সোনামসজিদ বন্দরে অবকাঠামো নির্মাণ শুরু
দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থল বন্দর চাঁপাইনবাবগঞ্জ সোনামসজিদ স্থল বন্দরের গতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে সাড়ে ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ৯টি অবকাঠামো নির্মাণ কাজ শুরু করেছে পানামা কর্তৃপক্ষ।
সোনামসজিদ পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার বেলাল উদ্দিন জানান, পানামা ইয়ার্ডের ভিতর আগের নির্মাণ করা পুরাতন রাস্তা বৃষ্টিতে নষ্ট হয়ে যাওয়ায় পণ্য ভর্তি ও খালী ট্রাক ইয়ার্ডের ভেতর দিয়ে চলাচল করতে সমস্যা হচ্ছে। এছাড়া গোডাউন সংকুলান না হওয়ায় ব্যবসায়ীদের দূভোর্গ পোহাতে হচ্ছে। বর্তমানে ওই রাস্তাটির প্রায় ১ কিলোমিটার চলাচলের সম্পূর্ণ অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ফলে পানামা ইয়ার্ডের ভিতরে ট্রাকগুলিকে বাধ্য হয়ে ১ নম্বর গেট দিয়েই বের হতে হচ্ছে। প্রেক্ষিতে নতুন অবকাঠামো নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে।
বন্দর সূত্র জানিয়েছে, ২০০৭ সালের জানুয়ারী মাসে সোনামসজিদ এলসি স্টেশনকে পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর ঘোষণা করা হয়। ঘোষণার পর পানামা কর্তৃপক্ষ সোনামসজিদ বন্দরে সরকারি নিয়মে অবকাঠামো নির্মাণ করে। সেগুলো ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ায় নতুন অবকাঠামো নির্মাণ শুরু হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ১ নম্বর স্কেল থেকে পকেট গেট পর্যন্ত ৭ হাজার ৫শ’ বর্গফুট এরিয়ায় ৮ ইঞ্চি আর সিসি ঢালাই রাস্তা, একই স্কেল থেকে ২ নম্বর স্কেল পর্যন্ত ২১ হাজার ২শ’ বর্গফুট এরিয়ার ৮ ইঞ্চি আর সিসি ঢালাই রাস্তা, ১ নম্বর গেটের কাছে ১শ’ মে.টন স্কেল, ৪ নম্বর ব্লকে ১৫ হাজার ৬শ’ বর্গফুট এরিয়ায় ৮ ইঞ্চি আর সিসি ঢালাই রাস্তা, ৪ ও ৫ ব্লকে ৫৭ হাজার ৪শ’ ২২ বর্গফুট এরিয়ায় ডবল লেয়ার ব্রিক ফ্লাট সলিংসহ এইচবিবি ইয়ার্ড, ৪ নম্বর গেটের কাছে ১৬ হাজার বর্গফুট বিশিষ্ট একটি ষ্টীল ষ্ট্রাকচার গোডাউন, ৩ নম্বর গেটের কাছে ১০ হাজার বর্গফুট বিশিষ্ট একটি ষ্টীল ষ্ট্রাকচার ট্রান্সসিপমেন্ট শেড। বি-ব্লকে ৬২ হাজার ৯শ’ বর্গফুট এরিয়ায় ডবল লেয়ার ব্রিক ফ্লাট সলিংসহ এইচবিবি ইয়ার্ড, ডি-ব্লকে ১৬ হাজার বর্গফুট বিশিষ্ট একটি ষ্টীল ষ্ট্রাকচার গোডাউন। আগামী ডিসেম্বর মাসের মধ্যে পানামার সার্বিক উন্নয়ন করা সম্ভব হবে বলে তিনি জানান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, শিবগঞ্জ/ ০৫-০৯-১৫
সোনামসজিদ পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার বেলাল উদ্দিন জানান, পানামা ইয়ার্ডের ভিতর আগের নির্মাণ করা পুরাতন রাস্তা বৃষ্টিতে নষ্ট হয়ে যাওয়ায় পণ্য ভর্তি ও খালী ট্রাক ইয়ার্ডের ভেতর দিয়ে চলাচল করতে সমস্যা হচ্ছে। এছাড়া গোডাউন সংকুলান না হওয়ায় ব্যবসায়ীদের দূভোর্গ পোহাতে হচ্ছে। বর্তমানে ওই রাস্তাটির প্রায় ১ কিলোমিটার চলাচলের সম্পূর্ণ অযোগ্য হয়ে পড়েছে। ফলে পানামা ইয়ার্ডের ভিতরে ট্রাকগুলিকে বাধ্য হয়ে ১ নম্বর গেট দিয়েই বের হতে হচ্ছে। প্রেক্ষিতে নতুন অবকাঠামো নির্মাণ কাজ শুরু হয়েছে।
বন্দর সূত্র জানিয়েছে, ২০০৭ সালের জানুয়ারী মাসে সোনামসজিদ এলসি স্টেশনকে পূর্ণাঙ্গ স্থলবন্দর ঘোষণা করা হয়। ঘোষণার পর পানামা কর্তৃপক্ষ সোনামসজিদ বন্দরে সরকারি নিয়মে অবকাঠামো নির্মাণ করে। সেগুলো ধীরে ধীরে ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ায় নতুন অবকাঠামো নির্মাণ শুরু হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ১ নম্বর স্কেল থেকে পকেট গেট পর্যন্ত ৭ হাজার ৫শ’ বর্গফুট এরিয়ায় ৮ ইঞ্চি আর সিসি ঢালাই রাস্তা, একই স্কেল থেকে ২ নম্বর স্কেল পর্যন্ত ২১ হাজার ২শ’ বর্গফুট এরিয়ার ৮ ইঞ্চি আর সিসি ঢালাই রাস্তা, ১ নম্বর গেটের কাছে ১শ’ মে.টন স্কেল, ৪ নম্বর ব্লকে ১৫ হাজার ৬শ’ বর্গফুট এরিয়ায় ৮ ইঞ্চি আর সিসি ঢালাই রাস্তা, ৪ ও ৫ ব্লকে ৫৭ হাজার ৪শ’ ২২ বর্গফুট এরিয়ায় ডবল লেয়ার ব্রিক ফ্লাট সলিংসহ এইচবিবি ইয়ার্ড, ৪ নম্বর গেটের কাছে ১৬ হাজার বর্গফুট বিশিষ্ট একটি ষ্টীল ষ্ট্রাকচার গোডাউন, ৩ নম্বর গেটের কাছে ১০ হাজার বর্গফুট বিশিষ্ট একটি ষ্টীল ষ্ট্রাকচার ট্রান্সসিপমেন্ট শেড। বি-ব্লকে ৬২ হাজার ৯শ’ বর্গফুট এরিয়ায় ডবল লেয়ার ব্রিক ফ্লাট সলিংসহ এইচবিবি ইয়ার্ড, ডি-ব্লকে ১৬ হাজার বর্গফুট বিশিষ্ট একটি ষ্টীল ষ্ট্রাকচার গোডাউন। আগামী ডিসেম্বর মাসের মধ্যে পানামার সার্বিক উন্নয়ন করা সম্ভব হবে বলে তিনি জানান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, শিবগঞ্জ/ ০৫-০৯-১৫