সোনামসজিদ স্থলবন্দর বিএসটিআই অফিস না থাকায় হয়রানীর শিকার হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা
সোনামসজিদ স্থলবন্দরে বিএসটিআইয়ের স্থায়ী অফিস না থাকায় ভারত থেকে আমদানিকৃত ফলমূলসহ বিএসটিআই’র আওতাভুক্ত আমদানিকৃত পণ্য ছাড়ে বিলম্ব হচ্ছে। এ নিয়ে হয়রানীর শিকার হতে হচ্ছে ব্যবসায়ীদের। পণ্য ছাড়ের সার্টিফিকেট নেয়ার জন্য তাদের রাজশাহী অফিসে যেতে হচ্ছে।
ব্যবসায়ীরা জানান, গত বছর একটি সরকারি সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে শিবগঞ্জ পৌরসভার সেনেটারি ইন্সপেক্টরকে ফরমালিন পরীক্ষা করার জন্য দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল। সেই মোতাবেক শিবগঞ্জ পৌরসভার সেনেটারি ইন্সপেক্টর বুয়েট থেকে স্বীকৃত একটি মেশিন দিয়ে ফলের ফরমালিন পরীক্ষা করে সার্টিফিকেট প্রদান করতেন।
সোনামসজিদ সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সোহেল আহমেদ পলাশ ও সাধারণ সম্পাদক শফিউর রহমান টানু জানান, চলতি বছরও একই সিদ্ধান্তের উপরে আমদানিকৃত ফল ফরমালিন পরীক্ষা করেই ছাড় দেয়া হচ্ছে বলে। ভারত থেকে আমদানিকৃত বিভিন্ন ধরনের ফল নিয়ে দু’একটি করে ট্রাক গত কয়েকদিন থেকে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে প্রবেশ করছে। এ আমদানিকৃত ফল পরীক্ষা করে ছাড় করা হচ্ছে কি না জিজ্ঞেসা করা হলে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে দায়িত্বরত সহকারী কাস্টমস কমিশনার কেফায়েত জানান, সব ধরনের কাগজ সম্পন্ন করেই আমদানিকৃত ফল ছাড় দেয়া হয়ে থাকে। তবে তিনি জানান, এসমস্ত ফল পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য জরুরী ভিত্তিতে বিএসটিআই’র একটি অফিস সোনামসজিদে চালু করা প্রয়োজন। এছাড়াও সোনামসজিদ স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্র“পের সাধারণ সম্পাদক আবু তালেব, সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সাবেক সিনিয়র সভাপতি দুরুল হাসনাত বাবু ও সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সোহেল আহমেদ পলাশের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা জানান, দীর্ঘদিন যাবত সোনামসজিদ স্থলবন্দরে বিএসটিআইস’র অফিস চালু করার জন্য দাবি জানিয়ে আসা সত্ত্বেও আজ অবধি বিএসটিআই’র অফিস চালু করা হয়নি। ফল বাণিজ্যের স্বার্থে জরুরী ভিত্তিতে সোনামসজিদে ফরমালিন পরীক্ষার জন্য উন্নতমানের মেশিনসহ বিএসটিআই’র অফিস চালু করার জন্য তারা আবারও দাবি জানান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, শিবগঞ্জ/ ১৪-০৮-১৫
ব্যবসায়ীরা জানান, গত বছর একটি সরকারি সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে শিবগঞ্জ পৌরসভার সেনেটারি ইন্সপেক্টরকে ফরমালিন পরীক্ষা করার জন্য দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল। সেই মোতাবেক শিবগঞ্জ পৌরসভার সেনেটারি ইন্সপেক্টর বুয়েট থেকে স্বীকৃত একটি মেশিন দিয়ে ফলের ফরমালিন পরীক্ষা করে সার্টিফিকেট প্রদান করতেন।
সোনামসজিদ সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সোহেল আহমেদ পলাশ ও সাধারণ সম্পাদক শফিউর রহমান টানু জানান, চলতি বছরও একই সিদ্ধান্তের উপরে আমদানিকৃত ফল ফরমালিন পরীক্ষা করেই ছাড় দেয়া হচ্ছে বলে। ভারত থেকে আমদানিকৃত বিভিন্ন ধরনের ফল নিয়ে দু’একটি করে ট্রাক গত কয়েকদিন থেকে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে প্রবেশ করছে। এ আমদানিকৃত ফল পরীক্ষা করে ছাড় করা হচ্ছে কি না জিজ্ঞেসা করা হলে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে দায়িত্বরত সহকারী কাস্টমস কমিশনার কেফায়েত জানান, সব ধরনের কাগজ সম্পন্ন করেই আমদানিকৃত ফল ছাড় দেয়া হয়ে থাকে। তবে তিনি জানান, এসমস্ত ফল পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য জরুরী ভিত্তিতে বিএসটিআই’র একটি অফিস সোনামসজিদে চালু করা প্রয়োজন। এছাড়াও সোনামসজিদ স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক গ্র“পের সাধারণ সম্পাদক আবু তালেব, সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সাবেক সিনিয়র সভাপতি দুরুল হাসনাত বাবু ও সিএন্ডএফ এজেন্ট এসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সোহেল আহমেদ পলাশের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা জানান, দীর্ঘদিন যাবত সোনামসজিদ স্থলবন্দরে বিএসটিআইস’র অফিস চালু করার জন্য দাবি জানিয়ে আসা সত্ত্বেও আজ অবধি বিএসটিআই’র অফিস চালু করা হয়নি। ফল বাণিজ্যের স্বার্থে জরুরী ভিত্তিতে সোনামসজিদে ফরমালিন পরীক্ষার জন্য উন্নতমানের মেশিনসহ বিএসটিআই’র অফিস চালু করার জন্য তারা আবারও দাবি জানান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, শিবগঞ্জ/ ১৪-০৮-১৫