নির্বাচিত হওয়ার পর প্রথম দফায় তিন ঘন্টা, অতঃপর আবারও মেয়রের দায়িত্ব নিলেন জামায়াত নেতা নজরুল
২০১৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত পৌরসভার নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী সামিউল হক লিটনকে ১০০০ ভোটে পরাজিত করে নির্বাচিত মেয়র জামায়াত নেতা নজরুল ইসলাম ‘মামলা জনিত’ কারণে কয়েক দফা সাময়িক বরখাস্ত থাকার পর অবশেষে সোমবার মেয়রের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। শপথ গ্রহণের পর তিনি এরআগে মাত্র তিন ঘন্টার জন্য মেয়র হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন। পরে আবারও তিনি সাময়িক বরখাস্তের মধ্যে পড়েছিলেন।
পৌরসভা সূত্র জানিয়েছে, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের আদেশে নজরুল ইসলাম সোমবার দুপুর আড়াইটায় পৌরভবনে মেয়রের কার্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত মেয়র সাইদুর রহমানের কাছ থেকে দায়িত্ব বুঝে নেন। এ সময় প্যানেল মেয়র মতিউর রহমান, পৌর নির্বাহী প্রকৌশলী সাদিকুল ইসলাম, সচিব মামুনর রশিদসহ কাউন্সিলরবৃন্দ ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে নির্বাচিত মেয়র নজরুল ইসলাম শপথের আগে আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠায়। ওই সময় তিনি কারাগার থেকে প্যারোলে মুক্তি নিয়ে শপথ নেন। শপথের পর তার বিরুদ্ধে একটি মামলার অভিযোগপত্র আদালতে গ্রহণ হলে তাকে প্রথম দফায় সাময়িক বরখাস্ত করে মন্ত্রণালয়। পরে তিনি উচ্চ আদালতের নির্দেশনায় মন্ত্রনালয়ের আদেশে ২০১৬ সালের ২০ নভেম্বর প্রথমবারের মত মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নেন। ওই দিন মাত্র তিন ঘন্টা পৌরসভায় অবস্থানের পর আরেকটি মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠায়। এদিকে তার বিরুদ্ধে আরেকটি মামলার অভিযোগপত্র আদালতে গ্রহণ হলে মন্ত্রণালয় দ্বিতীয় দফায় তাকে সাময়িক বরখাস্ত করে। পরে তিনি আবার জামিনে মুক্ত হন। এপ্রেক্ষিতে স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয়ের (পৌর শাখা-১) ৯ জানুয়ারী’১৭ তারিখের এক আদেশে ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার শাখার ১২ জানুয়ারীর এক পত্রের ভিত্তিতে তিনি সোমবার দ্বিতীয়বারের মত দায়িত্ব নেন।
এদিকে পুলিশ সুত্র জানিয়েছে, দায়িত্ব নেয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমীর নজরুল ইসলাম একাধিক নাশকতা মামলার অভিযোগপত্রভূক্ত আসামী।
অন্যদিকে, দায়িত্ব নেয়ার পর পৌর মেয়র নজরুল ইসালম পৌরসভার কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং পৌরসভার বিভিন্ন কর্মকান্ডের খোঁজ খবর নেন। এ সময় অযৌক্তিক পৌর ট্যাক্স প্রতিরোধ কমিটির নেতৃবৃন্দ পৌর মেয়রের সাথে সাক্ষাতও করেন। সাক্ষাতের সময় উপস্থিত ছিলেন অযৌক্তিক পৌর ট্যাক্স প্রতিরোধ কমিটির আহবায়ক সৈয়দ আহম্মেদ বাদশা, সদস্য মনিরুজ্জামান মনির, আলহাজ্ব শামসুল হক, আশিক আহম্মেদ ফারুকসহ অন্যরা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৬-০১-১৭
পৌরসভা সূত্র জানিয়েছে, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের আদেশে নজরুল ইসলাম সোমবার দুপুর আড়াইটায় পৌরভবনে মেয়রের কার্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত মেয়র সাইদুর রহমানের কাছ থেকে দায়িত্ব বুঝে নেন। এ সময় প্যানেল মেয়র মতিউর রহমান, পৌর নির্বাহী প্রকৌশলী সাদিকুল ইসলাম, সচিব মামুনর রশিদসহ কাউন্সিলরবৃন্দ ও কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে নির্বাচিত মেয়র নজরুল ইসলাম শপথের আগে আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠায়। ওই সময় তিনি কারাগার থেকে প্যারোলে মুক্তি নিয়ে শপথ নেন। শপথের পর তার বিরুদ্ধে একটি মামলার অভিযোগপত্র আদালতে গ্রহণ হলে তাকে প্রথম দফায় সাময়িক বরখাস্ত করে মন্ত্রণালয়। পরে তিনি উচ্চ আদালতের নির্দেশনায় মন্ত্রনালয়ের আদেশে ২০১৬ সালের ২০ নভেম্বর প্রথমবারের মত মেয়র হিসেবে দায়িত্ব নেন। ওই দিন মাত্র তিন ঘন্টা পৌরসভায় অবস্থানের পর আরেকটি মামলায় আদালতে আত্মসমর্পণ করলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠায়। এদিকে তার বিরুদ্ধে আরেকটি মামলার অভিযোগপত্র আদালতে গ্রহণ হলে মন্ত্রণালয় দ্বিতীয় দফায় তাকে সাময়িক বরখাস্ত করে। পরে তিনি আবার জামিনে মুক্ত হন। এপ্রেক্ষিতে স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয়ের (পৌর শাখা-১) ৯ জানুয়ারী’১৭ তারিখের এক আদেশে ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার শাখার ১২ জানুয়ারীর এক পত্রের ভিত্তিতে তিনি সোমবার দ্বিতীয়বারের মত দায়িত্ব নেন।
এদিকে পুলিশ সুত্র জানিয়েছে, দায়িত্ব নেয়া জেলা জামায়াতের সাবেক আমীর নজরুল ইসলাম একাধিক নাশকতা মামলার অভিযোগপত্রভূক্ত আসামী।
অন্যদিকে, দায়িত্ব নেয়ার পর পৌর মেয়র নজরুল ইসালম পৌরসভার কর্মকর্তাদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন এবং পৌরসভার বিভিন্ন কর্মকান্ডের খোঁজ খবর নেন। এ সময় অযৌক্তিক পৌর ট্যাক্স প্রতিরোধ কমিটির নেতৃবৃন্দ পৌর মেয়রের সাথে সাক্ষাতও করেন। সাক্ষাতের সময় উপস্থিত ছিলেন অযৌক্তিক পৌর ট্যাক্স প্রতিরোধ কমিটির আহবায়ক সৈয়দ আহম্মেদ বাদশা, সদস্য মনিরুজ্জামান মনির, আলহাজ্ব শামসুল হক, আশিক আহম্মেদ ফারুকসহ অন্যরা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৬-০১-১৭