ইতিহাসে এই প্রথম পৌরসভার সব কেন্দ্রেই ধানের শীষ প্রথম > সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের পোল্লাডাঙ্গা গ্রাম। ভোট কেন্দ্রের নাম শংকরবাটি উচ্চ বিদ্যালয়, পোল্লাডাঙ্গা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ। ৭০ সালের নির্বাচন থেকে সব নির্বাচনেই এই নৌকা প্রতিক প্রথম স্থান দখলে রেখে এসেছিল। এমনকি চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার চেয়ারম্যান পদের উপনির্বাচনে সে সময়ের পৌর এলাকার ৪৪ টি ভোট কেন্দ্রে আওয়ামী লীগ নেতা বর্তমানে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মইনুদ্দীন মন্ডল ৪৩টি কেন্দ্রে তৃতীয় ও চতুর্থ হলেও একমাত্র পোল্লাডাঙ্গা কেন্দ্রেই প্রথম স্থান লাভ করেছিলেন। প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা অধ্যাপক জিকেএম শামসুল হুদা পোল্লাডাঙ্গা গ্রামে আওয়ামী লীগের অবস্থান ধরে রেখেছিলেন। এখন পৌরসভায় কেন্দ্র বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৫ তে। ৫৫ কেন্দ্রের সেই পোল্লাডাঙ্গা কেন্দ্রে এবারই প্রথম মাত্র ১৬ ভোটের ব্যবধানে নৌকা দ্বিতীয় হয়েছে। ধানের শীষ প্রতিকের প্রার্থী তসিকুল ইসলাম তসি পেয়েছেন ২৯১ ভোট, নৌকা প্রতিকে প্রার্থী এ্যাড নজরুল ইসলাম পেয়েছেন ২৭৫ ভোট আর আনারস প্রতিকের আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জিয়াউর রহমান তোতা পেয়েছেন ১০৯ ভোট।
গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান ও দু’ ভাইস চেয়ারম্যান পদ নিয়ে পুরো প্যানেলে পাস করা জামায়াত এবার তাদের প্রার্থী দেননি। জামায়াতের প্রতিদ্বন্দ্বিতা বিহীন এই নির্বাচনে ইতিহাসে এবারই প্রথম ধানের শীষ প্রতিক সব ক’টি কেন্দ্রেই প্রথম হয়েছে।
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার নির্বাচনী ফলাফল অনুযায়ী পৌরসভার সব কেন্দ্রে প্রথম স্থান লাভকারী ধানের শীষ প্রতিকে প্রার্থী তসিকুল ইসলাম তসি পৌরসভায় পেয়েছেন ৩৬,৪৭৮ ভোট। ৫৫ কেন্দ্রের মধ্যে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আনারস প্রতিকের জিয়াউর রহমান তোতা ৩৪ টি কেন্দ্রে দ্বিতীয় ও ২১ টি কেন্দ্রে তৃতীয় স্থান লাভ করেছেন। পৌর এলাকায় তার ভোটের প্রাপ্তি ৯,৯৬০ টি। চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার উপ নির্বাচনের মত এবারই প্রথম পৌর এলাকার কেন্দ্রের মধ্যে অধিক সংখ্যক কেন্দ্রে নৌকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। পৌরসভার মোট কেন্দ্রের ২২ টিতে নৌকা প্রতিক দ্বিতীয় ও ৩৩ টিতে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। পৌরসভায় নৌকা প্রতিক পেয়েছে মোট ৮,৫৯৪ টি ভোট।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, এবারের নির্বাচনে প্রথম থেকেই ধানের শীষ প্রতিকের ভোটাররা ছিলেন বেশ সক্রিয়। ভোটের দিন তাদের ছিল ‘সরব’ উপস্থিতি। সে তুলনায় ‘উদাসিন’ ছিলেন নৌকার ভোটাররা। নির্বাচনে পৌর এলাকার বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে, জামায়াতের নেতৃস্থানীয় পর্যায়ের ভোটারদের ভোটদানে দেখা না গেলেও জামায়াতের ‘মুখচেনা’ বহু ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।
নির্বাচনী ফলাফলে দেখা গেছে, ৭/৮ টি কেন্দ্রে নৌকা ও আনারসের সঙ্গে ধানের শীষের ভোটের পার্থক্য ব্যাপক। নয়াগোলা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ধানের শীষ ১,১০২ ভোট পেয়েছে। সেখানে দ্বিতীয় স্থানে থাকা আনারস পেয়েছে ১৮৩ ভোট আর নৌকা পেয়েছে ১২২ ভোট। একইভাবে ভকেশনাল কেন্দ্রে ধানের শীষ ১,০৬৮ ভোট পেয়েছে। এই কেন্দ্রে আনারসের সঙ্গে মাত্র ৩ ভোটের ব্যবধানে দ্বিতীয় স্থানে থাকা নৌকা প্রতিক পেয়েছে ১৮৪ ভোট আর আনারাস পেয়েছে ১৮১ ভোট। দক্ষিণ চরাগ্রাম প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ধানের শীষ পেয়েছে ১,২১৪ ভোট। আনারস ২৭৫ ভোট আর নৌকা ১৭৮ ভোট পেয়েছে। শংকরবাটি কাটাবাগান প্রাথমিক বিদ্যালয় ধানের শীষ পেয়েছে ৯১৩ ভোট। আনারস ১৯০ ভোট আর নৌকা ১৫৪ ভোট পেয়েছে। শংকরবাটি ২ নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধানের শীষ ৯১১ ভোট পেয়েছে। আনারস পেয়েছে ২৯৪ ভোট আর নৌকা পেয়েছে ১৯১ ভোট। হরিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ধানের শীষ পেয়েছে ১,০২৩ ভোট। আনারস পেয়েছে ২৩২ ভোট আর নৌকা ১৩৩ ভোট। উপ রাজারামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধানের শীষ পেয়েছে ১,২৮৪ ভোট। আনারস পেয়েছে ২৩০ ভোট আর নৌকা পেয়েছে ১২২ ভোট। জোরগাছি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধানের শীষ পেয়েছে ১,০৫৩ ভোট। নৌকা পেয়েছে ১৬৮ ভোট আর আনারস পেয়েছে ১৩৭ ভোট। শংকরবাটি প্রাথমিক বিদ্যালয় বটতলাহাট কেন্দ্রে ধানের শীষ পেয়েছে ৬৭৬ ভোট। নৌকা পেযেছে ১৯০ ভোট আর আনারস ১৪৩ ভোট। জেলা আদর্শ স্কুল সোনার মোড় পুরুষ কেন্দ্রে ধানের শীষ পেয়েছে ৪৬১ ভোট। আনারস পেয়েছে ৩৩৫ ভোট আর নৌকা ১৭৫ ভোট। মাঝপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয মহিলা কেন্দ্রে ধানের শীষ পেয়েছে ৫৭৯ ভোট। দ্বিতীয় স্থানে থাকা আনারস পেয়েছে ২০৪ ভোট আর নৌকা পেয়েছে ১৩০ ভোট। সেহালা জগদিস প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধানের শীষ ১,০৫৯ ভোট। আনারস ১৭১ ভোট আর নৌকা ১২৭ ভোট পেয়েছে।
এদিকে কম ব্যবধানের কেন্দ্রগুলোর মধ্যে রয়েছে, শংকরবাটি উচ্চ বিদ্যালয় পোল্লাডাঙ্গা কেন্দ্র। এখানে নৌকার চেয়ে মাত্র ১৬টি ভোট ধানের শীষ বেশি পেয়েছে। ধানের শীষ পেয়েছে ২৯১ ভোট। নৌকা পেয়েছে ২৭৫ ভোট আর আনারস পেয়েছে ১০৯ ভোট। এইকেন্দ্রে বাতিল ভোটের সংখ্যা ২৩। সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ধানের শীষ ৩৮১ ভোট পেয়েছে। আনারস পেয়েছে ৩১৪ ভোট আর নৌকা পেয়েছে ২৩৩ ভোট। কামাল উদ্দীন বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে ধানের শীষ ২২৫ ভোট পেয়েছে। ১১৬ পেয়েছে আনারাস আর নৌকা পেয়েছে ১০০ ভোট। গ্রীণ ভিউ উচ্চ বিদ্যালয়ে ২১৮ ভোট পেয়েছে ধানের শীষ। নৌকা পেয়েছে ২০৫ ভোট আর আনারস পেয়েছে ১১৪ ভোট। স্বরূপনগর তাজকেরাতুন বিদ্যালয়ে ধানের শীষ পেয়েছে ২৮৩ ভোট। দ্বিতীয় স্থানে থাকা আনারস পেয়েছে ১৬৮ ভোট এবং নৌকা ১৩৮ ভোট পেয়েছে।
অন্যদিকে, পৌরসভার একমাত্র কেন্দ্র যেখানে যৌথভাবে দ্বিতীয় স্থানে আছে নৌকা আর আনারস। হালুয়াবান্ধা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নৌকা ৪৩ আনারস ৪৩ ভোট পেয়েছে। ধানের শীষ পেয়েছে ৩৪৪ ভোট।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৮-১০-১৯
গত উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের বিপুল ভোটে চেয়ারম্যান ও দু’ ভাইস চেয়ারম্যান পদ নিয়ে পুরো প্যানেলে পাস করা জামায়াত এবার তাদের প্রার্থী দেননি। জামায়াতের প্রতিদ্বন্দ্বিতা বিহীন এই নির্বাচনে ইতিহাসে এবারই প্রথম ধানের শীষ প্রতিক সব ক’টি কেন্দ্রেই প্রথম হয়েছে।
উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার নির্বাচনী ফলাফল অনুযায়ী পৌরসভার সব কেন্দ্রে প্রথম স্থান লাভকারী ধানের শীষ প্রতিকে প্রার্থী তসিকুল ইসলাম তসি পৌরসভায় পেয়েছেন ৩৬,৪৭৮ ভোট। ৫৫ কেন্দ্রের মধ্যে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আনারস প্রতিকের জিয়াউর রহমান তোতা ৩৪ টি কেন্দ্রে দ্বিতীয় ও ২১ টি কেন্দ্রে তৃতীয় স্থান লাভ করেছেন। পৌর এলাকায় তার ভোটের প্রাপ্তি ৯,৯৬০ টি। চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভার উপ নির্বাচনের মত এবারই প্রথম পৌর এলাকার কেন্দ্রের মধ্যে অধিক সংখ্যক কেন্দ্রে নৌকা তৃতীয় স্থানে রয়েছে। পৌরসভার মোট কেন্দ্রের ২২ টিতে নৌকা প্রতিক দ্বিতীয় ও ৩৩ টিতে তৃতীয় স্থানে রয়েছে। পৌরসভায় নৌকা প্রতিক পেয়েছে মোট ৮,৫৯৪ টি ভোট।
সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, এবারের নির্বাচনে প্রথম থেকেই ধানের শীষ প্রতিকের ভোটাররা ছিলেন বেশ সক্রিয়। ভোটের দিন তাদের ছিল ‘সরব’ উপস্থিতি। সে তুলনায় ‘উদাসিন’ ছিলেন নৌকার ভোটাররা। নির্বাচনে পৌর এলাকার বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে, জামায়াতের নেতৃস্থানীয় পর্যায়ের ভোটারদের ভোটদানে দেখা না গেলেও জামায়াতের ‘মুখচেনা’ বহু ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।
নির্বাচনী ফলাফলে দেখা গেছে, ৭/৮ টি কেন্দ্রে নৌকা ও আনারসের সঙ্গে ধানের শীষের ভোটের পার্থক্য ব্যাপক। নয়াগোলা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ধানের শীষ ১,১০২ ভোট পেয়েছে। সেখানে দ্বিতীয় স্থানে থাকা আনারস পেয়েছে ১৮৩ ভোট আর নৌকা পেয়েছে ১২২ ভোট। একইভাবে ভকেশনাল কেন্দ্রে ধানের শীষ ১,০৬৮ ভোট পেয়েছে। এই কেন্দ্রে আনারসের সঙ্গে মাত্র ৩ ভোটের ব্যবধানে দ্বিতীয় স্থানে থাকা নৌকা প্রতিক পেয়েছে ১৮৪ ভোট আর আনারাস পেয়েছে ১৮১ ভোট। দক্ষিণ চরাগ্রাম প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ধানের শীষ পেয়েছে ১,২১৪ ভোট। আনারস ২৭৫ ভোট আর নৌকা ১৭৮ ভোট পেয়েছে। শংকরবাটি কাটাবাগান প্রাথমিক বিদ্যালয় ধানের শীষ পেয়েছে ৯১৩ ভোট। আনারস ১৯০ ভোট আর নৌকা ১৫৪ ভোট পেয়েছে। শংকরবাটি ২ নং সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধানের শীষ ৯১১ ভোট পেয়েছে। আনারস পেয়েছে ২৯৪ ভোট আর নৌকা পেয়েছে ১৯১ ভোট। হরিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ধানের শীষ পেয়েছে ১,০২৩ ভোট। আনারস পেয়েছে ২৩২ ভোট আর নৌকা ১৩৩ ভোট। উপ রাজারামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধানের শীষ পেয়েছে ১,২৮৪ ভোট। আনারস পেয়েছে ২৩০ ভোট আর নৌকা পেয়েছে ১২২ ভোট। জোরগাছি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধানের শীষ পেয়েছে ১,০৫৩ ভোট। নৌকা পেয়েছে ১৬৮ ভোট আর আনারস পেয়েছে ১৩৭ ভোট। শংকরবাটি প্রাথমিক বিদ্যালয় বটতলাহাট কেন্দ্রে ধানের শীষ পেয়েছে ৬৭৬ ভোট। নৌকা পেযেছে ১৯০ ভোট আর আনারস ১৪৩ ভোট। জেলা আদর্শ স্কুল সোনার মোড় পুরুষ কেন্দ্রে ধানের শীষ পেয়েছে ৪৬১ ভোট। আনারস পেয়েছে ৩৩৫ ভোট আর নৌকা ১৭৫ ভোট। মাঝপাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয মহিলা কেন্দ্রে ধানের শীষ পেয়েছে ৫৭৯ ভোট। দ্বিতীয় স্থানে থাকা আনারস পেয়েছে ২০৪ ভোট আর নৌকা পেয়েছে ১৩০ ভোট। সেহালা জগদিস প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধানের শীষ ১,০৫৯ ভোট। আনারস ১৭১ ভোট আর নৌকা ১২৭ ভোট পেয়েছে।
এদিকে কম ব্যবধানের কেন্দ্রগুলোর মধ্যে রয়েছে, শংকরবাটি উচ্চ বিদ্যালয় পোল্লাডাঙ্গা কেন্দ্র। এখানে নৌকার চেয়ে মাত্র ১৬টি ভোট ধানের শীষ বেশি পেয়েছে। ধানের শীষ পেয়েছে ২৯১ ভোট। নৌকা পেয়েছে ২৭৫ ভোট আর আনারস পেয়েছে ১০৯ ভোট। এইকেন্দ্রে বাতিল ভোটের সংখ্যা ২৩। সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্রে ধানের শীষ ৩৮১ ভোট পেয়েছে। আনারস পেয়েছে ৩১৪ ভোট আর নৌকা পেয়েছে ২৩৩ ভোট। কামাল উদ্দীন বালিকা বিদ্যালয় কেন্দ্রে ধানের শীষ ২২৫ ভোট পেয়েছে। ১১৬ পেয়েছে আনারাস আর নৌকা পেয়েছে ১০০ ভোট। গ্রীণ ভিউ উচ্চ বিদ্যালয়ে ২১৮ ভোট পেয়েছে ধানের শীষ। নৌকা পেয়েছে ২০৫ ভোট আর আনারস পেয়েছে ১১৪ ভোট। স্বরূপনগর তাজকেরাতুন বিদ্যালয়ে ধানের শীষ পেয়েছে ২৮৩ ভোট। দ্বিতীয় স্থানে থাকা আনারস পেয়েছে ১৬৮ ভোট এবং নৌকা ১৩৮ ভোট পেয়েছে।
অন্যদিকে, পৌরসভার একমাত্র কেন্দ্র যেখানে যৌথভাবে দ্বিতীয় স্থানে আছে নৌকা আর আনারস। হালুয়াবান্ধা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নৌকা ৪৩ আনারস ৪৩ ভোট পেয়েছে। ধানের শীষ পেয়েছে ৩৪৪ ভোট।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১৮-১০-১৯