নির্বাচন পরবর্তী জনসভায় অভিযোগ ‘নীলনক্সা’ অনুযায়ী নৌকাকে পরাজিত ঘোষণা করা হয়েছে
চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচন সম্পন্নের ১১ দিনের মাথায় জনসভা করে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সামিউল হক লিটন অভিযোগ করেছেন, বিজয়ী হওয়ার পরেও চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভা নির্বাচনের রির্টানিং অফিসার ‘নীলনক্সা’ অনুযায়ী নৌকা প্রতিককে পরাজিত ঘোষণা করেছে। প্রথমে ৮৬৩ ভোটে নৌকাকে বিজয়ী ঘোষণা করার পর অদৃশ্য শক্তির ইশারায় ফলাফল পাল্টে দেয়া হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইকবাল মাহমুদ খান খান্নার সভাপতিত্বে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভা পার্কে অনুষ্ঠিত নির্বাচন পরবর্তী নৌকা প্রতিকের এই জনসভায় অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য রাখেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মইনুদ্দীন মন্ডল, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওদুদ এমপি, সাবেক সংসদ সদস্য জিয়াউর রহমান, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রুহুল আমীন, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গোলাম শাহনেওয়াজ অপু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শহীদুল হুদা অলক, জেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক মুসফিকুর রহমান টিটো, নব-নির্বাচিত কাউন্সিলর নুরুল ইসলাম মিনহাজ, জিয়াউর রহমান আরমান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগ নেতা অধ্যাপক কামাল উদ্দীন, মনিম উদ দৌলা চৌধুরী, এরফান আলী, জেলা কৃষকলীগের সভাপতি এ্যাড. আব্দুস সামাদ বকুল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আতিকুল ইসলাম, ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ নেতা শামসুদ্দিন বাবলু, শাহজাহান আক্তার ডালু, অধ্যাপক আকরাম আলী, আব্দুল হান্নান, নুরুল ইসলাম, আব্দুল খালেক, আব্দুর রাজ্জাক, নাসরুন মিনাল্লাহ বাচ্চু, আব্দুল কাদের জেম, জেলা ছাত্রলীগে সাবেক সভাপতি ফাইজার রহমান কনক, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাকিউল ইসলাম সাকিল, সাধারণ সম্পাদক আরিফুর রেজা ইমন প্রমুখ।
জনসভায় লিটন তার বক্তব্যে বলেন, ‘নির্বাচনী প্রচারণার সময় দেখেছিলাম নৌকা প্রতিকের জোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। জনগন নৌকায় ভোট দিয়েছে’। তিনি বলেন, ‘ফলাফল ঘোষণার সময় আমাকে একবার বলা হলো ১১৬৩ ভোটে আবার বলা হলো ৮৬৩ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। ফলাফল শোনার পর ফুলের মালা গলায় দিয়ে আমি পার্টি অফিসে চলে আসলে ষড়যন্ত্র করে আমাকে পরাজিত ঘোষণা করা হয়’।
জনসভায় অন্যান্য বক্তারাও পৌরসভার নির্বাচনের ফলফলকে ‘নীলনক্সা’র ফলাফল উল্লেখ করে আইনী পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলেন।
উল্লেখ্য, পৌরসভা নির্বাচনে রির্টানিং অফিসারের ঘোষিত বেসরকারি ফলাফল অনুযায়ী জেলা জামায়াতের আমীর স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম ৩১ হাজার ৫০৪ ভোট পান। পুরোপুরি এক হাজার ভোটের ব্যবধানে তিনি জয়ী হন। আওয়ামী লীগের প্রার্থী সামিউল হক লিটন পান ৩০ হাজার ৫০৪ ভোট।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১০-০১-১৬
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ইকবাল মাহমুদ খান খান্নার সভাপতিত্বে চাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌরসভা পার্কে অনুষ্ঠিত নির্বাচন পরবর্তী নৌকা প্রতিকের এই জনসভায় অন্যান্যের মাঝে বক্তব্য রাখেন, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মইনুদ্দীন মন্ডল, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল ওদুদ এমপি, সাবেক সংসদ সদস্য জিয়াউর রহমান, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রুহুল আমীন, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গোলাম শাহনেওয়াজ অপু, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শহীদুল হুদা অলক, জেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক মুসফিকুর রহমান টিটো, নব-নির্বাচিত কাউন্সিলর নুরুল ইসলাম মিনহাজ, জিয়াউর রহমান আরমান।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগ নেতা অধ্যাপক কামাল উদ্দীন, মনিম উদ দৌলা চৌধুরী, এরফান আলী, জেলা কৃষকলীগের সভাপতি এ্যাড. আব্দুস সামাদ বকুল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক আতিকুল ইসলাম, ওয়ার্ড আওয়ামীলীগ নেতা শামসুদ্দিন বাবলু, শাহজাহান আক্তার ডালু, অধ্যাপক আকরাম আলী, আব্দুল হান্নান, নুরুল ইসলাম, আব্দুল খালেক, আব্দুর রাজ্জাক, নাসরুন মিনাল্লাহ বাচ্চু, আব্দুল কাদের জেম, জেলা ছাত্রলীগে সাবেক সভাপতি ফাইজার রহমান কনক, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি সাকিউল ইসলাম সাকিল, সাধারণ সম্পাদক আরিফুর রেজা ইমন প্রমুখ।
জনসভায় লিটন তার বক্তব্যে বলেন, ‘নির্বাচনী প্রচারণার সময় দেখেছিলাম নৌকা প্রতিকের জোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। জনগন নৌকায় ভোট দিয়েছে’। তিনি বলেন, ‘ফলাফল ঘোষণার সময় আমাকে একবার বলা হলো ১১৬৩ ভোটে আবার বলা হলো ৮৬৩ ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। ফলাফল শোনার পর ফুলের মালা গলায় দিয়ে আমি পার্টি অফিসে চলে আসলে ষড়যন্ত্র করে আমাকে পরাজিত ঘোষণা করা হয়’।
জনসভায় অন্যান্য বক্তারাও পৌরসভার নির্বাচনের ফলফলকে ‘নীলনক্সা’র ফলাফল উল্লেখ করে আইনী পদক্ষেপ গ্রহণের কথা বলেন।
উল্লেখ্য, পৌরসভা নির্বাচনে রির্টানিং অফিসারের ঘোষিত বেসরকারি ফলাফল অনুযায়ী জেলা জামায়াতের আমীর স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যক্ষ নজরুল ইসলাম ৩১ হাজার ৫০৪ ভোট পান। পুরোপুরি এক হাজার ভোটের ব্যবধানে তিনি জয়ী হন। আওয়ামী লীগের প্রার্থী সামিউল হক লিটন পান ৩০ হাজার ৫০৪ ভোট।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১০-০১-১৬