ভারতীয় রপ্তানিকারকদের জটিতলা সৃষ্টির প্রতিবাদে সোনামসজিদ বন্দরে পাথর আমদানি বন্ধ
ভারতীয় রপ্তানিকারকদের দফায় দফায় পাথরের মূল্য বৃদ্ধি, সরবরাহে কৃত্রিম সংকট ও জটিলতা তৈরি করায় চরম ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে পড়েছেন সোনামসজিদ স্থলবন্দরের পাথর আমদানিকারক, সরবরাহকারী ও ব্যবসায়ীরা। এ ঘটনায় শনিবার থেকে পাথর আমদানি বন্ধের ঘোষণা দিয়েছেন বন্দরের আমদানিকারকরা। এরফলে ক্ষতির মুখে পড়ার শংকার হচ্ছে দেশের বড় বড় নির্মাণ কাজ।
বন্দর সূত্র জানিয়েছে, বাংলাদেশের বৃহৎ দুটি প্রকল্প পদ্মা সেতু ও রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পে পাথরের ব্যপক চাহিদার কারণে ভারতীয় পাথর রপ্তানিকারকরা এটিকে পুঁজি করে ফায়দা লুটতে চাচ্ছে। তারা কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে বাংলাদেশি আমদানিকারকদের এক ধরনের জিম্মি করে অধিক মুনাফা আদায় করছে। ভারতীয় পাথর রপ্তানিকারকদের আচরণে ক্ষুব্ধ হয়ে আমদানিকরকরা শনিবার থেকে পাথর আমদানি বন্ধের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আমদানিকারকদের অভিযোগ, দফায় দফায় পাথরের মূল্য বৃদ্ধি, পাথরবাহী ভারতীয় ট্রাককে সরাসরি বাংলাদেশে ঢুকতে না দিয়ে মহদীপুরে ডাম্পিং করা এবং সেখানে নিম্নমানের পাথর মেশানো, ইচ্ছাকৃত যানজট সৃষ্টির মতো কৃত্রিম সংকট তৈরি করছে ভারতীয় রপ্তানিকারকরা। তারা জানান, পাথরবাহী ট্রাক সরাসরি সোনামসজিদে ঢুকতে না দিয়ে কৃত্রিম সংকট তৈরির পাশাপাশি মহদীপুরে ডাম্পিং করে নিম্নমানের পাথর মেশানো হচ্ছে। এছাড়াও গত দুই মাসে দফায় দফায় পাথরের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে। এতে করে একদিকে যেমন দেশী আমদানিকারকরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন, অন্যদিকে পদ্মা সেতু ও রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে পাথর সরবরাহ বন্ধের আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে। তারা আরো জানান, ৭ মাস আগে ভারতের রপ্তানিকারকরা রকম ভেদে যে পাথরের দাম নিত প্রতি সিএফটি ১৮-২২ রুপি, ২ মাস আগে তা নির্ধারণ করে ২৮-৩০ রুপি। বর্তমানে প্রতি সিএফটির পাথরের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৬-৩৭ রুপী। তারা জানান, বর্তমান বাজার মূল্য দিয়ে পাথর আমদানি করে বিক্রি করা কঠিন হয়ে পড়েছে। এতে করে চরম আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে বলেও জানান তারা।
ভারতীয় রপ্তানিকারকরা খেয়াল খুশিমতো পাথরের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে কয়েক মাস ধরেই বৈঠকের পর বৈঠক করেছেন আমদানিকারকরা। কিন্তু কোনই লাভ হয়নি। অব্যাহত ক্ষতির মুখে পড়া থেকে বাঁচতে পাথর আমদানিই বন্ধ করে দেয় আমাদানিকারকরা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৬-০২-১৬
বন্দর সূত্র জানিয়েছে, বাংলাদেশের বৃহৎ দুটি প্রকল্প পদ্মা সেতু ও রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পে পাথরের ব্যপক চাহিদার কারণে ভারতীয় পাথর রপ্তানিকারকরা এটিকে পুঁজি করে ফায়দা লুটতে চাচ্ছে। তারা কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে বাংলাদেশি আমদানিকারকদের এক ধরনের জিম্মি করে অধিক মুনাফা আদায় করছে। ভারতীয় পাথর রপ্তানিকারকদের আচরণে ক্ষুব্ধ হয়ে আমদানিকরকরা শনিবার থেকে পাথর আমদানি বন্ধের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আমদানিকারকদের অভিযোগ, দফায় দফায় পাথরের মূল্য বৃদ্ধি, পাথরবাহী ভারতীয় ট্রাককে সরাসরি বাংলাদেশে ঢুকতে না দিয়ে মহদীপুরে ডাম্পিং করা এবং সেখানে নিম্নমানের পাথর মেশানো, ইচ্ছাকৃত যানজট সৃষ্টির মতো কৃত্রিম সংকট তৈরি করছে ভারতীয় রপ্তানিকারকরা। তারা জানান, পাথরবাহী ট্রাক সরাসরি সোনামসজিদে ঢুকতে না দিয়ে কৃত্রিম সংকট তৈরির পাশাপাশি মহদীপুরে ডাম্পিং করে নিম্নমানের পাথর মেশানো হচ্ছে। এছাড়াও গত দুই মাসে দফায় দফায় পাথরের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে। এতে করে একদিকে যেমন দেশী আমদানিকারকরা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন, অন্যদিকে পদ্মা সেতু ও রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে পাথর সরবরাহ বন্ধের আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে। তারা আরো জানান, ৭ মাস আগে ভারতের রপ্তানিকারকরা রকম ভেদে যে পাথরের দাম নিত প্রতি সিএফটি ১৮-২২ রুপি, ২ মাস আগে তা নির্ধারণ করে ২৮-৩০ রুপি। বর্তমানে প্রতি সিএফটির পাথরের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৬-৩৭ রুপী। তারা জানান, বর্তমান বাজার মূল্য দিয়ে পাথর আমদানি করে বিক্রি করা কঠিন হয়ে পড়েছে। এতে করে চরম আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে বলেও জানান তারা।
ভারতীয় রপ্তানিকারকরা খেয়াল খুশিমতো পাথরের দাম বৃদ্ধির প্রতিবাদে কয়েক মাস ধরেই বৈঠকের পর বৈঠক করেছেন আমদানিকারকরা। কিন্তু কোনই লাভ হয়নি। অব্যাহত ক্ষতির মুখে পড়া থেকে বাঁচতে পাথর আমদানিই বন্ধ করে দেয় আমাদানিকারকরা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৬-০২-১৬