সিট বাণিজ্যের প্রতিবাদে রাবিতে প্রগতিশীল ছাত্রজোটের বিক্ষোভ-মিছিল
অবাধ সিট বাণিজ্য ও নিরাপত্তার নামে শিক্ষার্থীদের হয়রানি করার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) প্রগতিশীল ছাত্রজোট। মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে তাদের দলীয় টেন্ট থেকে বিক্ষোভ মিছিলটি বের করে ক্যাম্পাসের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন শেষে টুকিটাকি চত্বরে এসে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে মিলিত হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক যারিফ অয়নের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী রাবি সাংসদের সভাপতি আয়াতুল্লাহ খোমেনী, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রফ্রন্টের সভাপতি আলমগীর হোসেন সুজন, বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর সেক্রেটারী দীলিপ রায় প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, কোনো দেশের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে স্বায়ত্তশাসন না থাকলে সেই দেশের গণতন্ত্র বজায় থাকে না। একটা বিশ্ববিদ্যালয় শুধু শিক্ষকের মতামতের উপর চলতে পাওে না , বিশ্ববিদ্যালয় চালাতে হলে ছাত্রদেরও মতামতের প্রয়োজন হয়। কিন্তু বর্তমান প্রশাসন কোনো ধরনের ছাত্রদের মতামত না নিয়ে নিরাপত্তার নামে ছাত্রদের হয়রানি করা হচ্ছে ছাত্রদের থেকে আইডি কার্ড ছিনিয়ে নেওয়া হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন মাথা ব্যাথা হলে মাথা কেটে ফেলার নীতি এটা বর্জন করতে হবে।
বক্তারা আরো বলেন, বর্তমান প্রশাসনের প্রত্যক্ষ মদদে সরকারি দলের ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ অবাধে হলগুলোতে সিট বাণিজ্য করছে। যা একটা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে বড়ই লজ্জাজনক। অবিলম্বে সব ধরনের সিট বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে এবং যারা এর সাথে জড়িত তাদেও চিহ্নিত করে বিচারের সম্মুখীন করতে হবে। নিরাপত্তার নামে সকল হয়রানি বন্ধ করতে হবে। এসময় তাদের দাবি না মানলে কঠোর আন্দোলনের হুমকি দেন বক্তারা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, রাবি/ ২৫-০৮-১৫
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক যারিফ অয়নের সঞ্চালনায় সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রী রাবি সাংসদের সভাপতি আয়াতুল্লাহ খোমেনী, বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রফ্রন্টের সভাপতি আলমগীর হোসেন সুজন, বিপ্লবী ছাত্রমৈত্রীর সেক্রেটারী দীলিপ রায় প্রমুখ।
সমাবেশে বক্তারা বলেন, কোনো দেশের বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে স্বায়ত্তশাসন না থাকলে সেই দেশের গণতন্ত্র বজায় থাকে না। একটা বিশ্ববিদ্যালয় শুধু শিক্ষকের মতামতের উপর চলতে পাওে না , বিশ্ববিদ্যালয় চালাতে হলে ছাত্রদেরও মতামতের প্রয়োজন হয়। কিন্তু বর্তমান প্রশাসন কোনো ধরনের ছাত্রদের মতামত না নিয়ে নিরাপত্তার নামে ছাত্রদের হয়রানি করা হচ্ছে ছাত্রদের থেকে আইডি কার্ড ছিনিয়ে নেওয়া হচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন মাথা ব্যাথা হলে মাথা কেটে ফেলার নীতি এটা বর্জন করতে হবে।
বক্তারা আরো বলেন, বর্তমান প্রশাসনের প্রত্যক্ষ মদদে সরকারি দলের ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ অবাধে হলগুলোতে সিট বাণিজ্য করছে। যা একটা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে বড়ই লজ্জাজনক। অবিলম্বে সব ধরনের সিট বাণিজ্য বন্ধ করতে হবে এবং যারা এর সাথে জড়িত তাদেও চিহ্নিত করে বিচারের সম্মুখীন করতে হবে। নিরাপত্তার নামে সকল হয়রানি বন্ধ করতে হবে। এসময় তাদের দাবি না মানলে কঠোর আন্দোলনের হুমকি দেন বক্তারা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, রাবি/ ২৫-০৮-১৫