ডিজিটাল প্লাটফর্মের ডিজিটাল মেলায় শুরুর দিনেই ব্যাপক সাড়া
করোনা ভাইরাসের কারণে এবছর মানুষের ভার্জচুয়ালী অংশ গ্রহণের সুযোগ দিয়ে শুরু হওয়া ডিজিটাল মেলায় প্রথম দিনেই ইতিবাচক সাড়া পড়েছে। বিপুলসংখ্যক ভিজিটর মেলায় তাদের অংশগ্রহণ তুলে ধরছেন।
ডিজিটাল মেলা উপলক্ষে সোমবার বিকেলে এক সেমিনারে এই তথ্য জানানো হয়। জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক এজেডএম নূরুল হক।
‘তথ্যপ্রযুক্তিই নাগরিক সেবা উন্নতকরণের মূল হাতিয়ার’ শীর্ষক এই সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন এবং মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক ও আইসিটি) একেএম তাজকির-উজ-জামান।
আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন, নবাবাগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. শংকর কুমার কুন্ডু, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক নজরুল ইসলামসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। এছাড়া জুম অনলাইন প্লাটফরমে যুক্ত হয়ে আলোচনায় অংশ নেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাজমুল ইসলাম সরকার ও ভোলাহাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজিবুল আলম, আম ব্যবসায়ী ইসমাইল খান শামীমসহ উদ্যোক্তারা। সেমিনার সঞ্চালনা করেন সহকারী কমিশনার (আইসটি) চন্দন কর।
জেলা প্রশাসক বলেন- ২০০৮ সালের বাংলাদেশ আর বর্তমান বাংলাদেশের মধ্যে আকাশ-জমিন পার্থক্য। এই এক যুগে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অনেকদূর এগিয়েছে বাংলাদেশ। ডিজিটালাইজেশনের সুবাদে দেশে আজ সকল সেক্টরে সেবার মান বৃদ্ধি পেয়েছে। ভূমি ব্যবস্থাপনায় আমূল পরিবর্তন হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি থেকে শুরু করে ফলাফল অনলাইনে করা হচ্ছে। সকল সেক্টরে দাপ্তরিক কার্যক্রম অনলাইনে সম্পন্ন হচ্ছে। ই-কমার্সের উন্নতি হয়েছে। করোনা পরিস্থিতিতে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনলাইনে পাঠদান করছে। সভা সেমিনার অনলাইনে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দেশ আজ হাতের মুঠোয় চলে এসেছে।
অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. শংকর কুমার কুন্ডু তার আলোচনায় জানান, অনলাইন ক্লাস গ্রহণে দেশে এক নম্বরে রয়েছে নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজ। সকল ক্লাসরুমে ওয়াইফাই চালু করা হয়েছে।
উপপরিচালক নজরুল ইসলাম বলেন- ই-সেবা চালু হওয়ায় কৃষকরা এখন মাঠে বসেই সব তথ্য জানতে পারছে।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক ও আইসিটি) এ.কে.এম. তাজকির-উজ-জামান জানান, অনলাইন ডিজিটাল মেলায় এখন পর্যন্ত শতাধিক ভিজিটর মতামত দিয়েছেন।
আম ব্যবসায়ী ইসমাইল খান শামীম জুমে যুক্ত হয়ে জানান, এবার করোনা পরিস্থিতিতে ১ হাজার ৪০০ শিক্ষিত বেকার যুবক অনলাইনে অর্ডার নিয়ে লাখ লাখ মণ আম চালান দিয়েছেন। এতে কৃষকরা আম বিক্রির সুযোগ পেয়েছে। এতে কৃষকরা লাভবান হয়েছেন। তা না হলে এবার কৃষকরা আম বিক্রি করতে পারতেন না। তিনি জানান, তার সংগঠনে ৪০০ সদস্য রয়েছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৯-০৬-২০
ডিজিটাল মেলা উপলক্ষে সোমবার বিকেলে এক সেমিনারে এই তথ্য জানানো হয়। জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন জেলা প্রশাসক এজেডএম নূরুল হক।
‘তথ্যপ্রযুক্তিই নাগরিক সেবা উন্নতকরণের মূল হাতিয়ার’ শীর্ষক এই সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন এবং মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক ও আইসিটি) একেএম তাজকির-উজ-জামান।
আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন, নবাবাগঞ্জ সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. শংকর কুমার কুন্ডু, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক নজরুল ইসলামসহ বিশিষ্ট ব্যক্তিরা। এছাড়া জুম অনলাইন প্লাটফরমে যুক্ত হয়ে আলোচনায় অংশ নেন সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাজমুল ইসলাম সরকার ও ভোলাহাট উপজেলা নির্বাহী অফিসার রাজিবুল আলম, আম ব্যবসায়ী ইসমাইল খান শামীমসহ উদ্যোক্তারা। সেমিনার সঞ্চালনা করেন সহকারী কমিশনার (আইসটি) চন্দন কর।
জেলা প্রশাসক বলেন- ২০০৮ সালের বাংলাদেশ আর বর্তমান বাংলাদেশের মধ্যে আকাশ-জমিন পার্থক্য। এই এক যুগে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অনেকদূর এগিয়েছে বাংলাদেশ। ডিজিটালাইজেশনের সুবাদে দেশে আজ সকল সেক্টরে সেবার মান বৃদ্ধি পেয়েছে। ভূমি ব্যবস্থাপনায় আমূল পরিবর্তন হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি থেকে শুরু করে ফলাফল অনলাইনে করা হচ্ছে। সকল সেক্টরে দাপ্তরিক কার্যক্রম অনলাইনে সম্পন্ন হচ্ছে। ই-কমার্সের উন্নতি হয়েছে। করোনা পরিস্থিতিতে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান অনলাইনে পাঠদান করছে। সভা সেমিনার অনলাইনে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। দেশ আজ হাতের মুঠোয় চলে এসেছে।
অধ্যক্ষ প্রফেসর ড. শংকর কুমার কুন্ডু তার আলোচনায় জানান, অনলাইন ক্লাস গ্রহণে দেশে এক নম্বরে রয়েছে নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজ। সকল ক্লাসরুমে ওয়াইফাই চালু করা হয়েছে।
উপপরিচালক নজরুল ইসলাম বলেন- ই-সেবা চালু হওয়ায় কৃষকরা এখন মাঠে বসেই সব তথ্য জানতে পারছে।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক ও আইসিটি) এ.কে.এম. তাজকির-উজ-জামান জানান, অনলাইন ডিজিটাল মেলায় এখন পর্যন্ত শতাধিক ভিজিটর মতামত দিয়েছেন।
আম ব্যবসায়ী ইসমাইল খান শামীম জুমে যুক্ত হয়ে জানান, এবার করোনা পরিস্থিতিতে ১ হাজার ৪০০ শিক্ষিত বেকার যুবক অনলাইনে অর্ডার নিয়ে লাখ লাখ মণ আম চালান দিয়েছেন। এতে কৃষকরা আম বিক্রির সুযোগ পেয়েছে। এতে কৃষকরা লাভবান হয়েছেন। তা না হলে এবার কৃষকরা আম বিক্রি করতে পারতেন না। তিনি জানান, তার সংগঠনে ৪০০ সদস্য রয়েছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২৯-০৬-২০