আমনুরা খ্রীষ্টান মিশনে ডাকাতি হওয়া মালামাল উদ্ধার > নেতৃত্বে ছিল গণপিটুনিতে নিহত রাব্বানী ডাকাত
দীর্ঘ ৪ মাস পর চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার ঝিলিম ইউনিয়নের আমনুরা খ্রীষ্টান মিশনে ডাকতির ঘটনার মালামালসহ ডাকাতি মামলার ২ আসামীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারকৃত হচ্ছে শিবগঞ্জ উপজেলার কালিনগর গ্রামের তাজামুল হকের ছেলে শামীম রেজা ও চকদৌলতপুর গ্রামের ফজর আলীর ছেলে জিয়া। আটক আসামীরা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দীও প্রদান করেছে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে। এদের মধ্যে শামীম রেজা বিজ্ঞ ম্যাজিষ্ট্রেটের কাছে ফৌজদারী কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী প্রদান করে। শামীমের জবানবন্দী মোতাবেক ডাকাত সর্দার (গত ২০-০৮-১৫ তারিখে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গোমস্তাপুরে গনপিটুনিতে নিহত) রাব্বানী, আলমাস, মোর্তুজা, ফারুক এবং জেমসহ আরও কয়েকজন মিলে আমনুরা মিশনে ডাকাতি করে।
মামলার তদন্ত তদারকি কর্মকর্তা সদর সার্কেল সিনিয়র এএসপি মতিউর রহমান সিদ্দিকী জানান, মামলার রহস্য উদঘাটনে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে লুন্ঠিত মালামাল উদ্ধারসহ ২ আসামীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর আগে আরো ২জনকে গ্রেফতার করা হয়।
উল্লেখ্য, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার আমনূরা লুথারেন মিশনে গত ১৩ এপ্রিল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সোয়া একটার দিকে ডাকাতি সংঘটিত হয়। এব্যাপারে সদর থানায় একটি মামলা দায়ের হয়। আদিবাসীদের নিয়ে মানবাধিকার বিষয়ক একটি সেমিনার অনুষ্ঠানের জন্য ঢাকা থেকে আসা কয়েকজন প্রশিক্ষক মিশনের অতিথি শালায় অবস্থান করছিলেন। রাতের বেলায় ২০/২২ জনের একটি সশস্ত্র ডাকাত দল গ্রিলের তালা ভেঙ্গে ভিতরে ঢুকে হিংগু মুরমু, মিথু শিলাক মুরমুসহ কয়েক আদিবাসী প্রশিক্ষককে বেঁধে মারধর করে নগদ টাকা, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর, ল্যাপটপ, মুঠোফোন, সোনার গহনাসহ প্রায় সাড়ে ৪ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায় বলে মামলা এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৯-০৯-১৫
মামলার তদন্ত তদারকি কর্মকর্তা সদর সার্কেল সিনিয়র এএসপি মতিউর রহমান সিদ্দিকী জানান, মামলার রহস্য উদঘাটনে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে লুন্ঠিত মালামাল উদ্ধারসহ ২ আসামীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এর আগে আরো ২জনকে গ্রেফতার করা হয়।
উল্লেখ্য, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার আমনূরা লুথারেন মিশনে গত ১৩ এপ্রিল মঙ্গলবার দিবাগত রাত সোয়া একটার দিকে ডাকাতি সংঘটিত হয়। এব্যাপারে সদর থানায় একটি মামলা দায়ের হয়। আদিবাসীদের নিয়ে মানবাধিকার বিষয়ক একটি সেমিনার অনুষ্ঠানের জন্য ঢাকা থেকে আসা কয়েকজন প্রশিক্ষক মিশনের অতিথি শালায় অবস্থান করছিলেন। রাতের বেলায় ২০/২২ জনের একটি সশস্ত্র ডাকাত দল গ্রিলের তালা ভেঙ্গে ভিতরে ঢুকে হিংগু মুরমু, মিথু শিলাক মুরমুসহ কয়েক আদিবাসী প্রশিক্ষককে বেঁধে মারধর করে নগদ টাকা, মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টর, ল্যাপটপ, মুঠোফোন, সোনার গহনাসহ প্রায় সাড়ে ৪ লক্ষাধিক টাকার মালামাল লুট করে নিয়ে যায় বলে মামলা এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ০৯-০৯-১৫