যোগাযোগ মন্ত্রীর সফর > সাংবাদিকদের ২০ হাজার টাকা !
যোগাযোগ মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এমপি’র বৃহস্পতিবার মাত্র ৩ ঘন্টার চাঁপাইনবাবগঞ্জ সফর করেছেন। এ সময় মন্ত্রী দু’টি উন্নয়ন কর্মকান্ডের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। মন্ত্রী’র এই সংড়্গিপ্ত সফরকে ঘিরে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সরকারি কর্মকর্তার সর্তকতার সঙ্গে ব্যসত্ম সময় পার করেছেন। যাতে কোন ত্রম্নটি বিচ্যুতি না ঘটে সে ব্যাপারে ছিলেন সজাগ। এই মন্ত্রীর সফরকালে সাংবাদিক সনেত্মাষ্টি’র জন্য ২০ হাজার টাকা ‘বকশিস’ দিয়েছেন আয়োজকদের। সাংবাদিকদের নামে এই পরিমাণ টাকা প্রদানের বিষয়টি নিয়ে তোলপাড়ও সৃষ্টি হয়েছে।
সূত্র জানায়, চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স'ল বন্দর এলাকার কয়লাবাড়িতে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে চাঁপাইনবাগবঞ্জে কর্মরত গণমাধ্যম কর্মীদের অংশ নেয়ার জন্য মন্ত্রীর সংশিস্নষ্ট কর্মকর্তা ও জেলা প্রশসনের পড়্গ থেকে অনুরোধ করা হয়। সেই সঙ্গে পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য গণমাধ্যম কর্মীদের যাতায়াতের লড়্গে জেলা প্রশাসন ও সড়ক ও জনপথ বিভাগের উদ্যোগে দু’টি গাড়ি সরবরাহ করা হয়। সরবরাহকরা ওই গাড়িতে চড়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জে প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া কর্মীরা সোনামসজিদ এলাকায় গিয়ে মন্ত্রীর কর্মসুচির সংবাদ সংগ্রহ করেন। এরই মাঝে সাংবাদিকদের ‘বকশিস’ দেয়ার নাম করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলামের কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা নিয়ে নেয়া হয়। নির্বাহী প্রকৌশলীর কাছ থেকে টাকাটি গ্রহণ করেন মন্ত্রী’র ব্যক্তিগত ফটোগ্রাফার সৈকত। ওই সূত্র নিশ্চিত করেছে সাংবাদিকদের টাকা দেয়ার বিষয়টি যোগাযোগ মন্ত্রী’র সংশিস্নষ্ট কর্মকর্তার গোচরেই করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ মন্ত্রীর গণ সংযোগ কর্মকর্তা ( পিআরও) অলিদ হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘ সাংবাদিকদের টাকা দেয়ার বিষয়টি আমার হাত দিয়ে ঘটেনি। আমি ঢাকায় আছি। তবে বিষয়টি আমি জানি। আমাদের এক লোক স'ানীয় এক সাংবাদিকের হাতে টাকাগুলো দিয়েছেন বলে শুনেছি’। কনভেন্স হিসেবেই টাকাগুলো দেয়া হয়েছে বলে তিনি মনত্মব্য করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম সাংবাদিকদের টাকা দেয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘মন্ত্রী মহোদয়ের এক কর্মকর্তার পরমর্শ অনুযায়ী মন্ত্রী’র সঙ্গে থাকা সৈকত নামের এক ক্যামেরাম্যান আমার কাছ থেকে টাকাগুলো নিয়েছেন’। তিনি বলেন, ‘সরকারি কোন ফান্ড থেকে টাকাগুলো দেয়া হয়নি। স'ানীয়ভাবে টাকাগুলো ম্যানেজ করতে হবে’।
এ ব্যাপারে ফটোগ্রাফার সৈকতের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য চেষ্টা করা হলেও তার সেল নম্বর পাওয়া যায়নি এবং বক্তব্যও জানা যায়নি।
সূত্র জানায়, চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স'ল বন্দর এলাকার কয়লাবাড়িতে এক্সেল লোড নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে চাঁপাইনবাগবঞ্জে কর্মরত গণমাধ্যম কর্মীদের অংশ নেয়ার জন্য মন্ত্রীর সংশিস্নষ্ট কর্মকর্তা ও জেলা প্রশসনের পড়্গ থেকে অনুরোধ করা হয়। সেই সঙ্গে পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য গণমাধ্যম কর্মীদের যাতায়াতের লড়্গে জেলা প্রশাসন ও সড়ক ও জনপথ বিভাগের উদ্যোগে দু’টি গাড়ি সরবরাহ করা হয়। সরবরাহকরা ওই গাড়িতে চড়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জে প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া কর্মীরা সোনামসজিদ এলাকায় গিয়ে মন্ত্রীর কর্মসুচির সংবাদ সংগ্রহ করেন। এরই মাঝে সাংবাদিকদের ‘বকশিস’ দেয়ার নাম করে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলামের কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা নিয়ে নেয়া হয়। নির্বাহী প্রকৌশলীর কাছ থেকে টাকাটি গ্রহণ করেন মন্ত্রী’র ব্যক্তিগত ফটোগ্রাফার সৈকত। ওই সূত্র নিশ্চিত করেছে সাংবাদিকদের টাকা দেয়ার বিষয়টি যোগাযোগ মন্ত্রী’র সংশিস্নষ্ট কর্মকর্তার গোচরেই করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ মন্ত্রীর গণ সংযোগ কর্মকর্তা ( পিআরও) অলিদ হোসেনের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘ সাংবাদিকদের টাকা দেয়ার বিষয়টি আমার হাত দিয়ে ঘটেনি। আমি ঢাকায় আছি। তবে বিষয়টি আমি জানি। আমাদের এক লোক স'ানীয় এক সাংবাদিকের হাতে টাকাগুলো দিয়েছেন বলে শুনেছি’। কনভেন্স হিসেবেই টাকাগুলো দেয়া হয়েছে বলে তিনি মনত্মব্য করেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী রবিউল ইসলাম সাংবাদিকদের টাকা দেয়ার বিষয়টি স্বীকার করে বলেন, ‘মন্ত্রী মহোদয়ের এক কর্মকর্তার পরমর্শ অনুযায়ী মন্ত্রী’র সঙ্গে থাকা সৈকত নামের এক ক্যামেরাম্যান আমার কাছ থেকে টাকাগুলো নিয়েছেন’। তিনি বলেন, ‘সরকারি কোন ফান্ড থেকে টাকাগুলো দেয়া হয়নি। স'ানীয়ভাবে টাকাগুলো ম্যানেজ করতে হবে’।
এ ব্যাপারে ফটোগ্রাফার সৈকতের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য চেষ্টা করা হলেও তার সেল নম্বর পাওয়া যায়নি এবং বক্তব্যও জানা যায়নি।