রাবিতে কর্মচারীদের কর্মবিরতি পালন
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) রমজান মাসে অফিস সময়সূচি সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত কার্যকর করার দাবিতে কর্মবিরতি পালন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসার কর্মকর্তা কর্মচারী ঐক্য পরিষদ।একই সাথে মিথ্যাচারের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় রেজিষ্টার প্রফেসর ড.এন্তাজুল হকের পদত্যাগের দাবি করেন। শনিবার দুপুর ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত বিশ্বদ্যিালয়ে প্রশাসন ভবনের সামনে এসে তারা এ কর্মসুচী পালন করে।
এ সময় বক্তব্য রাখেন অফিসার সমিতির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম শেলী।
জানা গেছে, পবিত্র রমজান মাসে বিশ্ববিদ্যালয়ে অফিস সময় সূচি সকাল ৯টা থেকে দুপুর ৩টায় অপরগতা থাকায় সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত করার জন্য অফিসার সমিতি, সহায়ক কর্মচারী সমিতি ও ৪র্থ শ্রেণী কর্মচারী ইউনিয়ন পৃথক পৃথকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত আবেদন করে। পরবর্তীতে সমিতি ও ইউনিয়নগুলোর সাথে পরিবহন টেকনিক্যাল কর্মচারী সমি¥লিতভাবে মাননীয় রেজিষ্টার ও উপ-উপাচার্যের সাথে সাক্ষাৎ করে উক্ত বিষয়ে জোর দাবি পূনব্যক্ত করেন। কিন্ত এ বিষয়ে কোন আলোচনা না করে কর্তৃপক্ষ অফিস সময়সূচি সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত করার জন্য প্রজ্ঞাপন জারি করে যা অনাকাঙ্খিত ও দুর্ভাগ্যজনক এবং নিবাচিত সমিতি ও ইউনিয়নগুলোকে অবজ্ঞার শামিল বলে উল্লেখ করেন অফিসার কর্মকর্তা কর্মচারী ঐক্য পরিষদ।
এ দিকে শনিবারের মধ্যে অফিস সময়সূচি পরিবর্তন করা না হলে রোববার দুপুর ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত পূর্নাঙ্গ কর্মবিরতি ঈদ-উল-ফিতরের ছুটির পূর্ব পর্যন্ত পালন করার জন্য সকল অফিসার, সহায়ক কর্মচারী সমিতি ও ৪র্থ শ্রেণী কর্মচারীর কাছে আহবান করে ঐক্য পরিষদ।
তবে পানি, বিদ্যুৎ,পরিবহন, পরীক্ষাসহ জরুরী বিভাগসমূহ এই কর্মসূচির আওতামুক্ত থাকবে।
এ বিষয়ে গত বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয় রেজিষ্টার প্রফেসর ড.এন্তাজুল হক স্বাক্ষরিত এক অতি জরুরী জ্ঞাতাব্যে উল্লেখ করেন, অফিসার কর্মকর্তা কর্মচারী ঐক্য পরিষদের নের্তৃবৃন্দ উপাচার্যের সাথে এ ব্ষিয়ে কোন আলোচনা করেন নি। গত বছর রমজান মাসে সকলের সুবিধার্থে একই সময়সূচি চালু ছিলো এবারো তা চালু করা হয়েছে যা সিন্ডিকেট কর্তৃক আনুমোদিত। নেতৃবৃন্দের ভাষায় এবং যে ধরনের কর্মসূচি প্রচার করেছেন তা অফিসার ও কর্মচারীর চাকুরীবিধি পরিপন্থি। তিনি সকল দায়িত্বশীল অফিসার ও কর্মচারীর কাছে পবিত্র রমজান মাসের মাহাত্ম রক্ষা করে বিশ্বদ্যিালয় সুষ্ঠভাবে পরিচালনায় অবদান রাখবেন বলে আশা প্রকাশ করেন।
এ দিকে রেজিষ্টারের বক্তব্যকে মিথ্যাচার বলে আখ্যায়িত করে তাকে পদত্যাগ করে স্থায়ী রেজিষ্টার নিয়োগের দাবি করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসার কর্মকর্তা কর্মচারী ঐক্য পরিষদ। অন্যথায় পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটির পর থেকে রেজিষ্টারের পদত্যাগের দাবিতে কঠোর কর্মসূচি পালনের জন্য হুমকি দেন তারা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি প্রফেসর চৌধুরী সারওয়ার জাহান বলেন, সরকারী নিয়মানুযায়ী সপ্তাহে ৪০ ঘন্টা কাজ করার কথ্ াসেখানে আমরা ৩৬ ঘন্টা কাজ করে থাকি। এর পরেও রোজার দোহাই দিয়ে অফিসার কর্মকর্তা কর্মচারী ঐক্য পরিষদ কাজের সময় কমার দাবিতে যা অযৌক্তিক। আমি তাদেরকে অনিতিবলিম্বে চলমান আন্দোলন বন্ধ করে কাজে ফেরাার আহবান করেছি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক,রাবি/ ২৭-০৬-১৫
এ সময় বক্তব্য রাখেন অফিসার সমিতির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম শেলী।
জানা গেছে, পবিত্র রমজান মাসে বিশ্ববিদ্যালয়ে অফিস সময় সূচি সকাল ৯টা থেকে দুপুর ৩টায় অপরগতা থাকায় সকাল ৮টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত করার জন্য অফিসার সমিতি, সহায়ক কর্মচারী সমিতি ও ৪র্থ শ্রেণী কর্মচারী ইউনিয়ন পৃথক পৃথকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত আবেদন করে। পরবর্তীতে সমিতি ও ইউনিয়নগুলোর সাথে পরিবহন টেকনিক্যাল কর্মচারী সমি¥লিতভাবে মাননীয় রেজিষ্টার ও উপ-উপাচার্যের সাথে সাক্ষাৎ করে উক্ত বিষয়ে জোর দাবি পূনব্যক্ত করেন। কিন্ত এ বিষয়ে কোন আলোচনা না করে কর্তৃপক্ষ অফিস সময়সূচি সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত করার জন্য প্রজ্ঞাপন জারি করে যা অনাকাঙ্খিত ও দুর্ভাগ্যজনক এবং নিবাচিত সমিতি ও ইউনিয়নগুলোকে অবজ্ঞার শামিল বলে উল্লেখ করেন অফিসার কর্মকর্তা কর্মচারী ঐক্য পরিষদ।
এ দিকে শনিবারের মধ্যে অফিস সময়সূচি পরিবর্তন করা না হলে রোববার দুপুর ২টা থেকে ৩টা পর্যন্ত পূর্নাঙ্গ কর্মবিরতি ঈদ-উল-ফিতরের ছুটির পূর্ব পর্যন্ত পালন করার জন্য সকল অফিসার, সহায়ক কর্মচারী সমিতি ও ৪র্থ শ্রেণী কর্মচারীর কাছে আহবান করে ঐক্য পরিষদ।
তবে পানি, বিদ্যুৎ,পরিবহন, পরীক্ষাসহ জরুরী বিভাগসমূহ এই কর্মসূচির আওতামুক্ত থাকবে।
এ বিষয়ে গত বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয় রেজিষ্টার প্রফেসর ড.এন্তাজুল হক স্বাক্ষরিত এক অতি জরুরী জ্ঞাতাব্যে উল্লেখ করেন, অফিসার কর্মকর্তা কর্মচারী ঐক্য পরিষদের নের্তৃবৃন্দ উপাচার্যের সাথে এ ব্ষিয়ে কোন আলোচনা করেন নি। গত বছর রমজান মাসে সকলের সুবিধার্থে একই সময়সূচি চালু ছিলো এবারো তা চালু করা হয়েছে যা সিন্ডিকেট কর্তৃক আনুমোদিত। নেতৃবৃন্দের ভাষায় এবং যে ধরনের কর্মসূচি প্রচার করেছেন তা অফিসার ও কর্মচারীর চাকুরীবিধি পরিপন্থি। তিনি সকল দায়িত্বশীল অফিসার ও কর্মচারীর কাছে পবিত্র রমজান মাসের মাহাত্ম রক্ষা করে বিশ্বদ্যিালয় সুষ্ঠভাবে পরিচালনায় অবদান রাখবেন বলে আশা প্রকাশ করেন।
এ দিকে রেজিষ্টারের বক্তব্যকে মিথ্যাচার বলে আখ্যায়িত করে তাকে পদত্যাগ করে স্থায়ী রেজিষ্টার নিয়োগের দাবি করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসার কর্মকর্তা কর্মচারী ঐক্য পরিষদ। অন্যথায় পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটির পর থেকে রেজিষ্টারের পদত্যাগের দাবিতে কঠোর কর্মসূচি পালনের জন্য হুমকি দেন তারা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি প্রফেসর চৌধুরী সারওয়ার জাহান বলেন, সরকারী নিয়মানুযায়ী সপ্তাহে ৪০ ঘন্টা কাজ করার কথ্ াসেখানে আমরা ৩৬ ঘন্টা কাজ করে থাকি। এর পরেও রোজার দোহাই দিয়ে অফিসার কর্মকর্তা কর্মচারী ঐক্য পরিষদ কাজের সময় কমার দাবিতে যা অযৌক্তিক। আমি তাদেরকে অনিতিবলিম্বে চলমান আন্দোলন বন্ধ করে কাজে ফেরাার আহবান করেছি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক,রাবি/ ২৭-০৬-১৫