কৃষি বিভাগের দেয়া তালিকার কারণে ধান কিনতে বিড়ম্বনা হচ্ছে- খাদ্যমন্ত্রী
খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, সরকারিভাবে আমন ধান কেনার জন্য কৃষি মন্ত্রণনালয় থেকে কৃষকদের যে তালিকা চাওয়া হয়েছিল সেটা সঠিকভাবে না আসার কারণে ধান কিনতে কিছুটা বিড়ম্বনার মধ্যে পড়তে হচ্ছে। শনিবার দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে আমন সংগ্রহ নিয়ে এক মতবিনিময় সভায় এ কথা বলেন তিনি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসক এজেডএম নূরুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য রাখেন সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌসী ইসলাম জেসি, রাজশাহী বিভাগীয় খাদ্য নিয়ন্ত্রক রায়হানুল কবীর, পুলিশ সুপার এ এইচ এম আব্দুর রাকিব, চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মঞ্জুরুল হুদা, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ওবায়দুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রী ১ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া আমন ধান সংগ্রহ অভিযানে এ পর্যন্ত ৬৬ শতাংশ ধান কেনা সম্ভব হয়েছে উল্লেখ মন্ত্রী বলেন, ‘ যেহেতু কৃষক নির্ধারণের সময় পলিটিক্যালি হস্তক্ষেপ দেখা যায় এবং অনেক জটিলতা সৃষ্টি হয় তার জন্য সরাসরি মাঠে মাঠে গিয়ে কৃষকদের তথ্য সংগ্রহের পর লটারির মাধ্যমে কৃষক নির্বাচনের কথা ছিল। কৃষি মন্ত্রণালয় তালিকা দিয়েছেন কিন্তু কথা ছিল মাঠে মাঠে গিয়ে কোন কৃষক কত খানি আবাদ করেছে সেই তালিকা জমা দেয়া হবে। মন্ত্রাণালয় যে তালিকা দিয়েছে তা বোধ হয় সঠিক আসে নাই। কৃষকদের ১০ টাকার এ্যাকাউন্ট করার যে কার্ড করার যে তালিকা ছিল তা সাবমিট করে দিয়েছে। একারণে কিছু বিড়ম্বনা হচ্ছে’। তবে তিনি বলেন, ‘আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ধান কেনার সময় রয়েছে। এসময়ের মধ্যে শতভাগ ধান সংগ্রহ করা হবে’।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকার কৃষি উন্নয়নে যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করায় দেশে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। এক সময়ে খাদ্য ঘাটতি নিয়ে চলা বাংলাদেশ এখন খাদ্যে সয়ংসম্পুর্ণতা অর্জন করেছে। উদ্বৃত্ত খাদ্য রপ্তানির চেষ্টা করা হচ্ছে’।
পরে মন্ত্রী চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরএলাকার হরিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৫০ বছরপুর্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১১-০১-২০
চাঁপাইনবাবগঞ্জের জেলা প্রশাসক এজেডএম নূরুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য রাখেন সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য ফেরদৌসী ইসলাম জেসি, রাজশাহী বিভাগীয় খাদ্য নিয়ন্ত্রক রায়হানুল কবীর, পুলিশ সুপার এ এইচ এম আব্দুর রাকিব, চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মঞ্জুরুল হুদা, জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক ওবায়দুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে মন্ত্রী ১ নভেম্বর থেকে শুরু হওয়া আমন ধান সংগ্রহ অভিযানে এ পর্যন্ত ৬৬ শতাংশ ধান কেনা সম্ভব হয়েছে উল্লেখ মন্ত্রী বলেন, ‘ যেহেতু কৃষক নির্ধারণের সময় পলিটিক্যালি হস্তক্ষেপ দেখা যায় এবং অনেক জটিলতা সৃষ্টি হয় তার জন্য সরাসরি মাঠে মাঠে গিয়ে কৃষকদের তথ্য সংগ্রহের পর লটারির মাধ্যমে কৃষক নির্বাচনের কথা ছিল। কৃষি মন্ত্রণালয় তালিকা দিয়েছেন কিন্তু কথা ছিল মাঠে মাঠে গিয়ে কোন কৃষক কত খানি আবাদ করেছে সেই তালিকা জমা দেয়া হবে। মন্ত্রাণালয় যে তালিকা দিয়েছে তা বোধ হয় সঠিক আসে নাই। কৃষকদের ১০ টাকার এ্যাকাউন্ট করার যে কার্ড করার যে তালিকা ছিল তা সাবমিট করে দিয়েছে। একারণে কিছু বিড়ম্বনা হচ্ছে’। তবে তিনি বলেন, ‘আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ধান কেনার সময় রয়েছে। এসময়ের মধ্যে শতভাগ ধান সংগ্রহ করা হবে’।
খাদ্যমন্ত্রী বলেন, তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকার কৃষি উন্নয়নে যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করায় দেশে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। এক সময়ে খাদ্য ঘাটতি নিয়ে চলা বাংলাদেশ এখন খাদ্যে সয়ংসম্পুর্ণতা অর্জন করেছে। উদ্বৃত্ত খাদ্য রপ্তানির চেষ্টা করা হচ্ছে’।
পরে মন্ত্রী চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরএলাকার হরিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের ৫০ বছরপুর্তি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগদান করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১১-০১-২০