নাচোলে ভুয়া ডাক্তারের চিকিৎসায় স্কুলছাত্রী নিহতের ঘটনা ক্লিনিক মালিক গ্রেফতার
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল পৌর এলাকার জননী কিনিকে ভুয়া ডাক্তারের ভুল অস্ত্রোপাচারে মারা যাওয়া নাচোলের বাইপুর দরগা গ্রামের নাসির উদ্দীনের স্কুল পড়–য়া মেয়ে নাহিদা আক্তার হত্যা মামলার আসামী ও কিনিকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নুরুল ইসলাম (৪২) কে পুলিশ গ্রেফতার করেছে। নরুল ইসলাম নাচোলের চৌপুকুর গ্রামের নুহু আলমের ছেলে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ গোয়েন্দ পুলিশের ওসি মাহবুব আলম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার সন্ধ্যায় নুরুল ইসলামকে তার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়। এ বছরের ১৭ জুলাই রাতে পেটের ব্যাথায় আক্রান্ত হয়ে নাচোল জননী কিনিকে চিৎিসার জন্য গেলে সেখানে গেলে ভুয়া ডাক্তার ভুল অস্ত্রোপাচার করে। এতে নাহিদার অবস্থার অবনতি ঘটলে তাকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসাপাতালে নেয়া হয়। সেখানে নাহিদা মারা যায়। এ ঘটনায় নাহিদার পিতা নাসির উদ্দীন পরের দিন নাচোল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে।
মামলার পর থেকেই নুরুল ইসলাম পলাতক ছিল।
উল্লেখ্য, নাচোল জননী কিনিকে নিজেকে ডা. মাসুদ রানা পরিচয়দানকারী ভুয়া ডাক্তার মাহফুজ রহমান পুলিশের হাতে গ্রেফতারের পর আদালত থেকে রিমান্ডে নিয়ে আসার পর ২৬ জুলাই নাচোল থানার হাজত খানায় ‘রহস্যজনক’ মৃত্যু হয়। মাহফুজ হাজতখানার বাথরুমে আত্মহত্যা করেছে পুলিশ এমন দাবি করলেও স্বজনদের দাবি, ঘুষের টাকা পরিশোধ না করায় পুলিশ মাহফুজকে হত্যা করেছে। এ ঘটনায় মাহফুজের বড় ভাই শাহিনুর আলম চাঁপাইনবাবগঞ্জ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নাচোল থানার ওসিসহ ৬ পুলিশ এবং নাহিদার পিতাকে আসামী করে হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইনে মামলা দায়ের করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৭-১০-১৭
চাঁপাইনবাবগঞ্জ গোয়েন্দ পুলিশের ওসি মাহবুব আলম জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শুক্রবার সন্ধ্যায় নুরুল ইসলামকে তার নিজ বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়। এ বছরের ১৭ জুলাই রাতে পেটের ব্যাথায় আক্রান্ত হয়ে নাচোল জননী কিনিকে চিৎিসার জন্য গেলে সেখানে গেলে ভুয়া ডাক্তার ভুল অস্ত্রোপাচার করে। এতে নাহিদার অবস্থার অবনতি ঘটলে তাকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসাপাতালে নেয়া হয়। সেখানে নাহিদা মারা যায়। এ ঘটনায় নাহিদার পিতা নাসির উদ্দীন পরের দিন নাচোল থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে।
মামলার পর থেকেই নুরুল ইসলাম পলাতক ছিল।
উল্লেখ্য, নাচোল জননী কিনিকে নিজেকে ডা. মাসুদ রানা পরিচয়দানকারী ভুয়া ডাক্তার মাহফুজ রহমান পুলিশের হাতে গ্রেফতারের পর আদালত থেকে রিমান্ডে নিয়ে আসার পর ২৬ জুলাই নাচোল থানার হাজত খানায় ‘রহস্যজনক’ মৃত্যু হয়। মাহফুজ হাজতখানার বাথরুমে আত্মহত্যা করেছে পুলিশ এমন দাবি করলেও স্বজনদের দাবি, ঘুষের টাকা পরিশোধ না করায় পুলিশ মাহফুজকে হত্যা করেছে। এ ঘটনায় মাহফুজের বড় ভাই শাহিনুর আলম চাঁপাইনবাবগঞ্জ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নাচোল থানার ওসিসহ ৬ পুলিশ এবং নাহিদার পিতাকে আসামী করে হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইনে মামলা দায়ের করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৭-১০-১৭