মই ও ট্রাক্টও দিয়ে ভোলাহাটে ১৮ বিঘা জমির বোরো ধান নষ্ট
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভোলাহাট উপজেলায় রোপিত ১৮ বিঘা জমির বোরো ধান নষ্ট করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় আদালতে মামলা করেছে ক্ষতিগ্রস্থরা। মুশরীভূজা গ্রামের ওয়জুদ্দিনের ছেলে আশরাফুল বাদি হয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিজ্ঞ আমলী আদালত“গ” অঞ্চলে মামলা করেছেন।
মামলার ও এলাকাবাসির সূত্রে জানা গেছে, ২ জানুয়ারী ভোর ৭টা হতে ৯টার মধ্যে পূর্ব শ্র“তার জের ধরে মুশরীভূজা গ্রামের মৃতঃ দাউদ আলীর ছেলে রবিউল ইসলামের নেতৃত্বে ৩৪/৩৫জনের একটি সন্ত্রাসী দল বিলভাতিয়া মৌজার এসএ খতিয়ন নং-১, আরএস-১ ও ৩৪৮, এসএ দাগ-৯০৫৯, হাল দাগ-৬৬৭৪, রকম-ধানী, পরিমাণ-৯.১৪ এর মধ্যে ১৮ বিঘা জমির রোপিত বোরো ধান মহিষের সাহায্যে মই ও ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করে ফেলে। পরে বাদি জানতে পেরে তার লোকজন নিয়ে ঘটনাস্থলে গেলে তারা তাদের বিভিন্ন দেশী অস্ত্রযস্ত্রে পিটিয়ে বেশ ক’জনকে জখম করে। তাছাড়া বাদিকে জমিতে চাষাবাদ না করার হুঁসিয়ারী দিয়ে আসে। এ ঘটনায় বাদির দেড় লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি ও ৫৪ হাজার টাকা ছিন্তাই ও ৩টি নন জুডিসিয়াল ষ্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করিয়ে নেয়। জমির মালিক বাদি ও তার স্বজনেরা স্থানীয় পুলিশের কাছে আইনী সহায়তা চাইতে গেলে তাদের কোন প্রকার আইনী সহায়তা না দেয়ার অভিযোগ করেন। পরে আশরাফুল বাদি হয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিজ্ঞ আমলী আদালত“গ”অঞ্চলে ১৬জনসহ আরো অজ্ঞাত ১৫/২০ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনায় সরজমিন গিয়ে নষ্ট হওয়া বোরো জমির পাশের কৃষক ও গভীর নলক’প ড্রাইভার বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করেন। এ ব্যাপারে মামলার ৩ নং আসামী মিজানুর রহমান বলেন, বিরোধীয় জমির পৈতৃক সূত্রে তারই মালিক। মামলার বাদি ১৯৮৩ সালে প্রভাক দেখিয়ে বন্দোবস্ত করে নেয়। জমির ব্যাপারে আদালতে দফায় দফায় আদালতে মামলা হলেও রায় তাদের পক্ষে বলে দাবী করেন। তিনি বলেন, বাদি তাদের রায়ের বিপরীতে উচ্চ আদালতে আপীলের করেছে বলে জানায়।
এ ব্যাপারে অফিসার ইনর্চাজ মহসীন আলী জানায়, আদালত মামলার বাদি আশরাফুল আইনের আশ্রয় নিতে থানায় আসেনি আসলে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হতো বলে জানান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, ভোলাহাট/ ০৯-০১-১৫
মামলার ও এলাকাবাসির সূত্রে জানা গেছে, ২ জানুয়ারী ভোর ৭টা হতে ৯টার মধ্যে পূর্ব শ্র“তার জের ধরে মুশরীভূজা গ্রামের মৃতঃ দাউদ আলীর ছেলে রবিউল ইসলামের নেতৃত্বে ৩৪/৩৫জনের একটি সন্ত্রাসী দল বিলভাতিয়া মৌজার এসএ খতিয়ন নং-১, আরএস-১ ও ৩৪৮, এসএ দাগ-৯০৫৯, হাল দাগ-৬৬৭৪, রকম-ধানী, পরিমাণ-৯.১৪ এর মধ্যে ১৮ বিঘা জমির রোপিত বোরো ধান মহিষের সাহায্যে মই ও ট্রাক্টর দিয়ে নষ্ট করে ফেলে। পরে বাদি জানতে পেরে তার লোকজন নিয়ে ঘটনাস্থলে গেলে তারা তাদের বিভিন্ন দেশী অস্ত্রযস্ত্রে পিটিয়ে বেশ ক’জনকে জখম করে। তাছাড়া বাদিকে জমিতে চাষাবাদ না করার হুঁসিয়ারী দিয়ে আসে। এ ঘটনায় বাদির দেড় লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি ও ৫৪ হাজার টাকা ছিন্তাই ও ৩টি নন জুডিসিয়াল ষ্ট্যাম্পে স্বাক্ষর করিয়ে নেয়। জমির মালিক বাদি ও তার স্বজনেরা স্থানীয় পুলিশের কাছে আইনী সহায়তা চাইতে গেলে তাদের কোন প্রকার আইনী সহায়তা না দেয়ার অভিযোগ করেন। পরে আশরাফুল বাদি হয়ে চাঁপাইনবাবগঞ্জ বিজ্ঞ আমলী আদালত“গ”অঞ্চলে ১৬জনসহ আরো অজ্ঞাত ১৫/২০ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন। এ ঘটনায় সরজমিন গিয়ে নষ্ট হওয়া বোরো জমির পাশের কৃষক ও গভীর নলক’প ড্রাইভার বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করেন। এ ব্যাপারে মামলার ৩ নং আসামী মিজানুর রহমান বলেন, বিরোধীয় জমির পৈতৃক সূত্রে তারই মালিক। মামলার বাদি ১৯৮৩ সালে প্রভাক দেখিয়ে বন্দোবস্ত করে নেয়। জমির ব্যাপারে আদালতে দফায় দফায় আদালতে মামলা হলেও রায় তাদের পক্ষে বলে দাবী করেন। তিনি বলেন, বাদি তাদের রায়ের বিপরীতে উচ্চ আদালতে আপীলের করেছে বলে জানায়।
এ ব্যাপারে অফিসার ইনর্চাজ মহসীন আলী জানায়, আদালত মামলার বাদি আশরাফুল আইনের আশ্রয় নিতে থানায় আসেনি আসলে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হতো বলে জানান।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক, ভোলাহাট/ ০৯-০১-১৫