শিবগঞ্জে মামাকে হত্যার দায়ে ৩ ভাগ্নেসহ ৯ জনের যাবজ্জীবন
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে মামাকে হত্যার দায়ে তিন ভাগ্নেসহ ৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন রাজশাহীর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল। যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হল, নিহতের ভাগ্নে কাশিম আলী, কাজম ও আজম, তাদের আÍীয় মিন্টু, লালচাঁন, টয়েল, আবদুল লতিফ, বাদল আলী এবং তৌফিক। একই সঙ্গে আসামিদের প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। রোববার রাজশাহীর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক শামসুল আলম খান এ রায় ঘোষণা করেন। এছাড়া মামলার অপর দুই আসামি রানা ও বাবু ওরফে আবদুল হাইকে বেকসুর খালাস দেয়া হয়েছে। রায় ঘোষণার সময় সাজাপ্রাপ্ত নয় আসামির মধ্যে আট জন আদালতের কাঠগড়ায় হাজির ছিল।
মামলার রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী এন্তাজুল হক বাবু জানান, আমবাগানের মালিকানা নিয়ে দ্বন্দ্বের জের ধরে ২০০৯ সালের ১৬ জুন সকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার রসুলপুর গ্রামের ব্যবসায়ী মফিজ উদ্দিনকে কুপিয়ে হত্যা করে তার আপন তিন ভাগ্নেসহ অন্য আসামিরা।
এরপর ওই দিনই নিহতের ছেলে শামীম উদ্দিন বাদী হয়ে শিবগঞ্জ থানায় ১১ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা তদন্ত করে শিবগঞ্জ থানা পুলিশ চার আসামির বিরুদ্ধে চাঁপাইনবাবগঞ্জ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। তবে বাদী তাতে আপত্তি জানালে আদালত পুনরায় মামলাটি তদন্তের জন্য পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) দায়িত্ব দেন। সিআইডি পুলিশ মামলাটি তদন্ত করে ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। পরে মামলাটি চাঁপাইনবাবগঞ্জের আদালত থেকে রাজশাহী দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে হস্তান্তর করা হয়।
মামলার রাষ্ট্র পক্ষের আইনজীবী এন্তাজুল হক বাবু জানান, আমবাগানের মালিকানা নিয়ে দ্বন্দ্বের জের ধরে ২০০৯ সালের ১৬ জুন সকালে চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার রসুলপুর গ্রামের ব্যবসায়ী মফিজ উদ্দিনকে কুপিয়ে হত্যা করে তার আপন তিন ভাগ্নেসহ অন্য আসামিরা।
এরপর ওই দিনই নিহতের ছেলে শামীম উদ্দিন বাদী হয়ে শিবগঞ্জ থানায় ১১ জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা তদন্ত করে শিবগঞ্জ থানা পুলিশ চার আসামির বিরুদ্ধে চাঁপাইনবাবগঞ্জ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। তবে বাদী তাতে আপত্তি জানালে আদালত পুনরায় মামলাটি তদন্তের জন্য পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) দায়িত্ব দেন। সিআইডি পুলিশ মামলাটি তদন্ত করে ১১ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। পরে মামলাটি চাঁপাইনবাবগঞ্জের আদালত থেকে রাজশাহী দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে হস্তান্তর করা হয়।