বৃষ্টি উপেক্ষা করে হাজারো আদিবাসীর পদযাত্রা
সমতলের আদীবাসীদের জন্য পৃথক ভূমি কমিশন গঠন ও আদিবাসী নেত্রী বিচিত্রা তির্কির উপর হামলাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে বুধবার চাঁপাইনবাবগঞ্জে আদিবাসীরা গণপদযাত্রা করেছে। বৃষ্টি উপপেড়্গা করে চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমসত্মাপুর উপজেলার আড্ডা মোড় থেকে এ কর্মসুচি শুরম্ন হয় ।
সকালে গণপদযাত্রা কর্মসুচির উদ্বোধন করেন জাতীয় সংসদের আদিবাসী ককাসের আহবায়ক ফজলে হোসেন বাদশা এমপি। এ সময় অনুষ্ঠিত সংড়্গিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, ঐক্যন্যাপের কেন্দ্রীয় সভাপতি পঙ্কজ ভট্টাচার্য, পার্বত্য চট্টাগ্রাম জেলার খাগড়াছড়ি সংসদ সদস্য উষাতুন তালুকদার, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের আন্দোলন সম্পাদক কাজি সুফিয়া আখতার, ঐক্যন্যাপের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রচার সম্পাদক লাইলা খালেদা, জাতীয় আদিবাসী পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি রবিন্দ্রনাথ সরেন।
জাতীয় আদিবাসী পরিষদের উদ্যোগে গণপদযাত্রাটি আড্ডা থেকে শুরম্ন হয়ে নাচোল, এবং আমনুরা দিয়ে বিকেলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরে ঢুকে। প্রায় ৬০ কিলোমিটার পথের এই গণপদযাত্রায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমসত্মাপুর, নাচোল ও সদর উপজেলা, রাজশাহীর তানোর, গোদাগাড়ি উপজেলা ও নওগাঁর মান্দা, নিয়াতমপুর ও পোরশা উপজেলার প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার আদিবাসী নারী-পুরম্নষ অংশ গ্রহণ করেন। গণপদযাত্রা শেষে বিকেলে আদিবাসীরা চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে সামবেশে মিলিত হয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, আদিবাসীদের নিজস্ব ভূমি, বসতভিটা সংঘবদ্ধ জালিয়াত চক্র তথা ভূমিদস্যুরা দীর্ঘদিন ধরে জাল কাগজপত্র তৈরীর করে দখল করে নিচ্ছে। তারা গেল ৪৩ বছর ধরে আদিবাসীদের ভূমিহীন করছে, নির্যাতন চালাচ্ছে এমনকি যৌন হয়রানীও করছে। এরই ধারাবাকিতা হিসেবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ আদিবাসী পরিষদের সভাপতি ও গোমসত্মাপুর উপজেলার পাবর্তীপুর ইউপির নারী সদস্য বিচিত্রা তির্কি’র উপর জমিতে কাজ করার সময় হামলা চালানো হয় এবং যৌন নিপিণ করা হয়।
বক্তারা অভিযোগ করেন, বর্তমান সরকার তাদের ২০০৮ সালের নির্বাচনী ইসতেহারে আদিবাসীদের ভূমি সমস্যা দূর করার জন্য সমতলে আলাদা ভূমি কমিশন গঠনের ঘোষণা দিলেও এখন পর্যন- তা বাস-বায়ন করে নি। তারা অবিলম্বে আদাল ভুমি কমিশন গঠনসহ বিচিত্রা তির্কি’র উপর মলাকারীদের গ্রেফতার ও শাসিত্ম দাবি করেন। আদিবাসী নিয়ে সরকারের ভুমিকা নিয়ে বক্তারা কঠোর সমালোচনাও করেন।
পরে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
উলেস্নখ্য, গত ৪ আগষ্ট দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস-াপুর উপজেলার পাবর্তীপুর ইউনিয়নের জিনাতপুরে জমি চাষের সময় আদিবাসী নেত্রী বিচিত্রা তির্কি ভূমি দস্যুদের হামলার শিকার হন।
সকালে গণপদযাত্রা কর্মসুচির উদ্বোধন করেন জাতীয় সংসদের আদিবাসী ককাসের আহবায়ক ফজলে হোসেন বাদশা এমপি। এ সময় অনুষ্ঠিত সংড়্গিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, ঐক্যন্যাপের কেন্দ্রীয় সভাপতি পঙ্কজ ভট্টাচার্য, পার্বত্য চট্টাগ্রাম জেলার খাগড়াছড়ি সংসদ সদস্য উষাতুন তালুকদার, বাংলাদেশ মহিলা পরিষদের আন্দোলন সম্পাদক কাজি সুফিয়া আখতার, ঐক্যন্যাপের কেন্দ্রীয় কমিটির প্রচার সম্পাদক লাইলা খালেদা, জাতীয় আদিবাসী পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি রবিন্দ্রনাথ সরেন।
জাতীয় আদিবাসী পরিষদের উদ্যোগে গণপদযাত্রাটি আড্ডা থেকে শুরম্ন হয়ে নাচোল, এবং আমনুরা দিয়ে বিকেলে চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরে ঢুকে। প্রায় ৬০ কিলোমিটার পথের এই গণপদযাত্রায় চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমসত্মাপুর, নাচোল ও সদর উপজেলা, রাজশাহীর তানোর, গোদাগাড়ি উপজেলা ও নওগাঁর মান্দা, নিয়াতমপুর ও পোরশা উপজেলার প্রায় ৫ থেকে ৬ হাজার আদিবাসী নারী-পুরম্নষ অংশ গ্রহণ করেন। গণপদযাত্রা শেষে বিকেলে আদিবাসীরা চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে সামবেশে মিলিত হয়।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, আদিবাসীদের নিজস্ব ভূমি, বসতভিটা সংঘবদ্ধ জালিয়াত চক্র তথা ভূমিদস্যুরা দীর্ঘদিন ধরে জাল কাগজপত্র তৈরীর করে দখল করে নিচ্ছে। তারা গেল ৪৩ বছর ধরে আদিবাসীদের ভূমিহীন করছে, নির্যাতন চালাচ্ছে এমনকি যৌন হয়রানীও করছে। এরই ধারাবাকিতা হিসেবে চাঁপাইনবাবগঞ্জ আদিবাসী পরিষদের সভাপতি ও গোমসত্মাপুর উপজেলার পাবর্তীপুর ইউপির নারী সদস্য বিচিত্রা তির্কি’র উপর জমিতে কাজ করার সময় হামলা চালানো হয় এবং যৌন নিপিণ করা হয়।
বক্তারা অভিযোগ করেন, বর্তমান সরকার তাদের ২০০৮ সালের নির্বাচনী ইসতেহারে আদিবাসীদের ভূমি সমস্যা দূর করার জন্য সমতলে আলাদা ভূমি কমিশন গঠনের ঘোষণা দিলেও এখন পর্যন- তা বাস-বায়ন করে নি। তারা অবিলম্বে আদাল ভুমি কমিশন গঠনসহ বিচিত্রা তির্কি’র উপর মলাকারীদের গ্রেফতার ও শাসিত্ম দাবি করেন। আদিবাসী নিয়ে সরকারের ভুমিকা নিয়ে বক্তারা কঠোর সমালোচনাও করেন।
পরে জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবরে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়।
উলেস্নখ্য, গত ৪ আগষ্ট দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস-াপুর উপজেলার পাবর্তীপুর ইউনিয়নের জিনাতপুরে জমি চাষের সময় আদিবাসী নেত্রী বিচিত্রা তির্কি ভূমি দস্যুদের হামলার শিকার হন।