যুবকের কব্জি কাটা মামলার প্রধান আসামী ফয়েজ চেয়ারম্যান ৪ দিনের রিমান্ডে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার উজিরপুর ইউনিয়নের বেঁড়িবাঁধ এলাকায় রুবেল হোসেন নামের এক যুবককের হাতের দু’ কব্জি কেটে নেয়া মামলার প্রধান আসামী উজিরপুর ইউপি চেয়ারম্যান ফয়েজ উদ্দীনকে পুলিশ ৪দিনের রিমান্ড নিয়েছে। বুধবারের সন্ত্রাসী ঘটনার পর শুক্রবার উজিরপুর এলাকায় দেখা গেছে মানুষের ক্ষোভ ও উত্তেজনা বিরাজ করছে। এলাকার মানুষ ফয়েজ চেয়ারম্যানের নানা অপকর্ম তুলে ধরে সন্ত্রাসী বাহিনীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন।
ভারত বাংলাদেশের সীমান্ত বরাবর প্রবাহিত পদ্মার নদীর ঘাট নিয়ন্ত্রণসহ এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পুর্ব বিরোধের জের ধরে বুধবার রাতে শিবগঞ্জ উপজেলার নয়ালাভাঙ্গা ইউনিয়নের রানীহাটি বাজারের খোদা বক্সের ছেলে রুবেল হোসেনকে অমানুষিক নির্যাতন চালানোর পর দু’ হাতের কব্জি কেটে নেয়ার ঘটনার পর প্রথমে দলবল নিয়ে আত্মগোপনে চলে যাওয়া ফয়েজ উদ্দীন বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে। এ সময় তার সঙ্গে থাকা শিবগঞ্জ পৌর যুবলীগের আহবায়ক তারেক আহম্মেদও গ্রেপ্তার হয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জের পুলিশ সুপার টিএম মোজাহিদুল ইসলাম বলেন, সন্ত্রাসী ঘটনার পর ইউপি চেয়ারম্যান ফয়েজসহ তার সহযোগীদের ধরতে পুলিশ তৎপরতা শুরু করে। রাতের অন্ধকারে নওগাঁ পালিয়ে যাবার চেষ্টাকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার আমনুরা চেকপোস্টে আটক করা হয়।
পুলিশ জানায়, ঘটনার পর ফয়েজ উদ্দীনসহ মোট ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
শিবগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) আতিকুল ইসলাম জানান, রুবেল হোসেনের মা রুলি বেগম বাদি হয়ে বৃহস্পতিবার রাতে ফয়েজ উদ্দীনকে প্রধান আসামী করে মোট ২১জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে। গ্রেপ্তার হওয়ারা মামলার এজাহারভুক্ত আসামী। ওই মামলায় ফয়েজ উদ্দীনসহ গ্রেপ্তার হওয়া ৫ জনকে পুলিশ শুক্রবার বিকেল আদালতে সোপার্দ করে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করে। চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের আমলী আদালত ’খ’ অঞ্চলের বিচারক মাইনুল হোসেন ৫ জনকেই ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২০-০৯-১৯
ভারত বাংলাদেশের সীমান্ত বরাবর প্রবাহিত পদ্মার নদীর ঘাট নিয়ন্ত্রণসহ এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পুর্ব বিরোধের জের ধরে বুধবার রাতে শিবগঞ্জ উপজেলার নয়ালাভাঙ্গা ইউনিয়নের রানীহাটি বাজারের খোদা বক্সের ছেলে রুবেল হোসেনকে অমানুষিক নির্যাতন চালানোর পর দু’ হাতের কব্জি কেটে নেয়ার ঘটনার পর প্রথমে দলবল নিয়ে আত্মগোপনে চলে যাওয়া ফয়েজ উদ্দীন বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে। এ সময় তার সঙ্গে থাকা শিবগঞ্জ পৌর যুবলীগের আহবায়ক তারেক আহম্মেদও গ্রেপ্তার হয়। চাঁপাইনবাবগঞ্জের পুলিশ সুপার টিএম মোজাহিদুল ইসলাম বলেন, সন্ত্রাসী ঘটনার পর ইউপি চেয়ারম্যান ফয়েজসহ তার সহযোগীদের ধরতে পুলিশ তৎপরতা শুরু করে। রাতের অন্ধকারে নওগাঁ পালিয়ে যাবার চেষ্টাকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার আমনুরা চেকপোস্টে আটক করা হয়।
পুলিশ জানায়, ঘটনার পর ফয়েজ উদ্দীনসহ মোট ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
শিবগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) আতিকুল ইসলাম জানান, রুবেল হোসেনের মা রুলি বেগম বাদি হয়ে বৃহস্পতিবার রাতে ফয়েজ উদ্দীনকে প্রধান আসামী করে মোট ২১জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে। গ্রেপ্তার হওয়ারা মামলার এজাহারভুক্ত আসামী। ওই মামলায় ফয়েজ উদ্দীনসহ গ্রেপ্তার হওয়া ৫ জনকে পুলিশ শুক্রবার বিকেল আদালতে সোপার্দ করে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন করে। চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের আমলী আদালত ’খ’ অঞ্চলের বিচারক মাইনুল হোসেন ৫ জনকেই ৪ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২০-০৯-১৯