স্বামী ছেড়ে দেয়ার হুমকীর অভিযোগ ভোলাহাট মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানের বিরম্নদ্ধে
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলার মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রেশমাতুল আরশ রেখার বিরম্নদ্ধে এক গৃহবধু’র স্বামীকে ছেড়ে ( তালাক) দিতে হমকী দেয়ার অভিযোগ করা হয়েছে। বজরাটেক গ্রামের লাল দেওয়ানের স্ত্রী হিরা খাতুন এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
স'ানীয় সূত্র ও দায়ের করা অভিযোগ থেকে জানা গেছে, ভোলাহাট উপজেলার বিএনপি’র সাবেক সভাপতি মৃত: নাসিরউদ্দিনের স্ত্রী উপজেলা পরিষদের বর্তমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রেশমাতুল আরশ রেখা বজরাটেক গ্রামের লাল দেওয়ানকে ৩/৪ মাস আগে গোপনে বিয়ে করে এবং একই সঙ্গে বসবাস করছে।
হিরা খাতুনের অভিযোগে বলা হয়, লাল দেওয়ানের সঙ্গে হিরা খাতুনের বিয়ের পর চার বছরের একটি কন্যা সনত্মান রয়েছে। তাদের দাম্পত্য জীবনের দীর্ঘ সময়ের পর হটাৎকরে রেশমাতুল রেখার সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তুলে। একই মটর সাইকেলে চলা ফেরার পাশাপাশি গোপনে বিয়ে করে একই সঙ্গে বসবাস করছে।
হিরা খাতুন অভিযোগ করেন, রেখা তাকে তার স্বামীর বাড়ি ছেড়ে বাবার চলে যাবার হুমকী দিয়েছে। সে তার বাবার বাড়ি চলে না গেলে তাকেসহ তার মেয়েকে মেরে ফেলারও হুমকী প্রদান করেছে।
এব্যাপারে ভোলাহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আকতার মামুনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ দাখিলের সত্যতা স্বিকার করেন। আর ভোলাহাট উপজেলা চেয়ারম্যান প্রভাষক আনোয়ারম্নল ইসলাম বলেন, লাল দেওয়ানের অর্থাৎ হিরা খাতুনের পিতা সাজেদ আলী মাস্টার তাকে মৌখিকভাবে এই অভিযোগটি করেছেন।
এদিকে, হিরা খাতুনের অভিযোগ দায়েরের পর ভোলাহাটের রাজনৈতিক মহলে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।
স'ানীয় সূত্র ও দায়ের করা অভিযোগ থেকে জানা গেছে, ভোলাহাট উপজেলার বিএনপি’র সাবেক সভাপতি মৃত: নাসিরউদ্দিনের স্ত্রী উপজেলা পরিষদের বর্তমান মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রেশমাতুল আরশ রেখা বজরাটেক গ্রামের লাল দেওয়ানকে ৩/৪ মাস আগে গোপনে বিয়ে করে এবং একই সঙ্গে বসবাস করছে।
হিরা খাতুনের অভিযোগে বলা হয়, লাল দেওয়ানের সঙ্গে হিরা খাতুনের বিয়ের পর চার বছরের একটি কন্যা সনত্মান রয়েছে। তাদের দাম্পত্য জীবনের দীর্ঘ সময়ের পর হটাৎকরে রেশমাতুল রেখার সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তুলে। একই মটর সাইকেলে চলা ফেরার পাশাপাশি গোপনে বিয়ে করে একই সঙ্গে বসবাস করছে।
হিরা খাতুন অভিযোগ করেন, রেখা তাকে তার স্বামীর বাড়ি ছেড়ে বাবার চলে যাবার হুমকী দিয়েছে। সে তার বাবার বাড়ি চলে না গেলে তাকেসহ তার মেয়েকে মেরে ফেলারও হুমকী প্রদান করেছে।
এব্যাপারে ভোলাহাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আকতার মামুনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ দাখিলের সত্যতা স্বিকার করেন। আর ভোলাহাট উপজেলা চেয়ারম্যান প্রভাষক আনোয়ারম্নল ইসলাম বলেন, লাল দেওয়ানের অর্থাৎ হিরা খাতুনের পিতা সাজেদ আলী মাস্টার তাকে মৌখিকভাবে এই অভিযোগটি করেছেন।
এদিকে, হিরা খাতুনের অভিযোগ দায়েরের পর ভোলাহাটের রাজনৈতিক মহলে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে।