রাবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে চাঁদা দাবির অভিযোগ
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সোহ্রাওয়ার্দী হলের আবাসিক শিক্ষকের বিরুদ্ধে হলে সিট বরাদ্দকে কেন্দ্র করে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে। ঈদের ছুটির আগে হলে সিট বরাদ্দের সময় বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীর কাছে ওই শিক্ষক চাঁদা দাবি করেন বলে জানা গেছে। ঐ শিক্ষক ্বিশ্ববিদ্যালয় কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী জাহিদুর রহমান।
হল সূত্রে জানা গেছে, তিনি কিছু দিন আগে সোহরাওয়ার্দী হলের আবাসিক শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পান। দায়িত্ব পাওয়ার পর কোনো নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে পছন্দের শিক্ষার্থীদেরকে হলে সিট বরাদ্দ দিতে শুরু করেন। এসময় বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীর কাছ থেকে নিয়মবর্হিভূতভাবে টাকা নেন বলে অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। এছাড়া ভাল সিট বরাদ্দ করা হবে এ কথা বলে বেশ কিছু শিক্ষার্থীর কাছে অতিরিক্ত টাকা চান বলে জানান ওই হলের কর্মচারী-কর্মকর্তারা। এছাড়া কৌশলে অনেক শিক্ষার্থীকে ‘অতিরিক্ত কিছু দিলে’ সিট হবে বলে চাঁদা দেয়ার ব্যাপারে ইঙ্গিত করেন।
এ ব্যাপারে জাহিদুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজী হননি।
সোহরাওয়ার্দী হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আনিসুর রহমান বলেন, হলের সিট বরাদ্দের সকল দায়িত্ব কাজী জাহিদুর রহমানকে দেয়া আছে। তবে সিট দিতে টাকা দাবির বিষয়টি জানি না। এ ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মু. এন্তাজুল হক বলেন, এ ব্যাপারে এখনও কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। তবে হল প্রাধ্যক্ষের সঙ্গে কথা বলে বিষটি খতিয়ে দেখা হবে।
উল্লেখ্য, এর আগে ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ ওঠে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ছাত্রী হল থেকে চুরি যাওয়া ল্যাপটপ ওই শিক্ষকের বিভাগীয় চেম্বার থেকে উদ্ধার করা হয়। এনিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক অসন্তোস সৃষ্টি হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, রাবি/ ০৯-১০-১৫
হল সূত্রে জানা গেছে, তিনি কিছু দিন আগে সোহরাওয়ার্দী হলের আবাসিক শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পান। দায়িত্ব পাওয়ার পর কোনো নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে পছন্দের শিক্ষার্থীদেরকে হলে সিট বরাদ্দ দিতে শুরু করেন। এসময় বেশ কয়েকজন শিক্ষার্থীর কাছ থেকে নিয়মবর্হিভূতভাবে টাকা নেন বলে অভিযোগ ওঠে তার বিরুদ্ধে। এছাড়া ভাল সিট বরাদ্দ করা হবে এ কথা বলে বেশ কিছু শিক্ষার্থীর কাছে অতিরিক্ত টাকা চান বলে জানান ওই হলের কর্মচারী-কর্মকর্তারা। এছাড়া কৌশলে অনেক শিক্ষার্থীকে ‘অতিরিক্ত কিছু দিলে’ সিট হবে বলে চাঁদা দেয়ার ব্যাপারে ইঙ্গিত করেন।
এ ব্যাপারে জাহিদুর রহমানের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজী হননি।
সোহরাওয়ার্দী হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আনিসুর রহমান বলেন, হলের সিট বরাদ্দের সকল দায়িত্ব কাজী জাহিদুর রহমানকে দেয়া আছে। তবে সিট দিতে টাকা দাবির বিষয়টি জানি না। এ ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মু. এন্তাজুল হক বলেন, এ ব্যাপারে এখনও কেউ কোনো অভিযোগ করেনি। তবে হল প্রাধ্যক্ষের সঙ্গে কথা বলে বিষটি খতিয়ে দেখা হবে।
উল্লেখ্য, এর আগে ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ ওঠে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে। বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ছাত্রী হল থেকে চুরি যাওয়া ল্যাপটপ ওই শিক্ষকের বিভাগীয় চেম্বার থেকে উদ্ধার করা হয়। এনিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক অসন্তোস সৃষ্টি হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, রাবি/ ০৯-১০-১৫