চলছে মৎস সপ্তাহ > মৎসচাষীদের অবস্থা জানেন না চাঁপাইনবাবগঞ্জ মৎস অফিসার!
দেশজুড়ে মঙ্গলবার থেকে শুরু হয়েছে জাতীয় মৎস সপ্তাহ। জেলায় জেলায় এমনকি উপজেলাগুলোতেও র্যালি, আলোচনা সভা, মাছের পোনা অবমুক্তকরণসহ ঘটা করে পালন হচ্ছে সপ্তাহটি। এ সপ্তাহটিকে ঘিরে মৎস চাষ সম্প্রসারণ ও মৎসচাষীদের কল্যাণে দেশের মৎস অফিসগুলো যখন সরব তখন চাঁপাইনবাবগঞ্জ মৎস অফিস অনেকটাই নিরব। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা মৎস অফিসার একরামুল ইসলাম যেন শুধুই অফিসের কর্তা ব্যক্তি। চেয়ারে বসে। কাগজ পত্র স্বাক্ষর করেন। এর বাইরে তিনি কিছুই জানেন না। মৎস চাষ ও চাষীদের আর্থসামাজিক অবস্থার সামান্য তথ্য দিতেও তিনি অপারগ। সেই তথৎও নাকী কর্মচারীরা দিবে!
মৎস সপ্তাহকে সামনে রেখে, চাঁপাইনবাবগঞ্জের সরকারি নদনদী গুলোর কি অবস্থা, মৎস চাষীদের অবস্থাও বা এখন কেমন, বিষয়গুলো জানতে গণমাধ্যম কর্মী গেছিল তার কাছে। কিন্তু সব প্রশ্নেই উত্তর তার কাছে একটাই ‘আমি এখন এসব তথ্য দিতে পারব না’। একপর্যায়ে বলেন, ‘লিখিত প্রশ্ন দেন আমি পরে জানাব’।
জেলা মৎস অফিসার একরামুল ইসলামের কথা মত গণমাধ্যম কর্মী লিখিত প্রশ্ন দিলে প্রশ্নগুলো দেখেই তিনি বলেন ‘আমি এত প্রশ্নের উত্তর দিতে পারব না। আমরা র্যালী করেছি, মাছের পোনা ছাড়া হয়েছে, এভাবে মৎস সপ্তাহ পালন হয়েছে এগুলো নিউজ করলেই তো হয়। আপনি কিসব বিষয় জানতে চায়ছেন আমার হাতে সময় নেয় এত প্রশ্নের উত্তর দেয়ার’।
লিখিত প্রশ্নে তার কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জে নদনদীর পরিমান কত, গত দশ বছরে জেলার নদনদীর পরিমান কেমন ছিল, চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাছের বার্ষিক চাহিদা কত, তা স্থানীয়ভাবে পূরণ হচ্ছে কি না, চাঁপাইনবাবগঞ্জে মৎসজীবীর সংখ্যা কত, তাদের জন্য সরকারের গৃহিত পদক্ষেপ কি কি, যদি কোন নদী বেহাত হয়ে গিয়ে থাকে, তবে তা উদ্ধারে কোন পদক্ষেপ নিয়েছেন কি না।
প্রশ্নগুলো দেখে তিনি সাংবাদিকতা নিয়ে পাল্টা প্রশ্ন করে বলেন, এমন তথ্য তো আগে কেউ চায়নি’।
সর্বশেষ কবে নাগাদ এসব তথ্য পাওয়া যাবে এমনটা জানতে চাওয়া হলে একরামুল ইসলামের সাফ জবাব,
‘আমাদের এখানে জনবল কম, আগে কেউ এগুলো জানতে চাইনি, কোন ডাটাবেজ তৈরী হয়নি, তাই আমি আপনাকে কোন তথ্য দিতে পারছি না। আগামী সাত দিন খুব ব্যস্ত থাকব। কোন তথ্য দিতে পারব না’।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৮-০৭-১৫
মৎস সপ্তাহকে সামনে রেখে, চাঁপাইনবাবগঞ্জের সরকারি নদনদী গুলোর কি অবস্থা, মৎস চাষীদের অবস্থাও বা এখন কেমন, বিষয়গুলো জানতে গণমাধ্যম কর্মী গেছিল তার কাছে। কিন্তু সব প্রশ্নেই উত্তর তার কাছে একটাই ‘আমি এখন এসব তথ্য দিতে পারব না’। একপর্যায়ে বলেন, ‘লিখিত প্রশ্ন দেন আমি পরে জানাব’।
জেলা মৎস অফিসার একরামুল ইসলামের কথা মত গণমাধ্যম কর্মী লিখিত প্রশ্ন দিলে প্রশ্নগুলো দেখেই তিনি বলেন ‘আমি এত প্রশ্নের উত্তর দিতে পারব না। আমরা র্যালী করেছি, মাছের পোনা ছাড়া হয়েছে, এভাবে মৎস সপ্তাহ পালন হয়েছে এগুলো নিউজ করলেই তো হয়। আপনি কিসব বিষয় জানতে চায়ছেন আমার হাতে সময় নেয় এত প্রশ্নের উত্তর দেয়ার’।
লিখিত প্রশ্নে তার কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল বর্তমানে চাঁপাইনবাবগঞ্জে নদনদীর পরিমান কত, গত দশ বছরে জেলার নদনদীর পরিমান কেমন ছিল, চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাছের বার্ষিক চাহিদা কত, তা স্থানীয়ভাবে পূরণ হচ্ছে কি না, চাঁপাইনবাবগঞ্জে মৎসজীবীর সংখ্যা কত, তাদের জন্য সরকারের গৃহিত পদক্ষেপ কি কি, যদি কোন নদী বেহাত হয়ে গিয়ে থাকে, তবে তা উদ্ধারে কোন পদক্ষেপ নিয়েছেন কি না।
প্রশ্নগুলো দেখে তিনি সাংবাদিকতা নিয়ে পাল্টা প্রশ্ন করে বলেন, এমন তথ্য তো আগে কেউ চায়নি’।
সর্বশেষ কবে নাগাদ এসব তথ্য পাওয়া যাবে এমনটা জানতে চাওয়া হলে একরামুল ইসলামের সাফ জবাব,
‘আমাদের এখানে জনবল কম, আগে কেউ এগুলো জানতে চাইনি, কোন ডাটাবেজ তৈরী হয়নি, তাই আমি আপনাকে কোন তথ্য দিতে পারছি না। আগামী সাত দিন খুব ব্যস্ত থাকব। কোন তথ্য দিতে পারব না’।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৮-০৭-১৫