কম কুয়াশাতেও তীব্র শীত > উত্তরে তাপমাত্রা কমে দাঁড়িয়েছে ৫.১ ডিগ্রিতে
দেশের উত্তরের জেলাগুলোতে শনিবার যে তাপমাত্রা ছিল তার রোববার আরো নিচে নেমেছে। রাজশাহীতে শনিবার দেশের সর্বনি¤œ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৫.৮ ডিগ্রি আরো রোববার দিনাজপুরে রেকর্ড করা হয়েছে ৫.১ ডিগ্রি। ২৪ ঘন্টায় উত্তরে তাপমাত্রা কমেছে দশমিক ৭ ডিগ্রি। তাপমাত্রা কমার কারণে তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে। সেই সঙ্গে জনদুর্ভোগ বেড়েছে বহুগুনে। শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে রোগি ভর্তির হারও বৃদ্ধি পেয়েছে।
উত্তরের সীমান্ত জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জে রোববার ভোরে তেমন কুয়াশা ছিলনা। তবে কম কুয়াশাতেও তীব্র শীত আর হিমেল হাওয়ায় জনজীবন বিপর্যস্থ হয়ে পড়েছে। স্মরণকারের মধ্যে পড়া এই ব্যাপক শীতে কাহিল হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষ। শুক্র ও শনিবার ভোরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শহরের সড়কগুলোয় তেমন মানুষের উপস্থিতি দেখা না গেলেও রোববার মানুষজন দেখা গেছে। কর্মদিবসের কারণে বেলা বাড়ার পর তীব্র শীত উপেক্ষা করে মানুষজন ঘর থেকে বের হতে বাধ্য হয়েছেন। শ্রমজীবি মানুষরা জীবিকার জন্য শীতের মাঝেই কাজে বের হয়েছেন।
এদিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চলের মানুষজন বেশী দুর্ভোগের মধ্যে পড়েছেন। পদ্মাতীরবর্তী অঞ্চলে শীতের সঙ্গে হীমেল হাওয়া জনজীবনকে দুর্বিসহ করে তুলেছে।
প্রচন্ড শীতে দুর্ভোগের মাধ্যে পড়েছেন বয়স্ক মানুষ ও শিশুরা। হাসপাতালগুলো শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে বহু রোগি ভর্তি হয়েছেন। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক নাদিম সরকার জানিয়েছেন শীতের বয়স্করা শ্বাসকষ্টজনিত রোগে এবং শিশুরা ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে বেশি হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে।
হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে শীতের তীব্রতা বৃদ্ধির পর গেল এক সপ্তাহে সদর হাসাপাতালে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রায় ৫ শ রোগি চিকিৎসা নিয়েছেন।
অন্যদিকে শীতের তীব্রতার মাঝে শীত নিয়ে সুখবর নেই মানুষের জন্য। দেশের গণমাধ্যমগুলো বলছে শীতের তীব্রতা থাকবে আরো কয়েকদিন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ / নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৭-০১-১৮
উত্তরের সীমান্ত জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জে রোববার ভোরে তেমন কুয়াশা ছিলনা। তবে কম কুয়াশাতেও তীব্র শীত আর হিমেল হাওয়ায় জনজীবন বিপর্যস্থ হয়ে পড়েছে। স্মরণকারের মধ্যে পড়া এই ব্যাপক শীতে কাহিল হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষ। শুক্র ও শনিবার ভোরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা শহরের সড়কগুলোয় তেমন মানুষের উপস্থিতি দেখা না গেলেও রোববার মানুষজন দেখা গেছে। কর্মদিবসের কারণে বেলা বাড়ার পর তীব্র শীত উপেক্ষা করে মানুষজন ঘর থেকে বের হতে বাধ্য হয়েছেন। শ্রমজীবি মানুষরা জীবিকার জন্য শীতের মাঝেই কাজে বের হয়েছেন।
এদিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চলের মানুষজন বেশী দুর্ভোগের মধ্যে পড়েছেন। পদ্মাতীরবর্তী অঞ্চলে শীতের সঙ্গে হীমেল হাওয়া জনজীবনকে দুর্বিসহ করে তুলেছে।
প্রচন্ড শীতে দুর্ভোগের মাধ্যে পড়েছেন বয়স্ক মানুষ ও শিশুরা। হাসপাতালগুলো শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে বহু রোগি ভর্তি হয়েছেন। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসক নাদিম সরকার জানিয়েছেন শীতের বয়স্করা শ্বাসকষ্টজনিত রোগে এবং শিশুরা ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে বেশি হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে।
হাসপাতাল সূত্র জানিয়েছে শীতের তীব্রতা বৃদ্ধির পর গেল এক সপ্তাহে সদর হাসাপাতালে শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে প্রায় ৫ শ রোগি চিকিৎসা নিয়েছেন।
অন্যদিকে শীতের তীব্রতার মাঝে শীত নিয়ে সুখবর নেই মানুষের জন্য। দেশের গণমাধ্যমগুলো বলছে শীতের তীব্রতা থাকবে আরো কয়েকদিন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ / নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৭-০১-১৮