শিক্ষক হত্যাচেষ্টায় ফাহিম ১০ দিনের রিমান্ডে ❀ পুলিশ বলছে সে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত
মাদারীপুর সরকারি নাজিমউদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের গণিত বিভাগের প্রভাষক রিপন চক্রবর্তীকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় গ্রেফতার চাঁপাইনবাবগঞ্জের দ্বারিয়াপুর গ্রামের গোলাম ফারুকের ছেলে ফাইজুল্লাহ ফাহিমের ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। শুক্রবার দুপুরে মাদারীপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতে ফাহিমকে উপস্থাপন করে ১৫ দিন রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ। শুনানি শেষে বিচারিক হাকিম সাইদুর রহমান ১০ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ফাহিমসহ ছয়জনের নাম উল্লেখ করে মাদারীপুর সদর থানায় হত্যাচেষ্টার একটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় নাম উল্লেখ থাকা অন্য আসামিরা হলেন তাকসিন সামলাম ওরফে সামিল (২০), শাহরিয়ার হোসেন পলাশ (২০), মেজবাহ (১৯), রায়হান (২০) ও জাহিন (২০)। এ ছাড়া মামলায় অজ্ঞাত একাধিক আসামি করা হয়েছে।
মাদারীপুর সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আইয়ুব আলী বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
মাদারীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল মোর্শেদ জানান, ফাহিমের কাছ থেকে নিষিদ্ধঘোষিত বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ততার বিষয় জানা গেছে। এসব তথ্য যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। এ ঘটনায় মাদারীপুর সদর থানা থেকে ১২ সদস্যের একটি দলসহ একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা মাঠে কাজ করছে।
গত বুধবার বিকেলে মাদারীপুরের সরকারি নাজিমউদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সামনে কলেজের প্রভাষক রিপন চক্রবর্তীর নিজ ভাড়া বাসায় হামলা চালায় তিন দুর্বৃত্ত। এ সময় ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাঁকে কুপিয়ে জখম করে পালিয়ে যায় তারা। পালিয়ে যাওয়ার সময় ফাইজুল্লাহ ফাহিমকে আটক করে থানায় সোপর্দ করেন স্থানীয় লোক জন।
এদিকে দেশের দৈনিক যুগান্তরসহ কয়েকটি গণমাধ্যম জানিয়েছে, দেশের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হিজবুত তাহরিরের সদস্য বলে দাবি করেছে ফাইজুল্লাহ। জিজ্ঞাসাবাদে ফাইজুল্লাহ জানায়, হামলার দিন বুধবার সকাল ১০টায় তারা মাদারীপুরের রাজৈরের টেকেরহাট পৌঁছায়। সেখানে পৌঁছে তারা তাদের ব্যবহৃত মোবাইলফোনগুলো ফেলে দেয়। পরে সেখান থেকে মাদারীপুরে এক আইনজীবীর চেম্বারে আসে। ওই আইনজীবীর চেম্বারে বসেই হামলার ব্যপারে আলোচনা হয় এবং বিকালে শিক্ষকের ওপর হামলা চালানো হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৭-০৬-১৬
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে ফাহিমসহ ছয়জনের নাম উল্লেখ করে মাদারীপুর সদর থানায় হত্যাচেষ্টার একটি মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় নাম উল্লেখ থাকা অন্য আসামিরা হলেন তাকসিন সামলাম ওরফে সামিল (২০), শাহরিয়ার হোসেন পলাশ (২০), মেজবাহ (১৯), রায়হান (২০) ও জাহিন (২০)। এ ছাড়া মামলায় অজ্ঞাত একাধিক আসামি করা হয়েছে।
মাদারীপুর সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আইয়ুব আলী বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
মাদারীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল মোর্শেদ জানান, ফাহিমের কাছ থেকে নিষিদ্ধঘোষিত বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ততার বিষয় জানা গেছে। এসব তথ্য যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। এ ঘটনায় মাদারীপুর সদর থানা থেকে ১২ সদস্যের একটি দলসহ একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা মাঠে কাজ করছে।
গত বুধবার বিকেলে মাদারীপুরের সরকারি নাজিমউদ্দিন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের সামনে কলেজের প্রভাষক রিপন চক্রবর্তীর নিজ ভাড়া বাসায় হামলা চালায় তিন দুর্বৃত্ত। এ সময় ধারালো অস্ত্র দিয়ে তাঁকে কুপিয়ে জখম করে পালিয়ে যায় তারা। পালিয়ে যাওয়ার সময় ফাইজুল্লাহ ফাহিমকে আটক করে থানায় সোপর্দ করেন স্থানীয় লোক জন।
এদিকে দেশের দৈনিক যুগান্তরসহ কয়েকটি গণমাধ্যম জানিয়েছে, দেশের নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন হিজবুত তাহরিরের সদস্য বলে দাবি করেছে ফাইজুল্লাহ। জিজ্ঞাসাবাদে ফাইজুল্লাহ জানায়, হামলার দিন বুধবার সকাল ১০টায় তারা মাদারীপুরের রাজৈরের টেকেরহাট পৌঁছায়। সেখানে পৌঁছে তারা তাদের ব্যবহৃত মোবাইলফোনগুলো ফেলে দেয়। পরে সেখান থেকে মাদারীপুরে এক আইনজীবীর চেম্বারে আসে। ওই আইনজীবীর চেম্বারে বসেই হামলার ব্যপারে আলোচনা হয় এবং বিকালে শিক্ষকের ওপর হামলা চালানো হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৭-০৬-১৬