নতুন করে ডায়রিয়া আক্রান্ত আরো ৯১ জন
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার কয়েকটি মহল্লায় ছড়িয়ে পড়েছে ডায়রিয়া। ওই সব এলাকার ৩৫০ মানুষ ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাপসাতালে।
সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. নাদিম সরকার জানান, শনিবার ১২ টা ১ মিনিট থেকে বিকাল সাড়ে ৪ টা পর্যন্ত সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯২ জন। এর আগে বৃহস্পতিবার ১১০ ও শুক্রবার ভর্তি হয়েছিলেন আরো ১৫২ জন। তবে আক্রান্তদের মধ্যে কিছু রোগির অবস্থা উন্নতি হলে তাদের ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে গত তিন দিনে ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে যারা চিকিৎসা নিয়েছেন তাদের বেশিরভাগই চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার হরিপুর, দ্বারিয়াপুর ও উপর-রাজারামপুর মহল্লার। হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডের শয্যা সংখ্যা ১২। অতিরিক্ত রোগির জায়গা হয়েছে বারান্দা ও করিডোরে।
রোগির স্বজনা অভিযোগ করছেন, হাসপাতালে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা মিলছেনা। নিয়মিত চিকিৎসক আসছেনা। খাবার স্যালাইন এবং আইভি স্যালাইন পাওয়া যাচ্ছে না হাসপাতালে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগির স্বজনরা পৌরসভার সরবরাহ করা পানি পান করেই ডায়রিয়া আক্রান্ত হচ্ছে। ওই সব এলাকায় সরবরাহ করা পানি ফুটিয়ে পান করার জন্য মাইকিং করা হচ্ছে পৌরসভার পক্ষ থেকে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার মেয়র জানান, পৌরসভার সরবরাহ করা পানির ৫টি স্থান থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল। তারমধ্যে তিনটি স্থানের পানিতে সামান্য পরিমান জীবানুর অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। ওই সময় এলাকায় পাইপ লাইন ফুটো হয়ে জীবানু ছড়াতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ওই সব এলাকায় কাজ করছে মেডিকেল টিম।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৬-১০-১৯
সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক ডা. নাদিম সরকার জানান, শনিবার ১২ টা ১ মিনিট থেকে বিকাল সাড়ে ৪ টা পর্যন্ত সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৯২ জন। এর আগে বৃহস্পতিবার ১১০ ও শুক্রবার ভর্তি হয়েছিলেন আরো ১৫২ জন। তবে আক্রান্তদের মধ্যে কিছু রোগির অবস্থা উন্নতি হলে তাদের ছাড়পত্র দেয়া হয়েছে।
তিনি আরো বলেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে গত তিন দিনে ডায়রিয়া আক্রান্ত হয়ে যারা চিকিৎসা নিয়েছেন তাদের বেশিরভাগই চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার হরিপুর, দ্বারিয়াপুর ও উপর-রাজারামপুর মহল্লার। হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডের শয্যা সংখ্যা ১২। অতিরিক্ত রোগির জায়গা হয়েছে বারান্দা ও করিডোরে।
রোগির স্বজনা অভিযোগ করছেন, হাসপাতালে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা মিলছেনা। নিয়মিত চিকিৎসক আসছেনা। খাবার স্যালাইন এবং আইভি স্যালাইন পাওয়া যাচ্ছে না হাসপাতালে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগির স্বজনরা পৌরসভার সরবরাহ করা পানি পান করেই ডায়রিয়া আক্রান্ত হচ্ছে। ওই সব এলাকায় সরবরাহ করা পানি ফুটিয়ে পান করার জন্য মাইকিং করা হচ্ছে পৌরসভার পক্ষ থেকে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার মেয়র জানান, পৌরসভার সরবরাহ করা পানির ৫টি স্থান থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল। তারমধ্যে তিনটি স্থানের পানিতে সামান্য পরিমান জীবানুর অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। ওই সময় এলাকায় পাইপ লাইন ফুটো হয়ে জীবানু ছড়াতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ওই সব এলাকায় কাজ করছে মেডিকেল টিম।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৬-১০-১৯