বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে পালিত হয়েছে জাতির জনকের জন্মবার্ষিকী
বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের ৯৪তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস চাঁপাইনবাবগঞ্জে পালিত হয়েছে ।
সোমবার সকাল ৯টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে শিশু সমাবেশ শেষে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে আব্দুল মান্নান সেন্টু মার্কেটের সামনে এসে শেষ হয়। সেখানে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পন করেন, জেলা প্রশাসক সরদার সরাফত আলী। তিনি সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে দিনের কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের জন্ম না হলে হয়ত বাংলাদেশই হতনা উল্লেখ করে তিনি বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীনতার স্থপতি জাতির জনককে ঘাতকের নির্মম বুলেটে এই পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে হয়েছে। তাঁর মৃত্যু কোন স্বাভাবিক মৃত্যু ছিলনা। এই দুঃখ বাঙালি আজীবন লালন করবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, পুলিশ সুপার বশির আহম্মেদ পিপিএম, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ড. কেএম কামরুজ্জামান সেলিম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) নজরুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিএমডিএর নির্বাহী প্রকৌশলী আকবার আলী, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মমতাজ মহলসহ অন্যান্যরা।
অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে ছিল স্বেচ্ছায় রক্তদান, শিশু একাডেমী পরিচালিত শিশু বিকাশ ও প্রাক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দুঃস্থ শিশুদের আপ্যায়ন, চিত্রাংকন, রচনা, নৃত্য ও উপস্থিত বক্তৃতা প্রতিযোগিতা, এতিমখানা ও শিশু পরিবারে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন, সকল মসজিদ ও উপাসনালয়ে মিলাদ মাহফিল, দোয়া ও প্রার্থনা, আলোচনা, পুরস্কার বিতরণী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান এবং মুক্তিযুদ্ধের উপর প্রামাণ্য চলচ্চিত্র প্রদর্শন।
জেলা প্রশাসন আয়োজিত কর্মসূচিতে প্রশাসন ছাড়াও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
সোমবার সকাল ৯টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে শিশু সমাবেশ শেষে একটি বর্ণাঢ্য র্যালি বের হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে আব্দুল মান্নান সেন্টু মার্কেটের সামনে এসে শেষ হয়। সেখানে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পন করেন, জেলা প্রশাসক সরদার সরাফত আলী। তিনি সংক্ষিপ্ত বক্তব্যের মধ্য দিয়ে দিনের কর্মসূচির উদ্বোধন করেন। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের জন্ম না হলে হয়ত বাংলাদেশই হতনা উল্লেখ করে তিনি বলেন, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীনতার স্থপতি জাতির জনককে ঘাতকের নির্মম বুলেটে এই পৃথিবী থেকে বিদায় নিতে হয়েছে। তাঁর মৃত্যু কোন স্বাভাবিক মৃত্যু ছিলনা। এই দুঃখ বাঙালি আজীবন লালন করবে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, পুলিশ সুপার বশির আহম্মেদ পিপিএম, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আশরাফুল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) ড. কেএম কামরুজ্জামান সেলিম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) নজরুল ইসলাম, চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিএমডিএর নির্বাহী প্রকৌশলী আকবার আলী, জেলা শিশু বিষয়ক কর্মকর্তা শরিফুল ইসলাম, মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা মমতাজ মহলসহ অন্যান্যরা।
অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে ছিল স্বেচ্ছায় রক্তদান, শিশু একাডেমী পরিচালিত শিশু বিকাশ ও প্রাক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দুঃস্থ শিশুদের আপ্যায়ন, চিত্রাংকন, রচনা, নৃত্য ও উপস্থিত বক্তৃতা প্রতিযোগিতা, এতিমখানা ও শিশু পরিবারে উন্নতমানের খাবার পরিবেশন, সকল মসজিদ ও উপাসনালয়ে মিলাদ মাহফিল, দোয়া ও প্রার্থনা, আলোচনা, পুরস্কার বিতরণী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান এবং মুক্তিযুদ্ধের উপর প্রামাণ্য চলচ্চিত্র প্রদর্শন।
জেলা প্রশাসন আয়োজিত কর্মসূচিতে প্রশাসন ছাড়াও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।