সংস্কৃতির উন্নয়ন ছাড়া কোন জাতি অগ্রসর হতে পারে না ------ভারতীয় হাইকমিশনার
সংস্কৃতি সমাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি ছাড়া কোন জাতিই সামনের দিকে এগোতে পারে না। জাতিকে উন্নতির শিখরে নিয়ে যেতে হলে নিজস্ব সংস্কৃতিকে লালন করতে হবে। বুধবার বিকালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী নাট্যোৎসব উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ভারতীয় হাইকমিশনার পঙ্কজ শরণ এসব কথা বলেন।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগ আয়োজিত আটদিন ব্যাপী নাট্যোৎসবের উদ্বোধক ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ভারতের অবদান কখনো শোধ করার মত নয়।সপ্তাহব্যাপী এ নাট্যোৎসবের মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় হবে বলে আশা করেন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. মুহম্মাদ মিজানউদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন নাট্যকলা বিভাগের সভাপতি ড. শাহরিয়ার হোসেন এবং নাট্যোৎসবের আহ্বায়ক আরিফ হায়দার। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি প্রফেসর চৌধুরী সারওয়ার জাহান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিভাগের শিক্ষক সুমনা সরকার ও ড. আমির জামান।
এর আগে অতিথিরা নাট্যকলা বিভাগের সামনে এলে তাদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এসময় তারা বিভাগের শিক্ষার্থীদের নৃত্য উপভোগ করেন। সেখান থেকে অতিথিরা যান বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক-ছাত্র সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে। টিএসসিসি’র নতুন নামকরণ শহীদ সুখরঞ্জন সমাদ্দার শিক্ষক-ছাত্র সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন সংস্কৃতিক মন্ত্রীসহ আগত অতিথিরা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক,রাবি/ ২৯-১০-১৫
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগ আয়োজিত আটদিন ব্যাপী নাট্যোৎসবের উদ্বোধক ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। তিনি বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ভারতের অবদান কখনো শোধ করার মত নয়।সপ্তাহব্যাপী এ নাট্যোৎসবের মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় হবে বলে আশা করেন তিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. মুহম্মাদ মিজানউদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন নাট্যকলা বিভাগের সভাপতি ড. শাহরিয়ার হোসেন এবং নাট্যোৎসবের আহ্বায়ক আরিফ হায়দার। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী, বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক হাসান আজিজুল হক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি প্রফেসর চৌধুরী সারওয়ার জাহান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিভাগের শিক্ষক সুমনা সরকার ও ড. আমির জামান।
এর আগে অতিথিরা নাট্যকলা বিভাগের সামনে এলে তাদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেন বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এসময় তারা বিভাগের শিক্ষার্থীদের নৃত্য উপভোগ করেন। সেখান থেকে অতিথিরা যান বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক-ছাত্র সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে। টিএসসিসি’র নতুন নামকরণ শহীদ সুখরঞ্জন সমাদ্দার শিক্ষক-ছাত্র সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন সংস্কৃতিক মন্ত্রীসহ আগত অতিথিরা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক,রাবি/ ২৯-১০-১৫