প্রফেসর তরিকুল ইসলাম স্মরণে নাগরিক স্মরণ সভা অনুষ্ঠিত
নবাবগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ মরহুম প্রফেসর তরিকুল ইসলাম স্মরণে শনিবার নাগরিক সম্মরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। স্মরণ সভা উদযাপন কমিটি আয়োজিত নাগরিক স্মরণ সভায় সখাপতিত্ব করেন, স্মরণ সভা উদডাপন কমিটির আহবায়ক ও নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর সুলতানা রাজিয়া। এতে বক্তব্য রাখেন, স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য রাখেন, মরহুমের দীর্গদিনের সহপাঠি সাবেক মন্ত্রী ব্যারিস্টার আমিনুল হক, অধ্যাপক আবুল কাশেম, সেরাজুল ইসলাম, রাবি শিক্ষক আলমগীর স্বপন, রুয়েট শিক্ষক নিয়ামুল বারী, প্রফেসর মেঘনাথ সাহাসহ অন্যান্যরা।
উল্লেখ্য, প্রফেসর তরিকুল ইসলাম গত ১ আগস্ট দিবাগত রাত ৩টায় বার্ধক্যজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে রাজশাহী মহানগরীর শালবাগান প্রফেসরপাড়ায় নিজ বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। অধ্যাপক তরিকুল ইসলাম চাঁপাইনবাবগঞ্জের রাজারামপুর হামিদুল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং রাজশাহী সরকারী কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন। এরপর তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উদ্ভিদবিজ্ঞানে সম্মান ও স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ১৯৬৪ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজে উদ্ভিদ বিদ্যা বিভাগে প্রভাষক ও সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৮৮ থেকে ১৯৯৮ পর্যন্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জ সরকারী মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং অবসর গ্রহণ করেন।
বর্তমানে তার লেখা ১৩টি পাঠ্যবই মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক পর্যায়ে চালু রয়েছে। অধ্যাপক তরিকুল ইসলাম মৃত্যুর আগে পর্যন্ত বেসরকারী সংস্থা সেন্টার ফর রিসার্চ বারিন্দ (কার্ব) এর কনসালটেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়াও তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিভিন্ন সমাজিক সংগঠনের সাথে যুক্ত ছিলেন। বরেণ্য এই শিক্ষকের স্মরণে প্রফেসর সুলতানা রাজিয়ার নেতৃত্বে মরহুমের প্রিয় ছাত্র শিক্ষকরা এই নাগরিক স্মরণ সভার আয়োজন করেন।
উল্লেখ্য, প্রফেসর তরিকুল ইসলাম গত ১ আগস্ট দিবাগত রাত ৩টায় বার্ধক্যজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে রাজশাহী মহানগরীর শালবাগান প্রফেসরপাড়ায় নিজ বাসভবনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯০ বছর। অধ্যাপক তরিকুল ইসলাম চাঁপাইনবাবগঞ্জের রাজারামপুর হামিদুল্লাহ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং রাজশাহী সরকারী কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন। এরপর তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে উদ্ভিদবিজ্ঞানে সম্মান ও স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি ১৯৬৪ থেকে ১৯৮৮ সাল পর্যন্ত নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজে উদ্ভিদ বিদ্যা বিভাগে প্রভাষক ও সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৮৮ থেকে ১৯৯৮ পর্যন্ত চাঁপাইনবাবগঞ্জ সরকারী মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং অবসর গ্রহণ করেন।
বর্তমানে তার লেখা ১৩টি পাঠ্যবই মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক ও স্নাতক পর্যায়ে চালু রয়েছে। অধ্যাপক তরিকুল ইসলাম মৃত্যুর আগে পর্যন্ত বেসরকারী সংস্থা সেন্টার ফর রিসার্চ বারিন্দ (কার্ব) এর কনসালটেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এ ছাড়াও তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জের বিভিন্ন সমাজিক সংগঠনের সাথে যুক্ত ছিলেন। বরেণ্য এই শিক্ষকের স্মরণে প্রফেসর সুলতানা রাজিয়ার নেতৃত্বে মরহুমের প্রিয় ছাত্র শিক্ষকরা এই নাগরিক স্মরণ সভার আয়োজন করেন।