চাঁদাবাজি ও হয়রানির প্রতিবাদ > সোনামসজিদ স্থলবন্দর থেকে আমদানি পণ্য পরিবহন বন্ধ
চাঁদাবাজি ও হয়রানির প্রতিবাদে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দর থেকে আমদানি পণ্য পরিবহন বন্ধ রেখেছে ট্রাক মালিক-শ্রমিকরা। রোববার সকাল থেকে পণ্য পরিবহন না করায় বন্দরে আটকা পড়েছে বিপুল পরিমান আমাদানি পণ্য।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ট্রাক মালিক সমিতির সভাপতি আমিনুল ইসলাম সেন্টু ও ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি পূস্পনারায়ণ বর্মণ অভিযোগ করেন, সোনামসজিদ স্থলবন্দরে শ্রমিক সংগঠন ও ট্রাক বন্দোবস্তকারী সংগঠনের নামে পণ্যবাহী ট্রাক থেকে বেপরোয়া চাঁদাবাজি করা হচ্ছে। একটি ট্রাক থেকে দুই হাজার থেকে ১২ হাজার টাকা পর্যন্ত চাঁদা নেয়া হচ্ছে। চাঁদার টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাকে ট্রিপ দেয় না সংগঠনগুলোন। এছাড়া শ্রমিকদের শারীরিক নির্যাতন করা হয়। এক কথায়, বন্দরে বিভিন্ন সংগঠনের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে ট্রাক চালক। এরই প্রতিবাদে মালিক ও শ্রমিকরা সোনামসজিদ স্থলবন্দর থেকে পণ্য পরিবহন বন্ধ করে দিয়েছে। চাঁদাবাজি ও হয়রানি বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত পণ্য পরিবহন করা হবেনা বলেও জানান তারা।
শ্রমিকদের এই অবস্থান কর্মসুচিকালে সোনামসজিদ স্থল বন্দর থেকে ছেড়ে আসা পণ্যবাহী ট্রাকও আটকে দেয়া হয়। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা গেছে বহু পেয়াজসহ অন্যান্য কাঁচামালবাহী ট্রাক আটকা ছিল। তবে পরে সেগুলোকে ছেড়ে দেয়া হয়।
সোনামসজিদ স্থলবন্দরের শ্রমিক সমন্বয় কমিটির সভাপতি সাদেকুর রহমান অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, বন্দরে শ্রমিক সংগঠনের নামে কোন চাঁদাবাজি হয়না। এছাড়া চাঁদার দাবিতে শ্রমিকদের নির্যাতনের অভিযোগও সত্য নয়। নিয়ম অনুযায়ী জেলা এবং জেলার বাইরে থেকে আসা ট্রাকে পণ্য বোঝাই ও খালাস করে শ্রমিকরা। কিন্তু চাঁপাইনবাবগঞ্জের ট্রাক চালকরা আঞ্চলিকতরা দাপট দেখিয়ে তাদের ট্রাকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পণ্য বোঝাইয়ের সুযোগ পেতে চেয়েছিল। এই সুযোগ না দেয়ার কারণেই তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তোলা হচ্ছে।
শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দ ইরতিজা আহসান জানিয়েছেন, পণ্য পরিবহন না হলে স্বাভাবিকভাবেই বন্দরে পণ্যজট সৃষ্টি হবে। বিষয়টি সুরহার জন্য উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ ফয়সাল মাহমুদ/ ০৩-০৫-১৫
চাঁপাইনবাবগঞ্জ ট্রাক মালিক সমিতির সভাপতি আমিনুল ইসলাম সেন্টু ও ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি পূস্পনারায়ণ বর্মণ অভিযোগ করেন, সোনামসজিদ স্থলবন্দরে শ্রমিক সংগঠন ও ট্রাক বন্দোবস্তকারী সংগঠনের নামে পণ্যবাহী ট্রাক থেকে বেপরোয়া চাঁদাবাজি করা হচ্ছে। একটি ট্রাক থেকে দুই হাজার থেকে ১২ হাজার টাকা পর্যন্ত চাঁদা নেয়া হচ্ছে। চাঁদার টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তাকে ট্রিপ দেয় না সংগঠনগুলোন। এছাড়া শ্রমিকদের শারীরিক নির্যাতন করা হয়। এক কথায়, বন্দরে বিভিন্ন সংগঠনের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে ট্রাক চালক। এরই প্রতিবাদে মালিক ও শ্রমিকরা সোনামসজিদ স্থলবন্দর থেকে পণ্য পরিবহন বন্ধ করে দিয়েছে। চাঁদাবাজি ও হয়রানি বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত পণ্য পরিবহন করা হবেনা বলেও জানান তারা।
শ্রমিকদের এই অবস্থান কর্মসুচিকালে সোনামসজিদ স্থল বন্দর থেকে ছেড়ে আসা পণ্যবাহী ট্রাকও আটকে দেয়া হয়। ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা গেছে বহু পেয়াজসহ অন্যান্য কাঁচামালবাহী ট্রাক আটকা ছিল। তবে পরে সেগুলোকে ছেড়ে দেয়া হয়।
সোনামসজিদ স্থলবন্দরের শ্রমিক সমন্বয় কমিটির সভাপতি সাদেকুর রহমান অভিযোগ অস্বীকার করে জানান, বন্দরে শ্রমিক সংগঠনের নামে কোন চাঁদাবাজি হয়না। এছাড়া চাঁদার দাবিতে শ্রমিকদের নির্যাতনের অভিযোগও সত্য নয়। নিয়ম অনুযায়ী জেলা এবং জেলার বাইরে থেকে আসা ট্রাকে পণ্য বোঝাই ও খালাস করে শ্রমিকরা। কিন্তু চাঁপাইনবাবগঞ্জের ট্রাক চালকরা আঞ্চলিকতরা দাপট দেখিয়ে তাদের ট্রাকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পণ্য বোঝাইয়ের সুযোগ পেতে চেয়েছিল। এই সুযোগ না দেয়ার কারণেই তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ তোলা হচ্ছে।
শিবগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সৈয়দ ইরতিজা আহসান জানিয়েছেন, পণ্য পরিবহন না হলে স্বাভাবিকভাবেই বন্দরে পণ্যজট সৃষ্টি হবে। বিষয়টি সুরহার জন্য উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ ফয়সাল মাহমুদ/ ০৩-০৫-১৫