অস্ত্র ও মাদক মামলায় দু’জনের ১০ বছর কারাদন্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে দায়ের করা পৃথক দুই মামলায় দু’জনকে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদন্ড দিয়েছে আদালত। এদের মধ্যে অস্ত্র আইনে দন্ডিতকে একই মামলার পৃথক ধারায় আরও ৭ বছর কারাদন্ড দেয়া হয়। অস্ত্র আইনের দুই ধারার দুই সাজা একত্রে কার্যকর হবে বলে রায়ে উল্লেখ করেছেন বিচারক। এছাড়া মাদক আইনে দন্ডিতকে ১০ হাজার টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে ৬ মাস বিনাশ্রম কারাদন্ডেরও আদেশ দেয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ অতিরিক্ত দায়রা জজ ও ষ্পেশাল ট্রাইবুনাল-২ এর বিচারক শওকত আলী আসামীদের অনুপস্থিতিতে এই রায়গুলো ঘোষণা করেন।
অস্ত্র মামলায় দন্ডিত হয়েছেন জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার ছোট হাদিনগর গ্রামের কফিলউদ্দিনের ছেলে জিয়াউর রহমান(৩৮)। মাদক মামলায় দন্ডিত হয়েছেন সদর উপজেলার বাখেরআলী গ্রামের আমিনুল ইসলামের ছেলে আশরাফুল ইসলাম(৩৫)।
সরকারী কৌসুলী আঞ্জুমান আরা বেগম জানান, ২০১৬ সালের ৮ জানুয়ারী শিবগঞ্জের শ্যামপুর ইউনিয়নের কয়লারদিয়াড় এলাকায় পুলিশ অভিযানে ২টি বিদেশী পিস্তল, ৪টি ম্যাগজিন ও ১০ রাউন্ড গুলিসহ গ্রেপ্তার হন জিয়াউর। এঘটনায় ওইদিন শিবগঞ্জ থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক(এসআই) মাহফুজ আলম শিবগঞ্জ থানায় অস্ত্র আইনের ১৯ এ/ ১৯ (১) (এফ) ধারায় মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও শিবগঞ্জ থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক(এসআই) হাফিজুর রহমান ২০১৬ সালের ৮ফেব্রুয়রী জিযাউর রহমানকে একমাত্র আসামী করে আদালতে চার্যশীট দাখিল করেন। ৮ জনের সাক্ষ্য,প্রমাণ ও শুনানী শেষে ষ্পেশাল ট্রাইবুনাল-২ বিচারক শওকত আলী আসামীকে ১৯ (এ ) ধারায় ১০ বছর ও ১৯ (১) (এফ) ধারায় ৭ বছর কারাদন্ড দেন।
অপর মামলায়,২০১৬ সালের ৩০ আগস্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ র্যাব ক্যাম্পের অভিযানে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা বাখেরআলী বিট/খাটাল এলাকা থেকে ১৭৩৫ পিস ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার হন আশরাফুল ইসলাম। এঘটনায় ওইদিন র্যাবের ডিএডি বেলাল হোসেন সদর থানায় মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও সদর থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক(এসআই) মাহবুবুর রহমান ২০১৬ সালের ৩১ অক্টোবর আশরাফুলকে একমাত্র অভিযুক্ত করে আদালতে চার্যশীট দাখিল করেন। ৭ জনের সাক্ষ্য,প্রশাণ ও শুনানী শেষে অতিরিক্ত দায়রা জজ শওকত আলী আসামীকে ১০ বছর কারাদন্ড,১০ হাজার টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদন্ডে দন্ডিত করেন।
সরকারী কৌসুলী জানান, গ্রেপ্তারের পর জামিন নিয়ে উভয় আসামী পলাতক থাকায় তাদের অনুপস্থিতিতেই বিচার কাজ সম্পন্ন করেন আদালত।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ৩০-০৭-১৯
মঙ্গলবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ অতিরিক্ত দায়রা জজ ও ষ্পেশাল ট্রাইবুনাল-২ এর বিচারক শওকত আলী আসামীদের অনুপস্থিতিতে এই রায়গুলো ঘোষণা করেন।
অস্ত্র মামলায় দন্ডিত হয়েছেন জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার ছোট হাদিনগর গ্রামের কফিলউদ্দিনের ছেলে জিয়াউর রহমান(৩৮)। মাদক মামলায় দন্ডিত হয়েছেন সদর উপজেলার বাখেরআলী গ্রামের আমিনুল ইসলামের ছেলে আশরাফুল ইসলাম(৩৫)।
সরকারী কৌসুলী আঞ্জুমান আরা বেগম জানান, ২০১৬ সালের ৮ জানুয়ারী শিবগঞ্জের শ্যামপুর ইউনিয়নের কয়লারদিয়াড় এলাকায় পুলিশ অভিযানে ২টি বিদেশী পিস্তল, ৪টি ম্যাগজিন ও ১০ রাউন্ড গুলিসহ গ্রেপ্তার হন জিয়াউর। এঘটনায় ওইদিন শিবগঞ্জ থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক(এসআই) মাহফুজ আলম শিবগঞ্জ থানায় অস্ত্র আইনের ১৯ এ/ ১৯ (১) (এফ) ধারায় মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও শিবগঞ্জ থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক(এসআই) হাফিজুর রহমান ২০১৬ সালের ৮ফেব্রুয়রী জিযাউর রহমানকে একমাত্র আসামী করে আদালতে চার্যশীট দাখিল করেন। ৮ জনের সাক্ষ্য,প্রমাণ ও শুনানী শেষে ষ্পেশাল ট্রাইবুনাল-২ বিচারক শওকত আলী আসামীকে ১৯ (এ ) ধারায় ১০ বছর ও ১৯ (১) (এফ) ধারায় ৭ বছর কারাদন্ড দেন।
অপর মামলায়,২০১৬ সালের ৩০ আগস্ট চাঁপাইনবাবগঞ্জ র্যাব ক্যাম্পের অভিযানে সদর উপজেলার চরবাগডাঙ্গা বাখেরআলী বিট/খাটাল এলাকা থেকে ১৭৩৫ পিস ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার হন আশরাফুল ইসলাম। এঘটনায় ওইদিন র্যাবের ডিএডি বেলাল হোসেন সদর থানায় মামলা করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও সদর থানার তৎকালীন উপপরিদর্শক(এসআই) মাহবুবুর রহমান ২০১৬ সালের ৩১ অক্টোবর আশরাফুলকে একমাত্র অভিযুক্ত করে আদালতে চার্যশীট দাখিল করেন। ৭ জনের সাক্ষ্য,প্রশাণ ও শুনানী শেষে অতিরিক্ত দায়রা জজ শওকত আলী আসামীকে ১০ বছর কারাদন্ড,১০ হাজার টাকা অর্থদন্ড অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদন্ডে দন্ডিত করেন।
সরকারী কৌসুলী জানান, গ্রেপ্তারের পর জামিন নিয়ে উভয় আসামী পলাতক থাকায় তাদের অনুপস্থিতিতেই বিচার কাজ সম্পন্ন করেন আদালত।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ৩০-০৭-১৯