ক্রসফায়ারে গেল চরবাগডাঙ্গার শিশু রিমার ’ধর্ষক” তরিকুল
চাঁপাইনবাবগঞ্জর সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গায় সাত বছরের শিশুকন্যা মোসলেমা খাতুন রিমা ধর্ষণ ও হত্যার সন্দেহভাজন তরিকুল ইসলাম ওরফে সাদ্দাম বৃহস্পাতিবার চাঁপাইনবাবগঞ্জের সীমান্তবর্তী হরিসপুরে পুলিশের সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে মারা গেছেন। রাতে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। তরিকুল ইসলাম, চরবাগডাঙ্গার গড়াইপাড়ার নোমান আলীর ছেলে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফজল ই খুদা পলাশ জানান, তরিকুল ইসলাম সদর উপজেলার বকচর সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালানো চেষ্টা করছিলেন। এ সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়। আটকের পর তরিকুলকে নিয়ে পুলিশ তার সহযোগিদের ধরতে হরিসপুরের একটি আম বাগানে যায়। সেখানে পৌছামাত্রই তার সহযোগিরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালালে গুলিবিদ্ধ হয় তরিকুল। পরে তাকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনাস্থল থেকে একটি পিস্তল ও ৫ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।
একদিন নিখোঁজ থাকার পর গত মঙ্গলবার সকালে চরবাগডাঙ্গার একটি বাঁশবাগান থেকে পুলিশ মুসলেমা খাতুন রিমার মরদেহ উদ্ধার করে।
তরিকুল ইসলামই রিমাকে ধর্ষণের পর হত্যা করে বলে দাবি করেছে পুলিশ। পুলিশ জানায়, ঘটনার পর তরিকুলের বাড়িতে রিমার পরিধেয় কাপড় চোপড় এবং রক্তমাখা তরিকুলে লুঙ্গি পাওয়া যায়। ঘটনার আগের দিন তরিকুল তার স্ত্রী ও সন্তানদের মায়ের বাড়ি পাঠায়। এই সুযোগে ফাঁকা বাড়িতে রিমাকে ধরে নিয়ে এসে ধর্ষণের পর হত্যা করে। রিমাকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে হত্যার আলামত পাওয়া গেছে। পুলিশ আরো জানায়, তরিকুল ঘটনার পর এলাকা থেকে পলাতক ছিল।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২০-০২-২০
চাঁপাইনবাবগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফজল ই খুদা পলাশ জানান, তরিকুল ইসলাম সদর উপজেলার বকচর সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালানো চেষ্টা করছিলেন। এ সময় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তাকে আটক করা হয়। আটকের পর তরিকুলকে নিয়ে পুলিশ তার সহযোগিদের ধরতে হরিসপুরের একটি আম বাগানে যায়। সেখানে পৌছামাত্রই তার সহযোগিরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছুড়ে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালালে গুলিবিদ্ধ হয় তরিকুল। পরে তাকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন। ঘটনাস্থল থেকে একটি পিস্তল ও ৫ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।
একদিন নিখোঁজ থাকার পর গত মঙ্গলবার সকালে চরবাগডাঙ্গার একটি বাঁশবাগান থেকে পুলিশ মুসলেমা খাতুন রিমার মরদেহ উদ্ধার করে।
তরিকুল ইসলামই রিমাকে ধর্ষণের পর হত্যা করে বলে দাবি করেছে পুলিশ। পুলিশ জানায়, ঘটনার পর তরিকুলের বাড়িতে রিমার পরিধেয় কাপড় চোপড় এবং রক্তমাখা তরিকুলে লুঙ্গি পাওয়া যায়। ঘটনার আগের দিন তরিকুল তার স্ত্রী ও সন্তানদের মায়ের বাড়ি পাঠায়। এই সুযোগে ফাঁকা বাড়িতে রিমাকে ধরে নিয়ে এসে ধর্ষণের পর হত্যা করে। রিমাকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে হত্যার আলামত পাওয়া গেছে। পুলিশ আরো জানায়, তরিকুল ঘটনার পর এলাকা থেকে পলাতক ছিল।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ২০-০২-২০