রানীহাটি বহরমে যৌথ বাহিনীর অভিযান ॥ চারটি বাড়ি ভাঙ্গচুরের অভিযোগ, পুলিশের অস্বীকার
বিএনপি’র নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের টানা অবরোধ কর্মসুচিকে ঘিরে পন্যবাহী ট্রাকের বহরে হামলা ও অগ্নি সংযোগসহ নাশকতার ঘটনায় চাঁপাইনবাবগঞ্জে চলা যৌথ বাহিনীর অভিযানে বাড়ি ঘরের আসবাবপত্র ভাঙ্গচুরের অভিযোগ করা হয়েছে। রোববার দুপুরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার চক বহরম এলাকায় দু জামায়াত নেতার বাড়িসহ ৪টি বাড়িতে ভাঙ্গচুরের ঘটনা ঘটে বলে অভিযোগে বলা হয়। তবে, পুলিশ বলছে অভিযানের পর কৌশলে তারা নিজেরাই কিছু আসবাবপত্র ভাঙ্গচুর করে যৌথবাহিনীর উপর চালানো চেষ্টা করছে।
স্থানীয়রা জানায়, বেলা সাড়ে ১২টার দিকে র্যাব, বিজিবি ও পুলিশ সদস্যরা এলাকায় হটাৎ করে ঢুকে পড়ে বাড়ি বাড়ি তল্লাশি শুরু করে। ওই সময় গোটা এলাকায় আত্মংক ছড়িয়ে পড়ে। অভিযান পরিচালিত হওয়া রানীহাটি ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য জামায়াত সমর্থক শফিকুল ইসলামের মেয়ে তাহমিনা বেগম বলেন, ‘ হটাৎকরে অনেকগুলো পুলিশ ও বিজিবি বাড়ির মধ্যে ঢুকেই পুরুষ মানুষদের খোজা খুজি শুরু করে। বাড়িতে কোন পুরুষ মানুষ নেই বলে জানালে তারা ঘরে ঘরে ঢুকে জিনিষপত্র ভাঙ্গচুর করতে থাকে’। তিনি জানান, তাদের বাড়িতে দু’টি ল্যাপটপ, একটি ফ্যানসহ বেশ কিছু আসবাবপত্র ভাঙ্গচুর করা হয়।
সে অভিযোগ করে, যৌথ বাহিনী একই এলাকার রানীহাটি ইউনিয়ন জামায়াতের আমীর হাবিবুর রহমান, সেক্রেটারী কাউসার আলী ও হাবিবুর রহমানের ভাই আব্দুর রাকিবের বাড়িতেও অভিযান চালিয়ে ভাঙ্গচুর করা হয়। স্থানীয়রা জানায়, হাবিবুর, কাউসার ও রাকিবের বাড়িতে শোকেসের আসবাবপত্র ভাঙ্গচুর করা হয়।
এ ব্যাপারে সদর থানার ওসি জসিম উদ্দীনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ ভিত্তিহীন উল্লেখ করে বলেন, অভিযান পরিচালিত হয়েছে শুধুমাত্র সন্ত্রাসী ও নাশকতার সঙ্গে জড়িতদের ধরতে। কারো বাড়িতে ভাঙ্গচুর করা হয়নি। অভিযানের পর তারা নিজেরাই কৌশলে কিছু আসবাবপত্র ভেঙ্গে যৌথবাহিনীল উপর অভিযোগ দেয়ার চেষ্টা করছে’’।
তিনি বলেন, ‘ অভিযানকালে ৩ আসামীকে গ্রেফতার করা হয়েছে’ ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৬-০১-১৫
স্থানীয়রা জানায়, বেলা সাড়ে ১২টার দিকে র্যাব, বিজিবি ও পুলিশ সদস্যরা এলাকায় হটাৎ করে ঢুকে পড়ে বাড়ি বাড়ি তল্লাশি শুরু করে। ওই সময় গোটা এলাকায় আত্মংক ছড়িয়ে পড়ে। অভিযান পরিচালিত হওয়া রানীহাটি ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য জামায়াত সমর্থক শফিকুল ইসলামের মেয়ে তাহমিনা বেগম বলেন, ‘ হটাৎকরে অনেকগুলো পুলিশ ও বিজিবি বাড়ির মধ্যে ঢুকেই পুরুষ মানুষদের খোজা খুজি শুরু করে। বাড়িতে কোন পুরুষ মানুষ নেই বলে জানালে তারা ঘরে ঘরে ঢুকে জিনিষপত্র ভাঙ্গচুর করতে থাকে’। তিনি জানান, তাদের বাড়িতে দু’টি ল্যাপটপ, একটি ফ্যানসহ বেশ কিছু আসবাবপত্র ভাঙ্গচুর করা হয়।
সে অভিযোগ করে, যৌথ বাহিনী একই এলাকার রানীহাটি ইউনিয়ন জামায়াতের আমীর হাবিবুর রহমান, সেক্রেটারী কাউসার আলী ও হাবিবুর রহমানের ভাই আব্দুর রাকিবের বাড়িতেও অভিযান চালিয়ে ভাঙ্গচুর করা হয়। স্থানীয়রা জানায়, হাবিবুর, কাউসার ও রাকিবের বাড়িতে শোকেসের আসবাবপত্র ভাঙ্গচুর করা হয়।
এ ব্যাপারে সদর থানার ওসি জসিম উদ্দীনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ ভিত্তিহীন উল্লেখ করে বলেন, অভিযান পরিচালিত হয়েছে শুধুমাত্র সন্ত্রাসী ও নাশকতার সঙ্গে জড়িতদের ধরতে। কারো বাড়িতে ভাঙ্গচুর করা হয়নি। অভিযানের পর তারা নিজেরাই কৌশলে কিছু আসবাবপত্র ভেঙ্গে যৌথবাহিনীল উপর অভিযোগ দেয়ার চেষ্টা করছে’’।
তিনি বলেন, ‘ অভিযানকালে ৩ আসামীকে গ্রেফতার করা হয়েছে’ ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৬-০১-১৫