নাচোলে খাবার পানি সরবরাহের ট্যাপ নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোলে বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিএমডিএ) কর্তক খাবার পানি সরবরাহের ট্যাপ নির্মাণ কাজের অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। নাচোলের ৩নং ইউনিয়নের খেসবা গ্রামে গত ২৫ আগস্ট খাবার পানি সরবরাহের ট্যাপ নির্মাণ কাজ শুরু হয়। এই নির্মাণ কাজে ঠিকাদার কর্তৃক নানা অনিয়ম হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
সরোজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সরবরাহ লাইনের ট্যাপের ট্রাংকি নির্মাণ করা হয়েছে স্বল্প পরিমাণ রড দিয়ে। নির্মাণ কাজের সিডিউল অনুযায়ী পাইপের গভীরতা ৩ ফুট থাকলেও করা হয়েছে মাত্র ২ফুট থেকে ২'৫ফুট। কাজের সিডিউলে ট্যাপের পাইপের নিচে বালি দেওয়ার থাকলেও পাইপের নিচে কোন বালি দেওয়া হয়নি। যার কারণে পাইপ ফেটে যাওয়ার শংকা করছেন এলাকাবাসী।
সূত্র জানিয়েছে, বিএমডিএ’র নিয়ম অনুযায়ী একটি ট্যাপ নির্মাণে গ্রাহকদের কাছে থেকে মোট ৫০ হাজার টাকা নেয়ার কথা। সে অনুযায়ী ৫০ জন গ্রাহকের কাছে থেকে ১ হাজার টাকা করে নেওয়ার কথা থাকলেও নেয়া হয়েছে গ্রাহক প্রতি পনেরশ টাকা করে। এমন কি নিয়ম বহির্ভূত অতিরিক্ত আরো বিশজন গ্রাহকের কাছে থেকে দুই হাজার টাকা করে নেওয়া হয়েছে। ে
খসবা গ্রামের মৃত আমজাদ আলির ছেলে ইউসুফ অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার কাছে একটি সংযোগের জন্য দুই হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। তাছাড়া পাইপ বরাদ্দ যথাযথভাবে হচ্ছেনা বলে অভিযোগ করেছে স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা মাহাতাব উদ্দিন।
ছয় মাস পূর্বে যে সব গ্রাহক ট্যাপের সংযোগ নেওয়ার জন্য টাকা দিলেও এখনও পর্যন্ত গ্রাহকদের নাম সমিতিতে অন্তভুক্ত করা হয়নি। খেসবা গ্রামের ট্যাপ নির্মাণে নানা অনিয়মের বিষয়টি উপজেলা বিএমডির সহকারী প্রকৌশলী মঞ্জুরুল আলম অবগত হয়েছেন বলে জানালেও বিএমডিএ’র এসও আব্দুল মান্নান ঠিকাদাদের দুর্নীতির পক্ষ অবলম্বন করেন। তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ ডটকম’র নিজস্ব প্রতিবেদককে পানি সরবরাহ নির্মাণ কাজের কোন তথ্য প্রদান করেননি। বরং সংবাদ প্রকাশ না করার কথা বলে ‘ম্যানেজ’ করার চেষ্টা করেন। তিনি সংবাদ প্রকাশ করা হলেও হয়রানী করার হুমকী প্রদান করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, নাচোল/ ০৭-০৯-১৫
সরোজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সরবরাহ লাইনের ট্যাপের ট্রাংকি নির্মাণ করা হয়েছে স্বল্প পরিমাণ রড দিয়ে। নির্মাণ কাজের সিডিউল অনুযায়ী পাইপের গভীরতা ৩ ফুট থাকলেও করা হয়েছে মাত্র ২ফুট থেকে ২'৫ফুট। কাজের সিডিউলে ট্যাপের পাইপের নিচে বালি দেওয়ার থাকলেও পাইপের নিচে কোন বালি দেওয়া হয়নি। যার কারণে পাইপ ফেটে যাওয়ার শংকা করছেন এলাকাবাসী।
সূত্র জানিয়েছে, বিএমডিএ’র নিয়ম অনুযায়ী একটি ট্যাপ নির্মাণে গ্রাহকদের কাছে থেকে মোট ৫০ হাজার টাকা নেয়ার কথা। সে অনুযায়ী ৫০ জন গ্রাহকের কাছে থেকে ১ হাজার টাকা করে নেওয়ার কথা থাকলেও নেয়া হয়েছে গ্রাহক প্রতি পনেরশ টাকা করে। এমন কি নিয়ম বহির্ভূত অতিরিক্ত আরো বিশজন গ্রাহকের কাছে থেকে দুই হাজার টাকা করে নেওয়া হয়েছে। ে
খসবা গ্রামের মৃত আমজাদ আলির ছেলে ইউসুফ অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার কাছে একটি সংযোগের জন্য দুই হাজার টাকা নেওয়া হয়েছে। তাছাড়া পাইপ বরাদ্দ যথাযথভাবে হচ্ছেনা বলে অভিযোগ করেছে স্থানীয় আওয়ামীলীগ নেতা মাহাতাব উদ্দিন।
ছয় মাস পূর্বে যে সব গ্রাহক ট্যাপের সংযোগ নেওয়ার জন্য টাকা দিলেও এখনও পর্যন্ত গ্রাহকদের নাম সমিতিতে অন্তভুক্ত করা হয়নি। খেসবা গ্রামের ট্যাপ নির্মাণে নানা অনিয়মের বিষয়টি উপজেলা বিএমডির সহকারী প্রকৌশলী মঞ্জুরুল আলম অবগত হয়েছেন বলে জানালেও বিএমডিএ’র এসও আব্দুল মান্নান ঠিকাদাদের দুর্নীতির পক্ষ অবলম্বন করেন। তিনি চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ ডটকম’র নিজস্ব প্রতিবেদককে পানি সরবরাহ নির্মাণ কাজের কোন তথ্য প্রদান করেননি। বরং সংবাদ প্রকাশ না করার কথা বলে ‘ম্যানেজ’ করার চেষ্টা করেন। তিনি সংবাদ প্রকাশ করা হলেও হয়রানী করার হুমকী প্রদান করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, নাচোল/ ০৭-০৯-১৫