কলেজ মোড়ে ছাত্রলীগ শিবির সংঘর্ষ > ১০ জন আহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জ শহরের সরকারী কলেজ মোড়ে বুধবার ছাত্রলীগ ও ছাত্র শিবিরের মধ্যে সংঘর্ষে ১০ জন আহত হয়েছে। এর মধ্যে ১ জনকে আশংকাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কলেজ মোড়ে আওয়ামীলীগ ও জাসদ সমর্থিত দুই ছাত্রলীগ ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের ব্যানারে শিবগঞ্জের ব্যবসায়ী নেতা এনামুল হত্যাকাণ্ডসহ সন্ত্রাসের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। কলেজের দিক থেকে জাসদ ছাত্রলীগ মিছিল শুরু করলে হটাৎ ছাত্রশিবির কর্মীরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় তারা অন্তত ২০টি ককটেল বিষ্ফোরণ ঘটায়। শুরু হয় উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ৩০ রাউন্ড গুলি ছোড়ে। প্রায় আধা ঘন্টার সংঘর্ষে কলেজ মাঠে বসে থাকা এক ছাত্রসহ ১০ জন আহত হয়। ককটেলের আঘাতে মারাত্মকভাবে আহত চাঁপাইনবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষ’র ছাত্র ও শহরের পাঠানপাড়া মহল্লার মামুনুর রশিদ মুনকে আশংকাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকীদের সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।সংঘর্ষকালে শাহরের ক্লাব সুপার
মার্কটের জামায়াত নেতা লতিফুর রহমানের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগ কমীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে ভাঙ্গচুর করে। এ ঘটনায় শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সদর থানার ওসি জসিম উদ্দীন জানান, পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ২জনকে আটক ও একটি অবিষ্ফোরিত ককটেল উদ্ধার করেছে।
পরে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ বিক্ষোভ মিছিল ও শহীদ সাটু হল মোড়ে সমাবেশ করে।
এদিকে, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ফাইজার রহমান কনক ও সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান আরমান এক বিবৃতিতে এ ঘটনায় শিবিরকে দায়ী করে বলেন, তাদের শান্তিপুর্ণ কর্মসুচিতে শিবির পেছন থেকে হামলা করে। িএতে তাদের সাত কমী আহত হয়েছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কলেজ মোড়ে আওয়ামীলীগ ও জাসদ সমর্থিত দুই ছাত্রলীগ ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের ব্যানারে শিবগঞ্জের ব্যবসায়ী নেতা এনামুল হত্যাকাণ্ডসহ সন্ত্রাসের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। কলেজের দিক থেকে জাসদ ছাত্রলীগ মিছিল শুরু করলে হটাৎ ছাত্রশিবির কর্মীরা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে অতর্কিত হামলা চালায়। এ সময় তারা অন্তত ২০টি ককটেল বিষ্ফোরণ ঘটায়। শুরু হয় উভয় পক্ষের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষ। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ৩০ রাউন্ড গুলি ছোড়ে। প্রায় আধা ঘন্টার সংঘর্ষে কলেজ মাঠে বসে থাকা এক ছাত্রসহ ১০ জন আহত হয়। ককটেলের আঘাতে মারাত্মকভাবে আহত চাঁপাইনবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের দ্বিতীয় বর্ষ’র ছাত্র ও শহরের পাঠানপাড়া মহল্লার মামুনুর রশিদ মুনকে আশংকাজনক অবস্থায় রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বাকীদের সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।সংঘর্ষকালে শাহরের ক্লাব সুপার
মার্কটের জামায়াত নেতা লতিফুর রহমানের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ছাত্রলীগ কমীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে ভাঙ্গচুর করে। এ ঘটনায় শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সদর থানার ওসি জসিম উদ্দীন জানান, পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে ২জনকে আটক ও একটি অবিষ্ফোরিত ককটেল উদ্ধার করেছে।
পরে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ বিক্ষোভ মিছিল ও শহীদ সাটু হল মোড়ে সমাবেশ করে।
এদিকে, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি ফাইজার রহমান কনক ও সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান আরমান এক বিবৃতিতে এ ঘটনায় শিবিরকে দায়ী করে বলেন, তাদের শান্তিপুর্ণ কর্মসুচিতে শিবির পেছন থেকে হামলা করে। িএতে তাদের সাত কমী আহত হয়েছে।