রাবি প্রেসক্লাবের ২৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বর্ণাঢ্য র্যালী, বৃক্ষ রোপন, সেমিনার ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ দিনব্যাপী বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) প্রেসক্লাবের ২৯তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টায় বেলুন ও ফেস্টুন উড়িয়ে অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন বিশ্বববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি প্রফেসর চৌধুরী সারওয়ার জাহান।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, রাবি প্রেসক্লাবের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. আব্দুর রহমান সিদ্দীকি, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা প্রফেসর ড. সাকেদুল আরেফিন মাতিন, জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক প্রফেসর ইলিয়াছ হোসেন, সাদা দলের আহ্বায়ক প্রফেসর ড.শামসুল আলম সরকার, জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সভাপতি কেবিএম মাহবুবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড.আমজাদ হোসেন প্রমুখ।
এরপরে ক্লাব চত্বর থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালী বের হয়। র্যালীটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে ডিনস কমপ্লেক্সে এক আলোচনা সভায় মিলিত হয়।
রাবি প্রেস-ক্লাবের সভাপতি সাইফুল্লাহ সাইফের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোত্তালিব হোসেন বাধনের সঞ্চালনায় ‘বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার গুরুত্ব” শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি প্রফেসর চৌধুরী সারওয়ার জাহান, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) এর মহাসচিব এম.এ.আজিজ, রাবি প্রেস-ক্লাবের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড.আব্দুর রহমান সিদ্দিকী, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সহ-সভাপতি রেজাউল করিম রাজু, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর রফিকুল ইসলাম, প্রফেসর ড. মো.ফজলুল হক, রাবি প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি কামরজ্জামান কোরবান, আজিবুল হক পার্থ প্রমূখ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, প্রেসক্লাবের সহসভাপতি ও দৈনিক ইনকিলাবের রাবি প্রতিনিধি নাছরুল ইসলাম নাবিল।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, দেশে যতই বাধা বিপত্তি থাকুক না কেন তবুও সাংবাদিদের উচিত দেশের জনগণের সামনে সঠিক তথ্য তুলে ধরা। কিন্তু দেশের গণমাধ্যম আজ চরম হুমকির মুখে। তারা বলেন, তারপরেও বর্তমানে সাংবাদিকরা অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছে। বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ সংবাদ প্রকাশের প্রচেষ্টার মাধ্যমে দেশের গণতন্ত্রকে সুসংহত করছে।
দিনের অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে বিকাল ৩টায় প্রেসক্লাবের সাবেক সদস্যদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয় স্মৃতিচারণমূলক অনুষ্ঠান। পরে সন্ধ্যা ৬ টায় কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উল্লেখ্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাব ১৯৮৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি এক ঝাঁক মেধাবী, সম্ভাবনাময়ী, সৎ ও তরুণ সাংবাদিকদের নিয়ে তার পথ চলা শুরু করে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে সংগঠনটি দেশীয়- আর্ন্তজাতিক পরিমন্ডলে বিশ^বিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি উন্নত করার পাশাপাশি সাংবাদিকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে অপরিসীম ভূমিকা পালন করছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ রবিউল আওয়াল, নিজস্ব প্রতিবেদক, রাবি/ ১১-০৬-১৫
বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টায় বেলুন ও ফেস্টুন উড়িয়ে অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন করেন বিশ্বববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি প্রফেসর চৌধুরী সারওয়ার জাহান।
এসময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, রাবি প্রেসক্লাবের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. আব্দুর রহমান সিদ্দীকি, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র উপদেষ্টা প্রফেসর ড. সাকেদুল আরেফিন মাতিন, জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক প্রফেসর ইলিয়াছ হোসেন, সাদা দলের আহ্বায়ক প্রফেসর ড.শামসুল আলম সরকার, জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সভাপতি কেবিএম মাহবুবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড.আমজাদ হোসেন প্রমুখ।
এরপরে ক্লাব চত্বর থেকে একটি বর্ণাঢ্য র্যালী বের হয়। র্যালীটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে ডিনস কমপ্লেক্সে এক আলোচনা সভায় মিলিত হয়।
রাবি প্রেস-ক্লাবের সভাপতি সাইফুল্লাহ সাইফের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোত্তালিব হোসেন বাধনের সঞ্চালনায় ‘বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার গুরুত্ব” শীর্ষক আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভিসি প্রফেসর চৌধুরী সারওয়ার জাহান, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) এর মহাসচিব এম.এ.আজিজ, রাবি প্রেস-ক্লাবের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড.আব্দুর রহমান সিদ্দিকী, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সহ-সভাপতি রেজাউল করিম রাজু, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর রফিকুল ইসলাম, প্রফেসর ড. মো.ফজলুল হক, রাবি প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি কামরজ্জামান কোরবান, আজিবুল হক পার্থ প্রমূখ। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, প্রেসক্লাবের সহসভাপতি ও দৈনিক ইনকিলাবের রাবি প্রতিনিধি নাছরুল ইসলাম নাবিল।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, দেশে যতই বাধা বিপত্তি থাকুক না কেন তবুও সাংবাদিদের উচিত দেশের জনগণের সামনে সঠিক তথ্য তুলে ধরা। কিন্তু দেশের গণমাধ্যম আজ চরম হুমকির মুখে। তারা বলেন, তারপরেও বর্তমানে সাংবাদিকরা অত্যন্ত ঝুঁকি নিয়ে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করে যাচ্ছে। বস্তুনিষ্ঠ ও নিরপেক্ষ সংবাদ প্রকাশের প্রচেষ্টার মাধ্যমে দেশের গণতন্ত্রকে সুসংহত করছে।
দিনের অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে বিকাল ৩টায় প্রেসক্লাবের সাবেক সদস্যদের নিয়ে অনুষ্ঠিত হয় স্মৃতিচারণমূলক অনুষ্ঠান। পরে সন্ধ্যা ৬ টায় কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
উল্লেখ্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাব ১৯৮৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি এক ঝাঁক মেধাবী, সম্ভাবনাময়ী, সৎ ও তরুণ সাংবাদিকদের নিয়ে তার পথ চলা শুরু করে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে সংগঠনটি দেশীয়- আর্ন্তজাতিক পরিমন্ডলে বিশ^বিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি উন্নত করার পাশাপাশি সাংবাদিকদের পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নে অপরিসীম ভূমিকা পালন করছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ রবিউল আওয়াল, নিজস্ব প্রতিবেদক, রাবি/ ১১-০৬-১৫