মহারাজপুর এলাকায় যুবতি আয়েশা হত্যার রহস্য উদঘাটিত > ৫ আসামী গ্রেফতার
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার সুন্দুরপুর ইউনিয়নের কালিনগর বাবলা বোনা গ্রামের যুবতি আয়েশা খাতুন (২০) কে ধর্ষনের পর হত্যার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার ৫ আসামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতার হওয়া আসামীদের কাছ থেকে বেরিয়ে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। গত ১৪ জুলাই চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার মহারাজপুর এলাকায় আম বাগানের ডোবা থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল আয়েশা খাতুনের লাশ।
পুলিশ জানায়, লাশ উদ্ধারের পর পুলিশ বাদিত্বে সদর থানায় মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় প্রথমে অজ্ঞাতনামা আসামী থাকলেও প্রযুক্তি ব্যবহার করে বেরিয়ে আসে হত্যা রহস্য। রহস্য উদঘাটনে মাঠে কাজ শুরু করেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সার্কেল সিনিয়র এএসপি মতিউর রহমান সিদ্দিকী। প্রথমে অজ্ঞাতনামা হলেও পরে তদন্তে বেরিয়ে আসে রহস্য। পুলিশ সূত্র জানায়, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর এই ঘটনার রহস্য উদঘাটনে মোবাইলের কললিস্ট কাজে লাগানো হয়। কালিনগর বাবলাবোনা গ্রামের মফিজুল ইসলামের মেয়ে আয়েশার মোবাইলের কললিষ্ট এর সুত্র ধরে মামলার আসামীদের সনাক্ত করা হয় এবং তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার হওয়া আসামীরা হচ্ছে, একই এলাকার শ্যামাপদ রবিদাসের ছেলে নয়ন রবিদাস (৩২), রতন রবিদাসের ছেলে নিতাই চন্দ্র (২৬), মৃত সুচেন রবিদাসের ছেলে সুভাষ রবিদাস (৪২), খোকন রবিদাসের ছেলে প্রশান্ত রবিদাস (২৪) ও বিরেন রবিদাসের ছেলে প্রশান্ত রবিদাস (২২)।
ওই সূত্র জানায়, গ্রেফতার হওয়া আসামী নয়ন রবিদাস বিজ্ঞ ম্যাজিষ্ট্রেটর কাছে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী প্রদান করেছে। ঘটনার বিবরণে জানা যায়, আসামী নিতাই ও নয়ন কৌশলে আয়েশার সাথে মোবাইলে নাম পরিবর্তণ করে অসীম ও শামীম নাম ধারণ করে কথা বলে। নয়ন (ছদ্ম নাম শামীম) আয়েশার সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। একপর্যায়ে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে রাজশাহীতে নিয়ে যায়। আয়েশার পরিবারের কাছ থেকে ১০ হাজার টাকাও হাতিয়ে নেয়। পরে সদর উপজেলার মহারাজপুর মেলার মোড়ে নিয়ে আসে এবং রাতের অন্ধকারে গণধর্ষণ করে। নাম পরিচয় জেনে ফেলার জন্য আয়েশাকে গলা টিপে হত্যা করে লাশ ফেলে রেখে পালিয়ে যায় আসামীরা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৬-০৯-১৫
পুলিশ জানায়, লাশ উদ্ধারের পর পুলিশ বাদিত্বে সদর থানায় মামলা দায়ের করা হয়। মামলায় প্রথমে অজ্ঞাতনামা আসামী থাকলেও প্রযুক্তি ব্যবহার করে বেরিয়ে আসে হত্যা রহস্য। রহস্য উদঘাটনে মাঠে কাজ শুরু করেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সার্কেল সিনিয়র এএসপি মতিউর রহমান সিদ্দিকী। প্রথমে অজ্ঞাতনামা হলেও পরে তদন্তে বেরিয়ে আসে রহস্য। পুলিশ সূত্র জানায়, ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর এই ঘটনার রহস্য উদঘাটনে মোবাইলের কললিস্ট কাজে লাগানো হয়। কালিনগর বাবলাবোনা গ্রামের মফিজুল ইসলামের মেয়ে আয়েশার মোবাইলের কললিষ্ট এর সুত্র ধরে মামলার আসামীদের সনাক্ত করা হয় এবং তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতার হওয়া আসামীরা হচ্ছে, একই এলাকার শ্যামাপদ রবিদাসের ছেলে নয়ন রবিদাস (৩২), রতন রবিদাসের ছেলে নিতাই চন্দ্র (২৬), মৃত সুচেন রবিদাসের ছেলে সুভাষ রবিদাস (৪২), খোকন রবিদাসের ছেলে প্রশান্ত রবিদাস (২৪) ও বিরেন রবিদাসের ছেলে প্রশান্ত রবিদাস (২২)।
ওই সূত্র জানায়, গ্রেফতার হওয়া আসামী নয়ন রবিদাস বিজ্ঞ ম্যাজিষ্ট্রেটর কাছে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দী প্রদান করেছে। ঘটনার বিবরণে জানা যায়, আসামী নিতাই ও নয়ন কৌশলে আয়েশার সাথে মোবাইলে নাম পরিবর্তণ করে অসীম ও শামীম নাম ধারণ করে কথা বলে। নয়ন (ছদ্ম নাম শামীম) আয়েশার সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে। একপর্যায়ে বিয়ের প্রলোভন দিয়ে রাজশাহীতে নিয়ে যায়। আয়েশার পরিবারের কাছ থেকে ১০ হাজার টাকাও হাতিয়ে নেয়। পরে সদর উপজেলার মহারাজপুর মেলার মোড়ে নিয়ে আসে এবং রাতের অন্ধকারে গণধর্ষণ করে। নাম পরিচয় জেনে ফেলার জন্য আয়েশাকে গলা টিপে হত্যা করে লাশ ফেলে রেখে পালিয়ে যায় আসামীরা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৬-০৯-১৫