সুন্দরপুর ইউনিয়নে ৪০০ পরিবারের মাঝে চাল বিতরণ
করোনা ভাইরাসকে কেন্দ্র করে খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষের কাজ বন্ধ থাকায় তাদের পাশে দাঁড়িয়েছে সরকার। প্রধানমন্ত্রীর ঘোষণার পর চাঁপাইনবাবগঞ্জে জিআর (জেনারেল রিলিপ) এর চাল ও টাকা বিতরণ শুরু হয়েছে।
শনিবার বিকালে সুন্দরপুর ইউনিয়নে ৪০০ পরিবারের মাঝে ৫ কেজি করে নির্ধাররিত দূরত্ব বজায় রেখে চাল বন্টন করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আলমগীর হোসেন, সদর মডেল থানার অফিসার-ইন-চার্জ (তদন্ত), করিব হোসেন, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মৌদুদ আলম খাঁ, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমানসহ মেম্বারগণ।
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আলমগীর হোসেন জানান, সরকার সকলের সুরক্ষার কথা বিবেচনা করে কিছু ব্যতিক্রম বাদে বাকি সবকিছু বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে। এতে করে শ্রমজীবী মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। সরকার এটিকেও বিবেচনায় রেখে ত্রাণ সামগ্রির অংশ হিসাবে চাল প্রেরণ করেছেন। পরিবার প্রতি ৫ কেজি হারে ৪০০ টি পরিবারের মাঝে নির্ধাররিত দূরত্ব বজায় রেখে সুন্দরপুর ইউনিয়নে বন্টন করা হলো। পর্যায়ক্রমে সব ইউনিয়নেই এই সহায়তা দেয়া হবে।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা হাসানুজ্জামান ফৌজদার জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ৫ উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন ও ৪টি পৌরসভার জন্য এখন পর্য়ন্ত ৩৪৮ মে.টন জিআর চাল ও ১২ লাখ ৭৫ হাজার টাকা বরাদ্দ পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ৪ পৌরসভায় ২৮ মে.টন এবং ৪৫টি ইউনিয়নের জন্য ৯৫ মে.টন চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। শনিবার সদর ও শিবগঞ্জে উপজেলায় ওই সব খেটে খাওয়া দরিদ্র মানুষের মাঝে বিতরণ শুরু হয়েছে বলে তিনি জানান। তিনি আরো জানান, প্রতিটি ইউনিয়নের জন্য ১২ হাজার টাকা করে ৫ লাখ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এই কর্মকর্তা আরো জানান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও পৌর মেয়রদের অনুকূলে বরাদ্দ দেয়া এইসব চাল উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও পৌর মেয়রা বিতরণ করবেন। চাল সর্বনিম্ন ১০ কেজি ও সর্বচ্চো ৩০ কেজি বিতরণ কর যাবে। তবে ৫ কেজি করেও দেয়া যাবে।
শনিবার বিকালে সুন্দরপুর ইউনিয়নে ৪০০ পরিবারের মাঝে ৫ কেজি করে নির্ধাররিত দূরত্ব বজায় রেখে চাল বন্টন করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার আলমগীর হোসেন, সদর মডেল থানার অফিসার-ইন-চার্জ (তদন্ত), করিব হোসেন, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মৌদুদ আলম খাঁ, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমানসহ মেম্বারগণ।
সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার আলমগীর হোসেন জানান, সরকার সকলের সুরক্ষার কথা বিবেচনা করে কিছু ব্যতিক্রম বাদে বাকি সবকিছু বন্ধ রাখার ঘোষণা দিয়েছে। এতে করে শ্রমজীবী মানুষ কর্মহীন হয়ে পড়েছে। সরকার এটিকেও বিবেচনায় রেখে ত্রাণ সামগ্রির অংশ হিসাবে চাল প্রেরণ করেছেন। পরিবার প্রতি ৫ কেজি হারে ৪০০ টি পরিবারের মাঝে নির্ধাররিত দূরত্ব বজায় রেখে সুন্দরপুর ইউনিয়নে বন্টন করা হলো। পর্যায়ক্রমে সব ইউনিয়নেই এই সহায়তা দেয়া হবে।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা হাসানুজ্জামান ফৌজদার জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ৫ উপজেলার ৪৫টি ইউনিয়ন ও ৪টি পৌরসভার জন্য এখন পর্য়ন্ত ৩৪৮ মে.টন জিআর চাল ও ১২ লাখ ৭৫ হাজার টাকা বরাদ্দ পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ৪ পৌরসভায় ২৮ মে.টন এবং ৪৫টি ইউনিয়নের জন্য ৯৫ মে.টন চাল বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। শনিবার সদর ও শিবগঞ্জে উপজেলায় ওই সব খেটে খাওয়া দরিদ্র মানুষের মাঝে বিতরণ শুরু হয়েছে বলে তিনি জানান। তিনি আরো জানান, প্রতিটি ইউনিয়নের জন্য ১২ হাজার টাকা করে ৫ লাখ ৪০ হাজার টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এই কর্মকর্তা আরো জানান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও পৌর মেয়রদের অনুকূলে বরাদ্দ দেয়া এইসব চাল উপজেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির মাধ্যমে ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ও পৌর মেয়রা বিতরণ করবেন। চাল সর্বনিম্ন ১০ কেজি ও সর্বচ্চো ৩০ কেজি বিতরণ কর যাবে। তবে ৫ কেজি করেও দেয়া যাবে।