বরেন্দ্র অঞ্চলে পুরোদমে চলছে ধান কাটা ॥ নেই কৃষি শ্রমিকের সংকট
উত্তরের সীমান্ত জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জে বরেন্দ্র অঞ্চলের মাঠের পর মাঠজুড়ে সোনালী ধানের বিশাল সমারহ। চাঁপাইনবাবগঞ্জের বরেন্দ্র অঞ্চলের বিস্তৃণ জমিতে এখন পুরোদমে চলে ইরি-বোরো ধান কাটা। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবছর বোরো ধানের ফলন পাওয়া যাচ্ছে ভালই। গেল বছর কৃষি শ্রমিক নিয়ে চাষীরা বেকায়দায় পড়লেও ধান কাটতে এবছর শ্রমিকের কোন সংকট নেই। তবে, কৃষকের মনে আছে ধানের নায্য দাম নিয়ে শংকা।
করোনা পরিস্থিতির কারণে দেশের বিভিন্ন জেলায় কৃষি শ্রমিকের সংটক দেখা দিলেও চাঁপাইনবাবগঞ্জে এর চিত্র উল্টো। নিয়মিত কৃষি শ্রমিকের পাশাপাশি করোনার কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া বিভিন্ন পেশার অনেক শ্রমিক এবার যুক্ত হয়েছেন ধান কাটায়। সেই সঙ্গে রয়েছে কম্বাইন্ড হারভেস্টর মেশিনও।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার হোসেন ডাইং এলাকার শহিদুল ইসলাম বলেন, এবার মৌসুমের শুরু থেকে আবহাওয়া অনুকূলে থাকাসহ কৃষি উপকরণে সমস্যা না হওয়ায় ফলন পাওয়া যাচ্ছে আশানরূপ। তবে, ধান উঠলেই দাম কমে যায় এমন কথা উল্লেখ করে বলেন, কৃষকরা মারা যাবেনা তবে ক্ষতিগ্রস্থ হবে। লাভের মুখ দেখতে পাবেনা।
এদিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক নজরুল ইসলাম জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫ উপজেলায় আবাদ হওয়া ৪৭ হাজার ২৫০ হেক্টর জমি থেকে ২৫ লাখ মেট্রিক ট্রন চাল উৎপদানের লক্ষ মাত্রা ধরা হয়েছে। বড় ধরণের দুর্যোগ না হলে ফলনে ও ধান কাটাই কোন সমস্যা হবে না বলে মনে করেন তিনি।
তিনি বলেন, করোনার কারণে অনেক শ্রমিক বাড়িতে বসে আছেন। সেই সঙ্গে কৃষি শ্রমিক রয়েছে। পাশাপাশি ১৩টি কম্বাইন্ড হারভেস্টও ও ২ টি রিপার মেশিন ধান কাটাই নিয়োজিত রয়েছে। সেকারণে সময়ের মধ্যেই ধান কাটা শেষ হয়ে যাবে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১০-০৫-২০
করোনা পরিস্থিতির কারণে দেশের বিভিন্ন জেলায় কৃষি শ্রমিকের সংটক দেখা দিলেও চাঁপাইনবাবগঞ্জে এর চিত্র উল্টো। নিয়মিত কৃষি শ্রমিকের পাশাপাশি করোনার কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া বিভিন্ন পেশার অনেক শ্রমিক এবার যুক্ত হয়েছেন ধান কাটায়। সেই সঙ্গে রয়েছে কম্বাইন্ড হারভেস্টর মেশিনও।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার হোসেন ডাইং এলাকার শহিদুল ইসলাম বলেন, এবার মৌসুমের শুরু থেকে আবহাওয়া অনুকূলে থাকাসহ কৃষি উপকরণে সমস্যা না হওয়ায় ফলন পাওয়া যাচ্ছে আশানরূপ। তবে, ধান উঠলেই দাম কমে যায় এমন কথা উল্লেখ করে বলেন, কৃষকরা মারা যাবেনা তবে ক্ষতিগ্রস্থ হবে। লাভের মুখ দেখতে পাবেনা।
এদিকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক নজরুল ইসলাম জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ৫ উপজেলায় আবাদ হওয়া ৪৭ হাজার ২৫০ হেক্টর জমি থেকে ২৫ লাখ মেট্রিক ট্রন চাল উৎপদানের লক্ষ মাত্রা ধরা হয়েছে। বড় ধরণের দুর্যোগ না হলে ফলনে ও ধান কাটাই কোন সমস্যা হবে না বলে মনে করেন তিনি।
তিনি বলেন, করোনার কারণে অনেক শ্রমিক বাড়িতে বসে আছেন। সেই সঙ্গে কৃষি শ্রমিক রয়েছে। পাশাপাশি ১৩টি কম্বাইন্ড হারভেস্টও ও ২ টি রিপার মেশিন ধান কাটাই নিয়োজিত রয়েছে। সেকারণে সময়ের মধ্যেই ধান কাটা শেষ হয়ে যাবে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১০-০৫-২০