১৬৫ কোটি টাকা ব্যয়ে পদ্মা নদীর তীর সংরক্ষণ প্রকল্প উদ্বোধন
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার আলাতুলি, শাহজাহানপুর ও দেবীনগর ইউনিয়নের বহুল প্রত্যাশিত পদ্মা নদীর ভাঙ্গন রোধে আলাতুলি এলাকা রক্ষা প্রকল্পের কাজ শুরু হয়েছে। গতকাল শনিবার দুপুরে স্থানীয় সংসদ সদস্য আব্দুল ওদুদ শাহজাহানপুর ইউনিয়নের হাকিমপুরে এই প্রকল্পের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।
এ সময় তিনি বলেন, আলাতুলি, শাজাহানপুর, দেবীনগর ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ এলাকা বিগত কয়েক বছরে পদ্মার ভাঙ্গনে বিলীন অব্যাহত রয়েছে। বিশেষ করে সীমান্তে বাংলাদেশের মূল্যবান ভূ-খন্ড রা করে দেশের অখন্ডতা বজায় রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রী দেয়া প্রতিশ্র“তি অনুযায়ী ৬.২২০ কিঃমিঃ নদীর তীর সংরণ কাজ এবং ২.৭০০ কিঃমিঃ নদী ড্রেজিং এর মাধ্যমে এ অঞ্চলের ভাঙ্গনরোধে প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, বর্তমান মহাজোট সরকার নতুন নতুন ইউনিয়ন পরিষদ ভবন নির্মাণ, স্কুল-কলেজ ও মাদরাসা ভবন, অধিকাংশ গ্রাম বিদ্যুতায়ন করে উন্নয়ন অব্যাহত রেখেছে।
এসময় পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী আব্দুর রব মিয়া সাংবাদিকদের জানান, তিন পর্যায়ের মনিটরিংয়ের মাধ্যমে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। এই ক্ষেত্রে কাজের মান পুরোপুরি বজায় রাখা যাবে বলেও জানান তিনি। তিনি আরো বলেন, এই প্রকল্পে আওতায় সদর উপজেলার আলাতুলি, শাহজাহানপুর ও দেবীনগর ইউনিয়নের ৬ দশমিক ২২ কিলোমিটার নদী তীর সংরক্ষণ করা হবে। এক্ষেত্রে তীর সংরক্ষণের জন্য জিও ব্যাগ ও সিসি ব্লক ফেলে বাঁধ নির্মাণ করা হবে। পাশাপাশি নদী ড্রেজিং করা হবে ২ দশমিক ৭‘শ কিলোমিটার। এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১৬৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা। এরমধ্যে চলতি অর্থ বছরের বরাদ্দ পাওয়া গেছে ২৫ কোটি ১০ লাখ টাকা। প্রাথমিকভাবে এই অর্থ দিয়েই ৯০০ মিটার তীর সংরক্ষণ করা হবে। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ। পাঁচটি আলাদা ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান পাঁচটি গ্রুপে ইতোমধ্যে মধ্যে নির্মাণ কাজ শুরু করেছে। ২০১৫ সালের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন সম্পন্ন হবে।
এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে তিনটি ইউনিয়নের কয়েক লাখ ভাঙন কবলিত মানুষ উপকৃত হবেন বলে জানিয়েছেন সংসদ সদস্য আব্দুল ওদুদ। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুত এই প্রকল্পটি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এই প্রকল্প বাস্তাবায়িত হলে জেলার আর কোথাও নদী ভাঙন থাকবেনা। তিনি আরো জানান, গত কয়েক বছরের ভাঙনে এই তিন ইউনিয়নের হাজার হাজার বাড়িঘর, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী আব্দুর রব মিয়া, তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহাবুদ্দীন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী আব্দুল হামিদ, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান তোতা, সান্তনা হক শান্তাসহ আওয়ামীলগ নেতৃবৃন্দ।
এ সময় তিনি বলেন, আলাতুলি, শাজাহানপুর, দেবীনগর ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ এলাকা বিগত কয়েক বছরে পদ্মার ভাঙ্গনে বিলীন অব্যাহত রয়েছে। বিশেষ করে সীমান্তে বাংলাদেশের মূল্যবান ভূ-খন্ড রা করে দেশের অখন্ডতা বজায় রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রী দেয়া প্রতিশ্র“তি অনুযায়ী ৬.২২০ কিঃমিঃ নদীর তীর সংরণ কাজ এবং ২.৭০০ কিঃমিঃ নদী ড্রেজিং এর মাধ্যমে এ অঞ্চলের ভাঙ্গনরোধে প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে। তিনি আরো বলেন, বর্তমান মহাজোট সরকার নতুন নতুন ইউনিয়ন পরিষদ ভবন নির্মাণ, স্কুল-কলেজ ও মাদরাসা ভবন, অধিকাংশ গ্রাম বিদ্যুতায়ন করে উন্নয়ন অব্যাহত রেখেছে।
এসময় পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী আব্দুর রব মিয়া সাংবাদিকদের জানান, তিন পর্যায়ের মনিটরিংয়ের মাধ্যমে প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। এই ক্ষেত্রে কাজের মান পুরোপুরি বজায় রাখা যাবে বলেও জানান তিনি। তিনি আরো বলেন, এই প্রকল্পে আওতায় সদর উপজেলার আলাতুলি, শাহজাহানপুর ও দেবীনগর ইউনিয়নের ৬ দশমিক ২২ কিলোমিটার নদী তীর সংরক্ষণ করা হবে। এক্ষেত্রে তীর সংরক্ষণের জন্য জিও ব্যাগ ও সিসি ব্লক ফেলে বাঁধ নির্মাণ করা হবে। পাশাপাশি নদী ড্রেজিং করা হবে ২ দশমিক ৭‘শ কিলোমিটার। এই প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১৬৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা। এরমধ্যে চলতি অর্থ বছরের বরাদ্দ পাওয়া গেছে ২৫ কোটি ১০ লাখ টাকা। প্রাথমিকভাবে এই অর্থ দিয়েই ৯০০ মিটার তীর সংরক্ষণ করা হবে। এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, চাঁপাইনবাবগঞ্জ। পাঁচটি আলাদা ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান পাঁচটি গ্রুপে ইতোমধ্যে মধ্যে নির্মাণ কাজ শুরু করেছে। ২০১৫ সালের মধ্যে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন সম্পন্ন হবে।
এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে তিনটি ইউনিয়নের কয়েক লাখ ভাঙন কবলিত মানুষ উপকৃত হবেন বলে জানিয়েছেন সংসদ সদস্য আব্দুল ওদুদ। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী প্রতিশ্রুত এই প্রকল্পটি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এই প্রকল্প বাস্তাবায়িত হলে জেলার আর কোথাও নদী ভাঙন থাকবেনা। তিনি আরো জানান, গত কয়েক বছরের ভাঙনে এই তিন ইউনিয়নের হাজার হাজার বাড়িঘর, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও ফসলি জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী আব্দুর রব মিয়া, তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোহাম্মদ শাহাবুদ্দীন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী আব্দুল হামিদ, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান তোতা, সান্তনা হক শান্তাসহ আওয়ামীলগ নেতৃবৃন্দ।