চাঁপাইনবাবগঞ্জে করোনার ত্রাণ> নিচ্ছেন হুরোহুরি করে, দিচ্ছেন গায়ে গা লাগিয়ে
করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় চাঁপাইনবাবগঞ্জে ব্যক্তিগত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের উদ্যোগে বিতরণ হওয়া ত্রাণ কার্যক্রমে চরমভাবে লংঘিত হচ্ছে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করা। তবে, সরকারি উদ্যোগে ত্রাণ বিতরণ হচ্ছে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসক এজেডএম নূরুল হক জানিয়েছেন, করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় নিম্ন আয়ের মানুষদের সহায়তা করতে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫ উপজেলা ও ৪ পৌরসভায় এপর্যন্ত জেনারেল রিলিফের (জিআর) ৩৭১ মেট্রিক টন চাল ৩৭ হাজার ১০০ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। একই সময় জিআর-এর ১৬ লাখ ৪ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়। পরিস্থিতি মোকাবেলায় জেলায় মেট্রিক ২৭৭ টন চাল ও ১৫ লাখ ১ হাজার টাকা মজুদ রয়েছে।
জেলা প্রশাসন সূত্র জানিয়েছে, সরকারি ত্রাণ বিতরণের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি উগ্যোগে শুধুমাত্র চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভায় ২৫ হাজার পরিবারের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভায় গ্রামীণ ট্রাভেলসের চেয়ারম্যান মোখলেসুর রহমান, এরফান গ্রুপের চেয়ারম্যান এরফান আলী, হক রাইস মিলসের মোজাম্মেল হক, নবাব অটো রাইস মিলসের আকবর হোসেন নিম্ন আয়ের মানুষদের মাঝে ত্রাণসামগ্র বিতরণ করছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে চলমান ত্রাণ বিতরণ কর্মসুচিগুলোতে দেখা গেছে, ত্রাণ সামগ্রী বিতরণে ব্যক্তি উদ্যোগে ত্রাণ বিতরণ কালে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত হচ্ছে না। যাঁরা ত্রাণ নিচ্ছেন তারাতো হুরোহুরি করে নিচ্ছে যাঁরা বিতরণ করছেন তারা গায়ে গা লাগিয়ে বিতরণ করছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক একেএম তাজকির-উজ-জামান বলেন, ‘ত্রাণ বিতরণে শৃংখলা আনতে এবং সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসন কাজ করছে। ইতোমধ্যে করোনা পরিস্থিতি যাঁদের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলেছে তাঁদের এনআইডিসহ তালিকা তৈরী করা হয়েছে। সরকারি উদ্যোগে ত্রাণ বিতরণকালে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করাকে প্রথম গুরুত্ব দেয়া হয়েছে’।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৯-০৪-২০
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসক এজেডএম নূরুল হক জানিয়েছেন, করোনা পরিস্থিতি মোকাবেলায় নিম্ন আয়ের মানুষদের সহায়তা করতে চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫ উপজেলা ও ৪ পৌরসভায় এপর্যন্ত জেনারেল রিলিফের (জিআর) ৩৭১ মেট্রিক টন চাল ৩৭ হাজার ১০০ পরিবারের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে। একই সময় জিআর-এর ১৬ লাখ ৪ হাজার টাকা বিতরণ করা হয়। পরিস্থিতি মোকাবেলায় জেলায় মেট্রিক ২৭৭ টন চাল ও ১৫ লাখ ১ হাজার টাকা মজুদ রয়েছে।
জেলা প্রশাসন সূত্র জানিয়েছে, সরকারি ত্রাণ বিতরণের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তি উগ্যোগে শুধুমাত্র চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভায় ২৫ হাজার পরিবারের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভায় গ্রামীণ ট্রাভেলসের চেয়ারম্যান মোখলেসুর রহমান, এরফান গ্রুপের চেয়ারম্যান এরফান আলী, হক রাইস মিলসের মোজাম্মেল হক, নবাব অটো রাইস মিলসের আকবর হোসেন নিম্ন আয়ের মানুষদের মাঝে ত্রাণসামগ্র বিতরণ করছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে চলমান ত্রাণ বিতরণ কর্মসুচিগুলোতে দেখা গেছে, ত্রাণ সামগ্রী বিতরণে ব্যক্তি উদ্যোগে ত্রাণ বিতরণ কালে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত হচ্ছে না। যাঁরা ত্রাণ নিচ্ছেন তারাতো হুরোহুরি করে নিচ্ছে যাঁরা বিতরণ করছেন তারা গায়ে গা লাগিয়ে বিতরণ করছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক একেএম তাজকির-উজ-জামান বলেন, ‘ত্রাণ বিতরণে শৃংখলা আনতে এবং সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে জেলা প্রশাসন কাজ করছে। ইতোমধ্যে করোনা পরিস্থিতি যাঁদের উপর সরাসরি প্রভাব ফেলেছে তাঁদের এনআইডিসহ তালিকা তৈরী করা হয়েছে। সরকারি উদ্যোগে ত্রাণ বিতরণকালে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করাকে প্রথম গুরুত্ব দেয়া হয়েছে’।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৯-০৪-২০