শহরে কর্মীরা প্রাণচাঞ্চল তো প্রাণহীন ভোটার
শহীদুল হুদা অলক > চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের প্রাণকেন্দ্র কোর্ট এলাকার গ্রীণভিউ উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার মোসত্মাফিজুর রহমান বেলা আড়াইটার দিকে কেন্দ্রের এঘর ওঘর ঘুরে প্রায় ফাঁকা মাঠ দিয়ে অফিসের দিকে যাচ্ছেন। আলাপ হতেই তিনি বললেন, ‘নির্ঝঞ্ঝাট এলাকা। শানিত্মপূর্ণভাবেই ভোট গ্রহণ হচ্ছে। তবে, কেন জানি ভোটারদের মধ্যে তেমন উচ্ছাস নেই’। তিনি জানান, গ্রীণভিউ কেন্দ্রের ১ হাজার ৬০৩ ভোটের মধ্যে দুপুর দু’টা পর্যনত্ম ভোট পড়েছে মাত্র ৩৫ ভাগ।
প্রিজাইডিং অফিসার যখন এ তথ্য জানাচ্ছিলেন তখন দেখা গেল কেন্দ্রের পুরম্নষ বুথগুলো ভোটার শুণ্য। তবে, মহিলা বুথে হাতে গোনা ভোটার। চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের মধ্যে এক কেন্দ্রেই অধিক সংখ্যক ভোটারের কেন্দ্র নবাবগঞ্জ উচ্চ বিদল্যালয় (টাউন হাই স্কুল) ভোট কেন্দ্র। কেন্দ্রটিকে ঘিরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভা সংলগ্ন সড়ক, কলোনীপাড়া মোড়, ভেলুর মোড়সহ ইসলামপুর সড়ক প্রার্থীদের শত শত কর্মী সমর্থকদের উচ্চাসে বিকেল পর্যনত্ম মুখরিত গোটা এলাকা। কেন্দ্রের বাইরের এলাকা কর্মীদের প্রাণচাঞ্চল্যে ভরপুর হলেও ভেতর ছিল দিনভরই প্রাণহীন। সকাল ৯টার দিকে ভোট কেন্দ্রের মাঠ ছিল প্রায় ফাঁকা। কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার অজয় কুমার চৌধুরী বলেন, ‘সকালের দিকে এমনিতেই ভোটারদের উপসি'তি কম হয়। এ কেন্দ্রে সকালে উপসি'তি কমই ছিল। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা বৃদ্ধি পায়। বেলা ১১ টার দিক থেকে ভোটার উপসি'তি কিছু কিছু করে বাড়তে থাকলেও দুপুর দু’টা পর্যনত্ম ভোট পড়ে মোট ভোটের অর্ধেকের সামান্য বেশী’। তিনি জানান, নবাবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের ৩০৮৪ ভোটের মধ্যে দু’টা পর্যনত্ম পড়ে মাত্র ১৫৬০ ভোট।
এ সময় পর্যনত্ম ( দুপুর পর্যনত্ম) শহরের জেলা আদর্শ স্কুলে ৪২ ভাগ, শংকরবাটি ( হেফজুল উলুম) মাদ্রাসায় ৪১ ভাগ, আরামবাগ মাদ্রাসায় ৫০ ভাগ, শংকরবাটি পোলস্নাডাঙ্গা বিদ্যালয়ে ৪৫ ভাগ ভোট পড়ে। দুপুর পর্যনত্ম শহরের তাজকেরাতুন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কামাল উদ্দীন উচ্চ বিদ্যালয়সহ বেশ কয়েকটি কেন্দ্র ঘুরে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন ধরে ভোট দেয়ার দৃশ্য তেমন চোখে পড়েনি। এসব কেন্দ্রগুলোর কয়েকটিতে মহিলা ভোটারদের লাইন দেখা গেলেও পুরম্নষদের তা ছিলনা।
আরামবাগ মাদ্রাসা কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার ডা. এনামুল হক বলেন, ‘এই কেন্দ্রে মেয়েদের মুভমেন্ট মোটামুটি। তবে পুরম্নষদের একেবারেই কম। পুরম্নষদের মধ্যে বযস্ক ও অসুস'্যদের নিয়ে এসে ভোট দেয়াতে দেখা গেলেও অন্যান্য পুরম্নষ ভোটারদের সতস্ফুর্ততা কম’। এদিকে, শহরের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের উপসি'তি হতাশা বাঞ্জ্যক হলেও সদর উপজেলার চরাঞ্চলে ভোট গ্রহণ হয়ে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়েই। এ অঞ্চলে ভোটার উপসি'তি ছিল চোখে পড়ার মতই। চরাঞ্চলের দেবীনগর ইউনিয়নে খোজ নিয়ে জানা গেছে, ইউনিয়নের বালুয়াচরী রেজিঃ বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের মোট ২১১৫ ভোটের মধ্যে গ্রহণ হয়েছে ১৫০৮টি। তবে, শেষ পর্যনত্ম কেন্দ্রে ভেদে ভোট পড়েছে ৬০ ভাগের আশেপাশে।
শহরে ভোটারদের উৎসাহ কম হলেও নির্বাচনের প্রার্থীর কর্মী সমর্থকদের ছিল ব্যাপক তৎপরতা। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী আওয়ামীলীগ, বিএনপি ও জামায়াত সমর্থিত প্রার্থীর মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস আগে থেকে থাকায় স্ব স্ব প্রার্থীর কর্মী সমর্থকরা ব্যাপক তৎপরতায় অংশ নেয়। কেন্দ্রগুলোকে মাতিয়ে রাখে নিজ নিজ প্রার্থীর পড়্গে ভোট চাওয়ার মধ্যদিয়ে।
শহরের মানুষদের উপজেলা নির্বাচনের ভোট কেন আগ্রহ নেই এমন প্রশ্নের অনুসন্ধানে কথা হয় সাধারণ মানুষ ও ভোটারদের সঙ্গে। শহরের জামায়াত প্রধান এলাকা হিসেবে পরিচিত নামোশংকরবাটির আব্দুর রব বলেন, ‘নির্বাচনের দিন যতই ঘনিয়ে আসছিল হামারঘে মাঝে একটা অজানা আত্মংকের মাত্রাও বেড়েছে। নির্বাচনের ফলাফল কি হবে। আর এটা নিয়ে আবার কি ধরণে সংহিসতা হবে। ভোট দিয়্যা লাভ কি। এরকম দুশ্চিতায় হামরাকে তারা করেছে’। শহরের আরামবাগ এলাকার মনোয়ারম্নল ইসলাম বলেন, ‘ ৫ জানুয়ারি ফাঁকা ফিল্ডে গোল দিয়্যা এমপি হোইয়্যা যাওয়ার পরও এলাকায় শানিত্ম ছিল। এখন আবার রেসারেসির ভোট। তাই মনের মধ্যে আত্মংক নিয়ে সাধারণ মানুষ ভোট দিতে আগ্রহ দ্যাখাইছেনা’।
তবে বিভিন্ন সুত্র জানিয়েছে, অভ্যনত্মরিণ দ্বন্দ্বের কারণে আওয়ামীলীগ ও বিএনপি’র একাংশের শহরের অনেক ভোটার ভোট দিতেই আসেননি। দলীয় সূত্রগুলো বলছে, দু’ সংগঠনেরই দলীয় প্রার্থীকে ঘায়েল করতে এমন নিস্কিৃয় ভুমিকা পালন করেছে। শহর ও শহরতলীর কেন্দ্রগুলো পরিদর্শনকালে কেন্দ্রের আশেপাশে আওয়ামীলীগ ও বিএনপি’র নেতাদের চোখে পড়েনি।
আবার ভোটারদের অনাগ্রহ বিষয়ে ভিন্ন বিশেস্নষণেও করেছেন অনেকে। শহরের পাঠানপাড়ার ছাত্র আসাদুলস্নাহ, সিরাজপ-িতের গ্রামের সেলিম, ব্যবসায়ী মাসুদ রানা বলেন, ‘ বিকেলের দিকে ভোট দিয়েছি। তবে তেমন আগ্রহ ছিলনা। কারণ উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানদের পৌর এলাকায় উন্নয়ন করার কিছু থাকেনা। আবার ওরঘে তেমন ড়্গমতাও নাই। সবই এমপি’র ইশারায় হয়। তাই এ্যারাকে ভোট দেয়া না দেয়া সমানই’।
অন্যদিকে, অনেক ভোটার অনেকদিন পর শানিত্মপূর্ণভাবে ভোট দিতে পেরে সনত্মষ্টি প্রকাশ করেছেন। নামোশংকরবাটির শ্রমিক সেরাজুল ইসলাম, মসজিদপাড়ার আওয়াল, আরামবাগের শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘ জাতীয় নির্বাচন নিয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জে জ্বালাও-পোড়াওসহ টানা সংহিসতার পর উপজেলা নির্বাচনটা শানিত্মপূর্ণভাবে হচ্ছে তাতেই হামরা খুশি’।
প্রিজাইডিং অফিসার যখন এ তথ্য জানাচ্ছিলেন তখন দেখা গেল কেন্দ্রের পুরম্নষ বুথগুলো ভোটার শুণ্য। তবে, মহিলা বুথে হাতে গোনা ভোটার। চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের মধ্যে এক কেন্দ্রেই অধিক সংখ্যক ভোটারের কেন্দ্র নবাবগঞ্জ উচ্চ বিদল্যালয় (টাউন হাই স্কুল) ভোট কেন্দ্র। কেন্দ্রটিকে ঘিরে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভা সংলগ্ন সড়ক, কলোনীপাড়া মোড়, ভেলুর মোড়সহ ইসলামপুর সড়ক প্রার্থীদের শত শত কর্মী সমর্থকদের উচ্চাসে বিকেল পর্যনত্ম মুখরিত গোটা এলাকা। কেন্দ্রের বাইরের এলাকা কর্মীদের প্রাণচাঞ্চল্যে ভরপুর হলেও ভেতর ছিল দিনভরই প্রাণহীন। সকাল ৯টার দিকে ভোট কেন্দ্রের মাঠ ছিল প্রায় ফাঁকা। কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার অজয় কুমার চৌধুরী বলেন, ‘সকালের দিকে এমনিতেই ভোটারদের উপসি'তি কম হয়। এ কেন্দ্রে সকালে উপসি'তি কমই ছিল। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা বৃদ্ধি পায়। বেলা ১১ টার দিক থেকে ভোটার উপসি'তি কিছু কিছু করে বাড়তে থাকলেও দুপুর দু’টা পর্যনত্ম ভোট পড়ে মোট ভোটের অর্ধেকের সামান্য বেশী’। তিনি জানান, নবাবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রের ৩০৮৪ ভোটের মধ্যে দু’টা পর্যনত্ম পড়ে মাত্র ১৫৬০ ভোট।
এ সময় পর্যনত্ম ( দুপুর পর্যনত্ম) শহরের জেলা আদর্শ স্কুলে ৪২ ভাগ, শংকরবাটি ( হেফজুল উলুম) মাদ্রাসায় ৪১ ভাগ, আরামবাগ মাদ্রাসায় ৫০ ভাগ, শংকরবাটি পোলস্নাডাঙ্গা বিদ্যালয়ে ৪৫ ভাগ ভোট পড়ে। দুপুর পর্যনত্ম শহরের তাজকেরাতুন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কামাল উদ্দীন উচ্চ বিদ্যালয়সহ বেশ কয়েকটি কেন্দ্র ঘুরে ভোটারদের দীর্ঘ লাইন ধরে ভোট দেয়ার দৃশ্য তেমন চোখে পড়েনি। এসব কেন্দ্রগুলোর কয়েকটিতে মহিলা ভোটারদের লাইন দেখা গেলেও পুরম্নষদের তা ছিলনা।
আরামবাগ মাদ্রাসা কেন্দ্রের প্রিজাইডিং অফিসার ডা. এনামুল হক বলেন, ‘এই কেন্দ্রে মেয়েদের মুভমেন্ট মোটামুটি। তবে পুরম্নষদের একেবারেই কম। পুরম্নষদের মধ্যে বযস্ক ও অসুস'্যদের নিয়ে এসে ভোট দেয়াতে দেখা গেলেও অন্যান্য পুরম্নষ ভোটারদের সতস্ফুর্ততা কম’। এদিকে, শহরের কেন্দ্রগুলোতে ভোটারদের উপসি'তি হতাশা বাঞ্জ্যক হলেও সদর উপজেলার চরাঞ্চলে ভোট গ্রহণ হয়ে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়েই। এ অঞ্চলে ভোটার উপসি'তি ছিল চোখে পড়ার মতই। চরাঞ্চলের দেবীনগর ইউনিয়নে খোজ নিয়ে জানা গেছে, ইউনিয়নের বালুয়াচরী রেজিঃ বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের মোট ২১১৫ ভোটের মধ্যে গ্রহণ হয়েছে ১৫০৮টি। তবে, শেষ পর্যনত্ম কেন্দ্রে ভেদে ভোট পড়েছে ৬০ ভাগের আশেপাশে।
শহরে ভোটারদের উৎসাহ কম হলেও নির্বাচনের প্রার্থীর কর্মী সমর্থকদের ছিল ব্যাপক তৎপরতা। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী আওয়ামীলীগ, বিএনপি ও জামায়াত সমর্থিত প্রার্থীর মধ্যে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস আগে থেকে থাকায় স্ব স্ব প্রার্থীর কর্মী সমর্থকরা ব্যাপক তৎপরতায় অংশ নেয়। কেন্দ্রগুলোকে মাতিয়ে রাখে নিজ নিজ প্রার্থীর পড়্গে ভোট চাওয়ার মধ্যদিয়ে।
শহরের মানুষদের উপজেলা নির্বাচনের ভোট কেন আগ্রহ নেই এমন প্রশ্নের অনুসন্ধানে কথা হয় সাধারণ মানুষ ও ভোটারদের সঙ্গে। শহরের জামায়াত প্রধান এলাকা হিসেবে পরিচিত নামোশংকরবাটির আব্দুর রব বলেন, ‘নির্বাচনের দিন যতই ঘনিয়ে আসছিল হামারঘে মাঝে একটা অজানা আত্মংকের মাত্রাও বেড়েছে। নির্বাচনের ফলাফল কি হবে। আর এটা নিয়ে আবার কি ধরণে সংহিসতা হবে। ভোট দিয়্যা লাভ কি। এরকম দুশ্চিতায় হামরাকে তারা করেছে’। শহরের আরামবাগ এলাকার মনোয়ারম্নল ইসলাম বলেন, ‘ ৫ জানুয়ারি ফাঁকা ফিল্ডে গোল দিয়্যা এমপি হোইয়্যা যাওয়ার পরও এলাকায় শানিত্ম ছিল। এখন আবার রেসারেসির ভোট। তাই মনের মধ্যে আত্মংক নিয়ে সাধারণ মানুষ ভোট দিতে আগ্রহ দ্যাখাইছেনা’।
তবে বিভিন্ন সুত্র জানিয়েছে, অভ্যনত্মরিণ দ্বন্দ্বের কারণে আওয়ামীলীগ ও বিএনপি’র একাংশের শহরের অনেক ভোটার ভোট দিতেই আসেননি। দলীয় সূত্রগুলো বলছে, দু’ সংগঠনেরই দলীয় প্রার্থীকে ঘায়েল করতে এমন নিস্কিৃয় ভুমিকা পালন করেছে। শহর ও শহরতলীর কেন্দ্রগুলো পরিদর্শনকালে কেন্দ্রের আশেপাশে আওয়ামীলীগ ও বিএনপি’র নেতাদের চোখে পড়েনি।
আবার ভোটারদের অনাগ্রহ বিষয়ে ভিন্ন বিশেস্নষণেও করেছেন অনেকে। শহরের পাঠানপাড়ার ছাত্র আসাদুলস্নাহ, সিরাজপ-িতের গ্রামের সেলিম, ব্যবসায়ী মাসুদ রানা বলেন, ‘ বিকেলের দিকে ভোট দিয়েছি। তবে তেমন আগ্রহ ছিলনা। কারণ উপজেলা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানদের পৌর এলাকায় উন্নয়ন করার কিছু থাকেনা। আবার ওরঘে তেমন ড়্গমতাও নাই। সবই এমপি’র ইশারায় হয়। তাই এ্যারাকে ভোট দেয়া না দেয়া সমানই’।
অন্যদিকে, অনেক ভোটার অনেকদিন পর শানিত্মপূর্ণভাবে ভোট দিতে পেরে সনত্মষ্টি প্রকাশ করেছেন। নামোশংকরবাটির শ্রমিক সেরাজুল ইসলাম, মসজিদপাড়ার আওয়াল, আরামবাগের শরিফুল ইসলাম বলেন, ‘ জাতীয় নির্বাচন নিয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জে জ্বালাও-পোড়াওসহ টানা সংহিসতার পর উপজেলা নির্বাচনটা শানিত্মপূর্ণভাবে হচ্ছে তাতেই হামরা খুশি’।