সদর হাসপাতালের ‘বিদ্যূৎহীন’ ১৮ ঘন্টা
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা আধুনিক সদর হাসপাতাল বিদ্যূৎবিহীনই কেটেছে বৃহস্পতিবার। ভোররাত ৩ টা থেকে রাত পৌনে ৯টা পর্যন্ত প্রায় ১৮ ঘন্টা কোন বিদ্যুৎ সরবরাহ ছিলনা হাসপাতালে। তবে, বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের কারণ জানা যায়নি এখনও।
হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) শফিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, বিদ্যূৎ বিভাগের গাফলতির কারনেই এমনটি হয়েছে। তবে এর মধ্যেই অপারেশনসহ চিকিৎসা কার্যক্রম চলেছে। তবে ঠিক কিভাবে সারাদিন বিদ্যূৎবিহীন অবস্থায় চিকিৎসা সেবা দেয়া হল তাঁর সদুত্ত্বর দিতে পারেননি তিনি। তিনি বলেন, ‘বিদ্যূৎ বিভাগের সাথে বার বার যোগাযোগ করেও দ্রুত কোন সমাধান পাওয়া যায়নি’।
জরুরী বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক রুহুল আমীন ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ‘ ডিউটিতে আসার পর মোমবাতি জ্বালিয়ে রোগী দেখছি। কেন বিদ্যূৎ নেই তার কোন কারণ জানা নেই তাঁর’।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও সিভিল সার্জন প্রধান আবুল কালাম আজাদও ঘটনার জন্য বিদ্যুৎ বিভাগকেই দায়ী করেন।
হাসাপাতাল সূত্র জানিয়েছে, হাসপাতালে নেই কোন জেনারেটর। জেলা পরিষদ থেকে দেয়া একটি আইপিএস আছে কিন্তু তার বিদ্যুৎ ধারণ ক্ষমতা সীমিত।
এদিকে বিদ্যুৎ বিভাগের আবাসিক প্রকৌশলীর (নির্বাহী) কে পাওয়া যায়নি। তবে, বিদ্যূৎ অভিযোগ ডেস্কে কর্মরত আব্দুর রহমান নামের অভিযোগ গ্রহণকারী জানান, সমস্যাটি ছিল হাসপাতালের। তাঁদের একটি ব্রেকার ( ইলেকট্রিক যন্ত্রাংশ) কাজ না করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়। সকালের দিকে সেটি একবার ঠিক করা হলেও আবারও তা নষ্ট হয়ে যায়। পরে রাত পৌনে নয়টায় বিদ্যূৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়।
তিনি পাল্টা অভিযোগ করে বলেন, ‘ব্রেকারটি সরবরাহের দায়িত্ব হাসপাতাল কর্তপক্ষের। কিন্তু সময়মত সেটি না পাওয়ায় এ অবস্থা সৃষ্টি হয়’।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ জাকির হোসেন পিংকু, জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক/ ১১-০৮-১৬
হাসপাতালের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা (আরএমও) শফিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, বিদ্যূৎ বিভাগের গাফলতির কারনেই এমনটি হয়েছে। তবে এর মধ্যেই অপারেশনসহ চিকিৎসা কার্যক্রম চলেছে। তবে ঠিক কিভাবে সারাদিন বিদ্যূৎবিহীন অবস্থায় চিকিৎসা সেবা দেয়া হল তাঁর সদুত্ত্বর দিতে পারেননি তিনি। তিনি বলেন, ‘বিদ্যূৎ বিভাগের সাথে বার বার যোগাযোগ করেও দ্রুত কোন সমাধান পাওয়া যায়নি’।
জরুরী বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক রুহুল আমীন ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ‘ ডিউটিতে আসার পর মোমবাতি জ্বালিয়ে রোগী দেখছি। কেন বিদ্যূৎ নেই তার কোন কারণ জানা নেই তাঁর’।
হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ও সিভিল সার্জন প্রধান আবুল কালাম আজাদও ঘটনার জন্য বিদ্যুৎ বিভাগকেই দায়ী করেন।
হাসাপাতাল সূত্র জানিয়েছে, হাসপাতালে নেই কোন জেনারেটর। জেলা পরিষদ থেকে দেয়া একটি আইপিএস আছে কিন্তু তার বিদ্যুৎ ধারণ ক্ষমতা সীমিত।
এদিকে বিদ্যুৎ বিভাগের আবাসিক প্রকৌশলীর (নির্বাহী) কে পাওয়া যায়নি। তবে, বিদ্যূৎ অভিযোগ ডেস্কে কর্মরত আব্দুর রহমান নামের অভিযোগ গ্রহণকারী জানান, সমস্যাটি ছিল হাসপাতালের। তাঁদের একটি ব্রেকার ( ইলেকট্রিক যন্ত্রাংশ) কাজ না করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়। সকালের দিকে সেটি একবার ঠিক করা হলেও আবারও তা নষ্ট হয়ে যায়। পরে রাত পৌনে নয়টায় বিদ্যূৎ সরবরাহ স্বাভাবিক হয়।
তিনি পাল্টা অভিযোগ করে বলেন, ‘ব্রেকারটি সরবরাহের দায়িত্ব হাসপাতাল কর্তপক্ষের। কিন্তু সময়মত সেটি না পাওয়ায় এ অবস্থা সৃষ্টি হয়’।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ জাকির হোসেন পিংকু, জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক/ ১১-০৮-১৬