মর্দনায় আবারো পুলিশের চিরুনি অভিযান এবার ধরা পরেছে ১১ জন
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ পৌর এলাকার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের মর্দনায় তালিকাভুক্ত ৫০ সন্ত্রাসীকে ধরতে মঙ্গলবার দ্বিতীয় দফায় চিরুনি অভিযান চালিয়েছে পুলিশ। এসময় ১১ জনকে আটক করা হয়।
শিবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ এম.এম ময়নুল ইসলাম জানান, শিবগঞ্জ পৌরসভার মর্দনা এলাকার বর্তমান পৌর কাউন্সিলর আব্দুস সালাম ও সাবেক কাউন্সিলর শফিকুল ইসলাম পাশবানের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবৎ এলাকায় আধিপত্য বিস্তাারসহ নানা কারণে প্রায়ই রক্তক্ষয়ী সংঘাত, বোমাবাজি, হামলা-মামলার মত ঘটনা ঘটে আসছে। এ দুই পক্ষের অত্যাচারে ওই এলাকার সাধারণ মানুষজন আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে ও অনেকে বাড়ীঘর ছেড়ে পালিয়েছে। অনেক সময় তাদের হামলা-মামলা ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ। মানুষকে সন্ত্রাসীদের হাত থেকে রক্ষা করতে ও এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনতে সালাম ও পাশবান গ্রুপের ৫০ জন সন্ত্রাসীর তালিকা তৈরি করে পুলিশ। সেই তালিকার সূত্র ধরেই মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সন্ত্রাসীদের বাড়িতে বাড়ীতে তল্লাসী চালায় পুলিশ। প্রায় ৫ ঘণ্টা চিরুনি অভিযান চালিয়ে তালিকা অনুযায়ী ১১ জনকে আটক করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
তিনি আরো জানান, ওই এলাকায় নিরাপত্তার জন্য মর্দানা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একটি অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে। এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনতে ও আরও সন্ত্রাসী ধরতে পুলিশ দিন-রাত কাজ করছে।
উল্লেখ্য, এর আগেও কয়েক দফায় সেখানে অভিযান চালিয়ে বিপুল সংখ্যক গান পাউডার, ককটেল ও দেশীয় ধারাল অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। সর্বশেষ সোমবার সকালে ওই এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণে আজমের ছেলে আরাফাত হোসেন জনি নামের এক শিশু গুরুতর আহত হয়। আহত শিশুটি রাজশাহী মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে আশংকাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছে।
এ প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার বড় ধরনের পুলিশী অভিযান চালান হয় মর্দনায়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১১-০৮-১৫
শিবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ এম.এম ময়নুল ইসলাম জানান, শিবগঞ্জ পৌরসভার মর্দনা এলাকার বর্তমান পৌর কাউন্সিলর আব্দুস সালাম ও সাবেক কাউন্সিলর শফিকুল ইসলাম পাশবানের মধ্যে দীর্ঘদিন যাবৎ এলাকায় আধিপত্য বিস্তাারসহ নানা কারণে প্রায়ই রক্তক্ষয়ী সংঘাত, বোমাবাজি, হামলা-মামলার মত ঘটনা ঘটে আসছে। এ দুই পক্ষের অত্যাচারে ওই এলাকার সাধারণ মানুষজন আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে ও অনেকে বাড়ীঘর ছেড়ে পালিয়েছে। অনেক সময় তাদের হামলা-মামলা ও নির্যাতনের শিকার হচ্ছে সাধারণ মানুষ। মানুষকে সন্ত্রাসীদের হাত থেকে রক্ষা করতে ও এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনতে সালাম ও পাশবান গ্রুপের ৫০ জন সন্ত্রাসীর তালিকা তৈরি করে পুলিশ। সেই তালিকার সূত্র ধরেই মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত সন্ত্রাসীদের বাড়িতে বাড়ীতে তল্লাসী চালায় পুলিশ। প্রায় ৫ ঘণ্টা চিরুনি অভিযান চালিয়ে তালিকা অনুযায়ী ১১ জনকে আটক করা হয়েছে বলে তিনি জানান।
তিনি আরো জানান, ওই এলাকায় নিরাপত্তার জন্য মর্দানা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একটি অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে। এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনতে ও আরও সন্ত্রাসী ধরতে পুলিশ দিন-রাত কাজ করছে।
উল্লেখ্য, এর আগেও কয়েক দফায় সেখানে অভিযান চালিয়ে বিপুল সংখ্যক গান পাউডার, ককটেল ও দেশীয় ধারাল অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। সর্বশেষ সোমবার সকালে ওই এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণে আজমের ছেলে আরাফাত হোসেন জনি নামের এক শিশু গুরুতর আহত হয়। আহত শিশুটি রাজশাহী মেডিকেল কলেজে হাসপাতালে আশংকাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন আছে।
এ প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার বড় ধরনের পুলিশী অভিযান চালান হয় মর্দনায়।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ নিউজ/ নিজস্ব প্রতিবেদক/ ১১-০৮-১৫

