প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজমের পরিদর্শন > ভোলাহাটে রেশম জোন প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জের রেশম শিল্পের ঐতিহ্য ফিরে আনতে রেশম শিল্পের সুতিকাগার হিসেবে খ্যাত ভোলাহাটে রেশম জোন প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। সীমানত্ম উপজেলা ভোলাহাটের মহানন্দা তীরবর্তী প্রায় ১২ শ বিঘা জমির উপর এই রেশম জোন করা হবে। গতকাল বুধবার বস্ত্র ও পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম এমপি চাঁপাইনবাবগঞ্জের রেশম বীজাগার, রেশম সুতা উৎপাদন কেন্দ্র ও তাঁত শিল্প এলাকা পরিদর্শনে এসে এ আশ্বাস দেন।
সকালে প্রতিমন্ত্রী চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট রেশম বীজাগার কেন্দ্র গিয়ে তুত গাছের আবাদ, পলু উৎপাদনসহ রেশম সুতা উৎপাদনের বিভিন্ন কার্যক্রম ও এলাকা ঘুরে দেখেন। এ সময় প্রতিমন্ত্রী রেশম বীজাগার কেন্দ্রে স'ানীয় চাষীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। মতবিনিময়কালে মন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার শিল্পের বিকাশের লড়্গে নিরলসভাবে কাজ করেছে চলেছে। রেশম শিল্পের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে নানান পদড়্গেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। তিনি, আগামী বাজেটে বিদেশী সুতা আমদানীর উপর কর বৃদ্ধিরও কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী। প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম বলেন, আমরা জানতাম রাজশাহীর রেশম, কিন' আসলে তা হচ্ছে ভোলাহাটের রেশম, তথা চাঁপাইনবাবগঞ্জের রেশম। তিনি বলেন, রেশমের ঐতিহ্যকে যদি আমরা ধারণ করতে পারি তাহলে বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশ যেমন এর ঐতিহ্য ধারণ করতে পারবে, আর বাংলাদেশ রেশমের ঐতিহ্য ধারণ করলে ভোলাহাট সে ঐতিহ্য ধারণ করতে পারবে। রেশমের ঐতিহ্য আমরা ফিরিয়ে আনবো। এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন ১৯৯৫ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভোলাহাট সফরে এসে ড়্গমতায় গেলে রেশমের উন্নয়নের প্রতিশ্রম্নতি দিয়েছিলেন এবং তিনি প্রতিশ্রম্নতিবদ্ধ। প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা রেশমের উন্নয়নে কার্যক্রম শুরম্ন করেছি। কিন' বি.এন.পি সরকারের তদানীনত্মন বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী মেজর আঃ মান্নান ১৯৯২ সালে ভোলাহাটে এসে রেশম শিল্পকে ধ্বংস করেছিলেন।
পরে প্রতিমন্ত্রী শিবগঞ্জের হরিনগর ও সদর উপজেলা লাহারপুর তাঁত পলস্নী ঘুরে দেখেন। সফর কালে প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন, সংসদ সদস্য আব্দুল ওদুদ, গোলাম মোসত্মফা বিশ্বাস, চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর কবীর, পুলিশ সুপার বশির আহম্মদ, রেশম বোর্ডের মহাপরিচালক স্বপন চন্দ্র পাল, রেশম বোর্ডের সহকারী পরিচালক মাহবুবুল হক। @ ষ্টাফ রিপোর্টার
সকালে প্রতিমন্ত্রী চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট রেশম বীজাগার কেন্দ্র গিয়ে তুত গাছের আবাদ, পলু উৎপাদনসহ রেশম সুতা উৎপাদনের বিভিন্ন কার্যক্রম ও এলাকা ঘুরে দেখেন। এ সময় প্রতিমন্ত্রী রেশম বীজাগার কেন্দ্রে স'ানীয় চাষীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন। মতবিনিময়কালে মন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকার শিল্পের বিকাশের লড়্গে নিরলসভাবে কাজ করেছে চলেছে। রেশম শিল্পের হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে নানান পদড়্গেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। তিনি, আগামী বাজেটে বিদেশী সুতা আমদানীর উপর কর বৃদ্ধিরও কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী। প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম বলেন, আমরা জানতাম রাজশাহীর রেশম, কিন' আসলে তা হচ্ছে ভোলাহাটের রেশম, তথা চাঁপাইনবাবগঞ্জের রেশম। তিনি বলেন, রেশমের ঐতিহ্যকে যদি আমরা ধারণ করতে পারি তাহলে বিশ্বের দরবারে বাংলাদেশ যেমন এর ঐতিহ্য ধারণ করতে পারবে, আর বাংলাদেশ রেশমের ঐতিহ্য ধারণ করলে ভোলাহাট সে ঐতিহ্য ধারণ করতে পারবে। রেশমের ঐতিহ্য আমরা ফিরিয়ে আনবো। এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন ১৯৯৫ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভোলাহাট সফরে এসে ড়্গমতায় গেলে রেশমের উন্নয়নের প্রতিশ্রম্নতি দিয়েছিলেন এবং তিনি প্রতিশ্রম্নতিবদ্ধ। প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা রেশমের উন্নয়নে কার্যক্রম শুরম্ন করেছি। কিন' বি.এন.পি সরকারের তদানীনত্মন বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী মেজর আঃ মান্নান ১৯৯২ সালে ভোলাহাটে এসে রেশম শিল্পকে ধ্বংস করেছিলেন।
পরে প্রতিমন্ত্রী শিবগঞ্জের হরিনগর ও সদর উপজেলা লাহারপুর তাঁত পলস্নী ঘুরে দেখেন। সফর কালে প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন, সংসদ সদস্য আব্দুল ওদুদ, গোলাম মোসত্মফা বিশ্বাস, চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর কবীর, পুলিশ সুপার বশির আহম্মদ, রেশম বোর্ডের মহাপরিচালক স্বপন চন্দ্র পাল, রেশম বোর্ডের সহকারী পরিচালক মাহবুবুল হক। @ ষ্টাফ রিপোর্টার