন্ম যে তাদের দেশ তাদের পতাকাকে বুকে ধারণ করে বেঁচে আছে এই র্যালিতে এত এত মানুষের অংশগ্রহণই তার প্রমাণ’।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১০-১২-১৯
সকাল ১০ টায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা কার্যালয়ের সামনে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতিস্তম্ভে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে কর্মসুচির শুভ সুচনা করেন চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসক এজেডএম নূরুল হক।
পরে মুক্তিযোদ্ধা, জনপ্রতিনিধি, সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, নানান শ্রেণী পেশার মানুষ, শিক্ষক শিক্ষার্থী মিলিয়ে হাজার হাজার মানুষের অংশ গ্রহণে বের হয় বর্ণাঢ্য পতাকা র্যালি। মুখে জয় বাংলা শ্লোগান আর লাল সবুজের প্রিয় পতাকা নাড়িয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি সম্মান জানানো র্যালিটি শহর প্রদক্ষিণকালে শহরজুড়ে ভিন্ন রকমের আবহ সৃষ্টি হয়। শহরের বাড়ি ছাদে ও ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে শত শত নারী পুরুষ অভিবাদন জানায় র্যালিতে অংশগ্রহণার্থীদের। র্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সকারি কলেজ শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে জেলা প্রশাসক এজেডএম নূরুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তারা, মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতান উজ্জিবিত হয়ে নতুন প্রজন্মকে জাতি গঠনে কাজ করার আহবান জানান। সমাবেশে অন্যান্যের মাঝে উপস্থিত ছিলেন, সংসদ সদস্য ফেরদৌসী ইসলাম জেসি, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ ড. শংকর কুমার কুন্ড, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইকবাল হোসাইন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা চেযারম্যান তসিকুল ইসলাম তসি, শিবগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ নজরুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, আইনজীবি সমিতির সভাপতি আব্দুস সামাদ, বণিক সমিতির সভাপতি এরফান আলী, মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রহমান, তরিকুল ইসলাম টুকু, শিবগঞ্জ উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান শিউলি খাতুন, আওয়ামী লীগ নেতা মেসবাহুল সাকের জ্যোতি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক তাজকির উজ্জামান জানান, উত্তর প্রজন্মের উন্নত বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে এবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসন নতুন শ্লোগানে সপ্তাহব্যাপি কর্মসুচি গ্রহণ করেছে। এরই অংশ হিসেবে জেলার প্রায় দেড়শ’ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীসহ সরকারি-আধা সরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারি মিলিয়ে প্রায় ২০ হাজার মানুষ এই র্যালিতে অংশ নেন।
মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সামাদ তাঁর অনুভূতিব্যক্ত করে বলেন, ‘চাঁপাইনবাবগঞ্জে আমার দেখা সবচেয়ে বড় পতাকা র্যালি এটি। এর আগে আমরা খুব ছোট ছোট পতাকা র্যালি দেখেছি। নতুন প্রজন্ম যে তাদের দেশ তাদের পতাকাকে বুকে ধারণ করে বেঁচে আছে এই র্যালিতে এত এত মানুষের অংশগ্রহণই তার প্রমাণ’।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১০-১২-১৯