কুড়িগ্রামে একই পরিবারের চারজনকে কুপিয়ে হত্যা
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার ভারতীয় সীমান্তসংলগ্ন একটি গ্রামে গতকাল
বুধবার একই পরিবারের চারজনকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আশঙ্কাজনক
অবস্থায় রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে আরও একজন। পূর্বশত্রুতার
জের ধরে এ ঘটনা ঘটেছে বলে মনে করছে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, গতকাল ভোররাতে উপজেলার পাথরডুবি ইউনিয়নের দিয়াডাঙ্গা গ্রামে দুর্বৃত্তরা সিঁধ কেটে মৃত বাঙ্গু ব্যাপারীর ছেলে সুলতান হোসেনের (৬০) বাসায় প্রবেশ করে। ঘরে ঢুকে তারা সুলতান হোসেন, তাঁর স্ত্রী হাজেরা খাতুন (৪৫), মেয়ে মৌসুমী (১৬), নাতনি রুমানা (২০) ও অ্যানিকে (১০) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায়। পরে এলাকাবাসী এসে সুলতান, রুমানা ও অ্যানিকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করেন। আহত হাজেরা খাতুন ও মৌসুমীকে তাঁরা রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। সেখানে হাজেরা মারা যান।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, সুলতান হোসেনের বাবা বাঙ্গু ব্যাপারী ভারতের কোচবিহার জেলার গাড়ালঝড়ার বাসিন্দা ছিলেন। ২০ বছর আগে সেখানে তাঁকেও দুর্বৃত্তরা হত্যা করে। ওই ঘটনার পর সুলতান ভারত থেকে এসে বাংলাদেশের দিয়াডাঙ্গা গ্রামে বসবাস শুরু করেন। ১৯ বছর ধরে এখানে তিনি পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন।
রুমানার বাবা আবদুর রহিম মেয়েকে হারিয়ে এখন পাগলপ্রায়। তিনি জানান, নানাবাড়ি বেড়াতে গিয়েই তাঁর মেয়ের এ অবস্থা হলো।
কুড়িগ্রামের সহকারী পুলিশ সুপার মধুসূদন দত্ত ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহাবুদ্দিন সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ভূরুঙ্গামারী থানার ওসি এ এইচ এম মাহফুজার রহমান বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পূর্বশত্রুতার জের ধরে পরিকল্পিতভাবে এ হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে।
পুলিশ জানায়, গতকাল ভোররাতে উপজেলার পাথরডুবি ইউনিয়নের দিয়াডাঙ্গা গ্রামে দুর্বৃত্তরা সিঁধ কেটে মৃত বাঙ্গু ব্যাপারীর ছেলে সুলতান হোসেনের (৬০) বাসায় প্রবেশ করে। ঘরে ঢুকে তারা সুলতান হোসেন, তাঁর স্ত্রী হাজেরা খাতুন (৪৫), মেয়ে মৌসুমী (১৬), নাতনি রুমানা (২০) ও অ্যানিকে (১০) এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যায়। পরে এলাকাবাসী এসে সুলতান, রুমানা ও অ্যানিকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করেন। আহত হাজেরা খাতুন ও মৌসুমীকে তাঁরা রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠান। সেখানে হাজেরা মারা যান।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, সুলতান হোসেনের বাবা বাঙ্গু ব্যাপারী ভারতের কোচবিহার জেলার গাড়ালঝড়ার বাসিন্দা ছিলেন। ২০ বছর আগে সেখানে তাঁকেও দুর্বৃত্তরা হত্যা করে। ওই ঘটনার পর সুলতান ভারত থেকে এসে বাংলাদেশের দিয়াডাঙ্গা গ্রামে বসবাস শুরু করেন। ১৯ বছর ধরে এখানে তিনি পরিবার নিয়ে বসবাস করছেন।
রুমানার বাবা আবদুর রহিম মেয়েকে হারিয়ে এখন পাগলপ্রায়। তিনি জানান, নানাবাড়ি বেড়াতে গিয়েই তাঁর মেয়ের এ অবস্থা হলো।
কুড়িগ্রামের সহকারী পুলিশ সুপার মধুসূদন দত্ত ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহাবুদ্দিন সকালে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। ভূরুঙ্গামারী থানার ওসি এ এইচ এম মাহফুজার রহমান বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, পূর্বশত্রুতার জের ধরে পরিকল্পিতভাবে এ হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছে।