শিবনারায়নপুরে খোলা আকাশের নীচে চলছে শিশুদের ক্লাস
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার কানসাট ইউনিয়নের শিবনারায়নপুর গ্রাম। কানসাট-চৌডালা সড়ক থেকে প্রায় ৫‘শ মিটার ভেতরে সেই গ্রামে শিশুদের লেখাড়পর বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে ১৯৯১ সালে কয়েকজন শিক্ষানুরাগি ব্যক্তির উদ্যোগে একটি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়।
বাঁশের বেড়া আর টিনের চালা দিয়ে তৈরী করা হয় ৩টি শ্রেণী কক্ষ। সেখানেই চলতে থাকে পাঠদান কার্যক্রম। এর পর বেসরকারি রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয় হিসেবে স্বীকৃতি পায়। এমন অবস্থায় ২২ বছর পর গত ২০১৩ সালে বিদ্যালটি সরকারি করণ করা হয়। কিন্তু কোন পাকা ভবন নির্মাণ করা হয়নি।
এতদিনের পুরাতন টিনের চালা দেয়া বিদ্যালয়টির বড় ছাউনীটি গত রোববার অকাল ঝড়ে ভেঙ্গে পড়ে। ফলে কমলমতি শিশুদেরকে খোলা আকাশের নীচ রোদে পুড়ে ক্লাস করতে হচ্ছে। সোমবার সরেজমিনে এমন দৃশ্যই দেখা গেছে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইয়াসিন আলী জানান, বর্তমানে শিশু শ্রেণীসহ প্রথম থেকে ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীর সংখা ২৩১ জন। প্রধান শিক্ষকসহ শিক্ষক রয়েছেন ৪ জন। এই বিদ্যালয়ের পাঠদান কক্ষসহ প্রয়োজনীয় ভবন নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন নিবেদন করা হলেও কোন ফল পাওয়া যায়নি। মৌসুমের প্রথম কাল বৈশাখী ঝড়ে গত রোববার প্রধান ঘরটি ভেঙ্গে পড়েছে। ফলে ছাত্রছাত্রীদের খোলা আকাশের নীচে ক্লাস করাতে হচ্ছে। শ্রেণী কক্ষ ভেঙ্গে পড়ায় অনেক শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ে আসতে চায়ছে না।
এই কমলমতি শিশুদের লেখাপড়ার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে জরুরী ভিত্তিতে ক্ষতিগ্রস্থ ছাউনীটি সংস্কারসহ পাকা ভবন নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন অভিবাকরা।
বাঁশের বেড়া আর টিনের চালা দিয়ে তৈরী করা হয় ৩টি শ্রেণী কক্ষ। সেখানেই চলতে থাকে পাঠদান কার্যক্রম। এর পর বেসরকারি রেজিঃ প্রাথমিক বিদ্যালয় হিসেবে স্বীকৃতি পায়। এমন অবস্থায় ২২ বছর পর গত ২০১৩ সালে বিদ্যালটি সরকারি করণ করা হয়। কিন্তু কোন পাকা ভবন নির্মাণ করা হয়নি।
এতদিনের পুরাতন টিনের চালা দেয়া বিদ্যালয়টির বড় ছাউনীটি গত রোববার অকাল ঝড়ে ভেঙ্গে পড়ে। ফলে কমলমতি শিশুদেরকে খোলা আকাশের নীচ রোদে পুড়ে ক্লাস করতে হচ্ছে। সোমবার সরেজমিনে এমন দৃশ্যই দেখা গেছে।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইয়াসিন আলী জানান, বর্তমানে শিশু শ্রেণীসহ প্রথম থেকে ৫ম শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্রছাত্রীর সংখা ২৩১ জন। প্রধান শিক্ষকসহ শিক্ষক রয়েছেন ৪ জন। এই বিদ্যালয়ের পাঠদান কক্ষসহ প্রয়োজনীয় ভবন নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্ট দপ্তরে আবেদন নিবেদন করা হলেও কোন ফল পাওয়া যায়নি। মৌসুমের প্রথম কাল বৈশাখী ঝড়ে গত রোববার প্রধান ঘরটি ভেঙ্গে পড়েছে। ফলে ছাত্রছাত্রীদের খোলা আকাশের নীচে ক্লাস করাতে হচ্ছে। শ্রেণী কক্ষ ভেঙ্গে পড়ায় অনেক শিক্ষার্থী বিদ্যালয়ে আসতে চায়ছে না।
এই কমলমতি শিশুদের লেখাপড়ার বিষয়টি বিবেচনায় নিয়ে জরুরী ভিত্তিতে ক্ষতিগ্রস্থ ছাউনীটি সংস্কারসহ পাকা ভবন নির্মাণের দাবি জানিয়েছেন অভিবাকরা।