বিএনপি নেত্রী পাপিয়ার মুক্তি চাইলো সন্তানেরা
বিএনপি নেত্রী সাবেক সংসদ সদস্য ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দা আসিফা আশরাফী পাপিয়ার মুক্তি চেয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে তার তিন সন্তান।
রোববার (২৩ আগস্ট) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের হলরুমে এ সংবাদ সম্মেলন করে পাপিয়ার দুই মেয়ে নিশাদ সাদিয়া রশিদ সূচনা ও রিফাত রাইদা রশিদ অনন্যা এবং ছোট ছেলে রুবাইয়াৎ ইবনে হারুন রাফি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে পাপিয়ার ছোট ছেলে রাফি বলে, মায়ের বিরুদ্ধে অনেকগুলো মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মামলা দায়ের করা হয়েছে। আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে আমাদের মা সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে আগাম জামিনের আবেদন জানান। আদালত ৪ সপ্তাহের জামিন মঞ্জুর করেন এবং পরে নিম্ন আদালতে হাজির হতে বলেন। হাইকোর্টের এ নির্দেশনা মেনে তিনি ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির হলে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান।
আমার মা এখন কারাগারে ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। এদিকে তাকে পুনরায় মতিঝিল ও পল্টন থানার আরও তিনটি পেনডিং মামলায় গ্রেফতার (শ্যো’ন অ্যারেস্ট) দেখিয়ে প্রত্যেক মামলায় ১০ দিন করে রিমান্ড চাওয়া হয়েছে। এখন আমাদের পড়ালেখা ব্যহত হচ্ছে। আমরা মায়ের ন্যায়বিচার চাই।
বড় মেয়ে সূচনা বলেন, আমি সবে মাত্র এ-লেভেল শেষ করেছি। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য অনেক পড়ালেখা দরকার। কিন্তু মায়ের কারাগারে থাকা ও বাবার অসুস্থতার কারণে আমি সংসার সামলাতে গিয়ে পড়ালেখা করতে পারছি না। আমি মায়ের জন্য ন্যায়বিচার চাই। আমরা অবিলম্বে মায়ের মুক্তি চাই। মা কারাগারে থাকায় বাবাও সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে পারছে না।
অপর মেয়ে অনন্যা মায়ের মুক্তি চেয়ে বলে, ও-লেভেল শেষ করেছি। সামনে এ-লেভেলের জন্য প্রচুর পড়াশোনা করা দরকার। মা কারাগারে থাকায় নিয়মিত ক্লাস ও পড়ালেখা করতে না পারায় সাময়িক পরীক্ষা পরিক্ষাগুলোতে ভালো ফলাফল করতে পারছি না। মায়ের জন্য ন্যায়বিচার চাই এবং সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে চাই।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ বাংলানিউজ ২৪ থেকে/ ২৩-০৮-১৫
রোববার (২৩ আগস্ট) সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের হলরুমে এ সংবাদ সম্মেলন করে পাপিয়ার দুই মেয়ে নিশাদ সাদিয়া রশিদ সূচনা ও রিফাত রাইদা রশিদ অনন্যা এবং ছোট ছেলে রুবাইয়াৎ ইবনে হারুন রাফি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে পাপিয়ার ছোট ছেলে রাফি বলে, মায়ের বিরুদ্ধে অনেকগুলো মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মামলা দায়ের করা হয়েছে। আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে আমাদের মা সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে আগাম জামিনের আবেদন জানান। আদালত ৪ সপ্তাহের জামিন মঞ্জুর করেন এবং পরে নিম্ন আদালতে হাজির হতে বলেন। হাইকোর্টের এ নির্দেশনা মেনে তিনি ঢাকার সিএমএম আদালতে হাজির হলে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠান।
আমার মা এখন কারাগারে ভীষণ অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। এদিকে তাকে পুনরায় মতিঝিল ও পল্টন থানার আরও তিনটি পেনডিং মামলায় গ্রেফতার (শ্যো’ন অ্যারেস্ট) দেখিয়ে প্রত্যেক মামলায় ১০ দিন করে রিমান্ড চাওয়া হয়েছে। এখন আমাদের পড়ালেখা ব্যহত হচ্ছে। আমরা মায়ের ন্যায়বিচার চাই।
বড় মেয়ে সূচনা বলেন, আমি সবে মাত্র এ-লেভেল শেষ করেছি। এখন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য অনেক পড়ালেখা দরকার। কিন্তু মায়ের কারাগারে থাকা ও বাবার অসুস্থতার কারণে আমি সংসার সামলাতে গিয়ে পড়ালেখা করতে পারছি না। আমি মায়ের জন্য ন্যায়বিচার চাই। আমরা অবিলম্বে মায়ের মুক্তি চাই। মা কারাগারে থাকায় বাবাও সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে যেতে পারছে না।
অপর মেয়ে অনন্যা মায়ের মুক্তি চেয়ে বলে, ও-লেভেল শেষ করেছি। সামনে এ-লেভেলের জন্য প্রচুর পড়াশোনা করা দরকার। মা কারাগারে থাকায় নিয়মিত ক্লাস ও পড়ালেখা করতে না পারায় সাময়িক পরীক্ষা পরিক্ষাগুলোতে ভালো ফলাফল করতে পারছি না। মায়ের জন্য ন্যায়বিচার চাই এবং সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে চাই।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ বাংলানিউজ ২৪ থেকে/ ২৩-০৮-১৫